বিডিজেন ডেস্ক
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সব বয়সের নারী–পুরুষেরাই কম–বেশি অস্টিওপোরোসিসের ঝুঁকিতে থাকেন। তবে নারীরা এক্ষেত্রে পুরুষের চেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকেন। এ ছাড়া আগে থেকে কিডনি ও লিভারের সমস্যা ভোগা মানুষেরা অস্টিওপোরোসিসের ঝুঁকিতে থাকেন।
অস্টিও মানে হাড়, আর পরোসিস মানে ছিদ্র হওয়া। অর্থাৎ, ছিদ্রযুক্ত হাড়ের সমস্যাই হলো অস্টিওপরোসিস। এই রোগে হাড়ের ঘনত্ব কমে পাতলা হয়ে যায়। এতে শরীরের হাড়ের ভেতরের গঠন দুর্বল হয়ে যায়। এর ফলে হালকা আঘাতে হাড় ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কাও থাকে।
চিকিৎসকদের মতে, হাড়ক্ষয়ের ঝুঁকি বাড়ে বয়স বেশি হলে । অনেক সময় ফ্র্যাকচার হলে এই রোগ ধরা পড়ে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে ঘাড়ে ও কোমরে শিরদাড়ায় প্রতিনিয়ত ব্যথা করলে ধরা পড়ে।
যেভাবে ঠেকানো যায়
১. শরীরচর্চার পাশাপাশি যোগাসন হাড়ের জন্য ভালো। তাই যোগাসন করা যায়।
২. ভিটামিন ডি হাড়ক্ষয় রোধ করে। তাই ভিটামিন ডি গ্রহণ করতে হবে বেশি করে।
৩. নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। এতে হাড়ের শক্তি বাড়বে।
৪. নিয়মিত হাঁটাচলার বিকল্প নেই।
৫. শারীরিক পরিশ্রম করতে হবে উপযুক্ত মাত্রায়। এতে হাড়ক্ষয়ের ঝুঁকি কমবে।
৬. ক্যালসিয়াম হাড়ের জন্য ভালো। এর জন্য নিয়মিতভাবে মাছ, মাংস, দুধ, ডিম ও দুধজাতীয় খাবার বেশি করে খেতে হবে।
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সব বয়সের নারী–পুরুষেরাই কম–বেশি অস্টিওপোরোসিসের ঝুঁকিতে থাকেন। তবে নারীরা এক্ষেত্রে পুরুষের চেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকেন। এ ছাড়া আগে থেকে কিডনি ও লিভারের সমস্যা ভোগা মানুষেরা অস্টিওপোরোসিসের ঝুঁকিতে থাকেন।
অস্টিও মানে হাড়, আর পরোসিস মানে ছিদ্র হওয়া। অর্থাৎ, ছিদ্রযুক্ত হাড়ের সমস্যাই হলো অস্টিওপরোসিস। এই রোগে হাড়ের ঘনত্ব কমে পাতলা হয়ে যায়। এতে শরীরের হাড়ের ভেতরের গঠন দুর্বল হয়ে যায়। এর ফলে হালকা আঘাতে হাড় ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কাও থাকে।
চিকিৎসকদের মতে, হাড়ক্ষয়ের ঝুঁকি বাড়ে বয়স বেশি হলে । অনেক সময় ফ্র্যাকচার হলে এই রোগ ধরা পড়ে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে ঘাড়ে ও কোমরে শিরদাড়ায় প্রতিনিয়ত ব্যথা করলে ধরা পড়ে।
যেভাবে ঠেকানো যায়
১. শরীরচর্চার পাশাপাশি যোগাসন হাড়ের জন্য ভালো। তাই যোগাসন করা যায়।
২. ভিটামিন ডি হাড়ক্ষয় রোধ করে। তাই ভিটামিন ডি গ্রহণ করতে হবে বেশি করে।
৩. নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। এতে হাড়ের শক্তি বাড়বে।
৪. নিয়মিত হাঁটাচলার বিকল্প নেই।
৫. শারীরিক পরিশ্রম করতে হবে উপযুক্ত মাত্রায়। এতে হাড়ক্ষয়ের ঝুঁকি কমবে।
৬. ক্যালসিয়াম হাড়ের জন্য ভালো। এর জন্য নিয়মিতভাবে মাছ, মাংস, দুধ, ডিম ও দুধজাতীয় খাবার বেশি করে খেতে হবে।
দেখতে দেখতে নতুন আরেকটি বছরে পদার্পন করতে যাচ্ছি আমরা। আমাদের মধ্যে অনেকেই নতুন বছরে নিজেকে বদলানোর জন্য একাধিক সংকল্প করি। সুস্বাস্থ্য অর্জনের অথবা অর্থ অপচয় কমানোর সংকল্প করি। অথবা নতুন কোনো অভ্যাস অর্জনের চেষ্টা করি, অথবা কোনো বদভ্যাস বর্জনের চেষ্টা করি।
ডিজিটাল মাধ্যমে বিভিন্নভাবে হ্যাকাররা ফাঁদ পেতে রাখে। শুধু টাকাপয়সা নেওয়াই নয় স্মার্টফোন কব্জা করে আপনার অজান্তেই সমস্ত ব্যক্তিগত তথ্য তারা হাতিয়ে নিতে পারে নিমেষে। তা হলে উপায়?
আমরা দিনের শুরুতে অনেকেই চা পান করি। কেউ খালি পেটে পান করি, আবার কেউ নাশতার সময় পান করি। পুষ্টিবিদদের মতে, চায়ের অনেক উপকারী গুণাগুণ রয়েছে। কিন্তু খালি পেটে চা কি আদৌ স্বাস্থ্যকর? কী কী হতে পারে খালি পেটে চা খেলে?