বিডিজেন ডেস্ক
করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর পাঁচ বছর পর বিশ্বজুড়ে এবার উদ্বেগ বাড়াচ্ছে হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস (এইচএমপিভি)। জানা গেছে, এইচএমপিভির উপসর্গ করোনার মতোই ।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এইচএমপি মূলত একটি শ্বাসযন্ত্রের ভাইরাস। যা প্রধানত ফুসফুস ও শ্বাসনালিকে প্রভাবিত করে। ভাইরাসটি ২০০১ সালে প্রথম শনাক্ত করা হয়। এটি শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের একটি প্রধান কারণ।
এই ভাইরাস ছোট শিশু, বয়স্ক ও দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাসম্পন্ন ব্যক্তিদের প্রভাবিত করে। ভাইরাসটি বিভিন্ন রোগের কারণ হতে পারে। তবে সাধারণ সর্দির মতো লক্ষণ থেকে শুরু করে গুরুতর শ্বাসযন্ত্রের অবস্থা যেমন- ব্রঙ্কিওলাইটিস ও নিউমোনিয়াও হতে পারে।
কীভাবে এই ভাইরাস প্রতিরোধ করবেন?
মূলত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতায় যত্ন নেওয়া, ঘন ঘন হাত ধোয়া, মাস্ক পরা ও সামাজিক দূরত্বের মতো নিয়ম মেনে চলার মাধ্যমে এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়া রোধ করা যেতে পারে।
এইচএমপিভির জন্য ভ্যাকসিন আছে?
যদিও এইচএমপিভি ও কোভিডের মধ্যে অনেক মিল আছে, তবে ভ্যাকসিনের ক্ষেত্রে কিন্তু উভয়ের পার্থক্য আছে। বর্তমানে কোভিড-১৯ এর জন্য কার্যকর ভ্যাকসিন আছে, কিন্তু এইচএমপিভি’র জন্য বর্তমানে কোনো ভ্যাকসিন নেই।
এইচএমপিভি কতটা বিপজ্জনক?
বাংলাদেশের ভাইরোলজিস্ট, এবং যুক্তরাষ্ট্রের সিডিসি জানিয়েছে, এইচএমপিভি নিয়ে এখনই আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। এর বড় কারণ হচ্ছে, এটি কোভিডের মতো নতুন কোনো ভাইরাস নয়।
২০০১ সালে প্রথম এই ভাইরাস শনাক্ত হয়, এবং বাংলাদেশে ২০১৬ বা ২০১৭ সালের দিকে এই ভাইরাসের অস্তিত্ব পাওয়া গিয়েছিল।
ভারত, চীনসহ বিভিন্ন দেশে ইনফ্লুয়েঞ্জা ধাঁচের এই ভাইরাসে আগেও মানুষ আক্রান্ত হয়েছে। এর অর্থ হলো মানুষের মধ্যে কিছুটা হলেও এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে ইমিউনিটি গড়ে উঠেছে।
বাংলাদেশের জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের ভাইরোলজিস্ট মাহবুবা জামিল বলেছেন, কোভিড ফুসফুসের যতটা ক্ষতিগ্রস্ত করে, এইচএমপিভিতে ততটা ক্ষতি হয় না।
তথ্যসূত্র: এনডিটিভি, বোল্ডস্কাই,বিবিসি বাংলা
করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর পাঁচ বছর পর বিশ্বজুড়ে এবার উদ্বেগ বাড়াচ্ছে হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস (এইচএমপিভি)। জানা গেছে, এইচএমপিভির উপসর্গ করোনার মতোই ।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এইচএমপি মূলত একটি শ্বাসযন্ত্রের ভাইরাস। যা প্রধানত ফুসফুস ও শ্বাসনালিকে প্রভাবিত করে। ভাইরাসটি ২০০১ সালে প্রথম শনাক্ত করা হয়। এটি শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের একটি প্রধান কারণ।
এই ভাইরাস ছোট শিশু, বয়স্ক ও দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাসম্পন্ন ব্যক্তিদের প্রভাবিত করে। ভাইরাসটি বিভিন্ন রোগের কারণ হতে পারে। তবে সাধারণ সর্দির মতো লক্ষণ থেকে শুরু করে গুরুতর শ্বাসযন্ত্রের অবস্থা যেমন- ব্রঙ্কিওলাইটিস ও নিউমোনিয়াও হতে পারে।
কীভাবে এই ভাইরাস প্রতিরোধ করবেন?
মূলত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতায় যত্ন নেওয়া, ঘন ঘন হাত ধোয়া, মাস্ক পরা ও সামাজিক দূরত্বের মতো নিয়ম মেনে চলার মাধ্যমে এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়া রোধ করা যেতে পারে।
এইচএমপিভির জন্য ভ্যাকসিন আছে?
যদিও এইচএমপিভি ও কোভিডের মধ্যে অনেক মিল আছে, তবে ভ্যাকসিনের ক্ষেত্রে কিন্তু উভয়ের পার্থক্য আছে। বর্তমানে কোভিড-১৯ এর জন্য কার্যকর ভ্যাকসিন আছে, কিন্তু এইচএমপিভি’র জন্য বর্তমানে কোনো ভ্যাকসিন নেই।
এইচএমপিভি কতটা বিপজ্জনক?
বাংলাদেশের ভাইরোলজিস্ট, এবং যুক্তরাষ্ট্রের সিডিসি জানিয়েছে, এইচএমপিভি নিয়ে এখনই আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। এর বড় কারণ হচ্ছে, এটি কোভিডের মতো নতুন কোনো ভাইরাস নয়।
২০০১ সালে প্রথম এই ভাইরাস শনাক্ত হয়, এবং বাংলাদেশে ২০১৬ বা ২০১৭ সালের দিকে এই ভাইরাসের অস্তিত্ব পাওয়া গিয়েছিল।
ভারত, চীনসহ বিভিন্ন দেশে ইনফ্লুয়েঞ্জা ধাঁচের এই ভাইরাসে আগেও মানুষ আক্রান্ত হয়েছে। এর অর্থ হলো মানুষের মধ্যে কিছুটা হলেও এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে ইমিউনিটি গড়ে উঠেছে।
বাংলাদেশের জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের ভাইরোলজিস্ট মাহবুবা জামিল বলেছেন, কোভিড ফুসফুসের যতটা ক্ষতিগ্রস্ত করে, এইচএমপিভিতে ততটা ক্ষতি হয় না।
তথ্যসূত্র: এনডিটিভি, বোল্ডস্কাই,বিবিসি বাংলা
বর্তমানে আয় করার অন্যতম জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব। ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইবারের সংখ্যা বেশি হলে ভিউও বেশি হয়। আর ভিউয়ের ওপর নির্ভর করে আয়। চলুন জেনে নেওয়া নেওয়া যাক কীভাবে আপনার ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইবার, ভিউ বাড়াতে পারবেন-
করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর পাঁচ বছর পর বিশ্বজুড়ে এবার উদ্বেগ বাড়াচ্ছে হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস (এইচএমপিভি)। জানা গেছে, এইচএমপিভির উপসর্গ করোনার মতোই ।
হোয়াটসঅ্যাপে জরুরি চ্যাট যদি ভুল করে ডিলিট হয়ে যায় তাহলেও দুশ্চিন্তার কিছু নেই। কারণ ডিলিটেড চ্যাট খুব সহজেই ফিরিয়ে আনা যায়। চলুন জেনে নেওয়া যাক ডিলিটেড হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট কীভাবে ফিরিয়ে আনতে হয়-
কুয়েতে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে সন্ধ্যকালীন শিফট চালু করা হয়েছে। গতকাল রোববার থেকে এ শিফট চালু হয়।সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজে প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।