পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হওয়ার কমপক্ষে ছয় মাস আগেই তা রিনিউ বা নবায়ন করার জন্য আবেদন করা ভালো। তবে এটি বাধ্যতামূলক নয়। চাইলে পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হওয়ার এক মাস বা কয়েক দিন আগে বা পরেও করতে পারবেন। এটি আবেদনকারীর ইচ্ছার ওপর নির্ভর করে।
বিডিজেন ডেস্ক
পাসপোর্টের মেয়াদ কী শেষ হয়ে গেছে কিংবা বাকি আছে আর মাত্র কিছুদিন। এ ক্ষেত্রে কী করণীয়, তা হয়তো অনেকেই জানেন না। এ ধরনের সমস্যায় কমবেশি অনেকেই পড়েন। তাই পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হওয়ার কমপক্ষে ছয় মাস আগেই তা রিনিউ বা নবায়ন করার জন্য আবেদন করা ভালো। তবে এটি বাধ্যতামূলক নয়। চাইলে পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হওয়ার এক মাস বা কয়েক দিন আগে বা পরেও করতে পারবেন। এটি আবেদনকারীর ইচ্ছার ওপর নির্ভর করে।
কিন্তু এটি বিদেশ গমনেচ্ছুদের ক্ষেত্রে আবার অনেকটা বাধ্যতামূলক। ২০২১ সালের ৩০ মে এক বিজ্ঞপ্তিতে যেসব বাংলাদেশি কর্মীর পাসপোর্টের মেয়াদ ছয় মাসের কম রয়েছে, তাঁদের দ্রুততম সময়ের মধ্যে পাসপোর্ট রিনিউ বা নতুন পাসপোর্ট পেতে আবেদন করার জন্য আহ্বান জানিয়েছে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।
অনলাইনে পাসপোর্ট রিনিউয়ের আবেদন করবেন যেভাবে
বর্তমানে বাংলাদেশের সব জেলা পাসপোর্ট অফিসে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রম চালু হয়েছে। তাই এমআরপি পাসপোর্ট নবায়ন করে আপনাকে ই-পাসপোর্ট নিতে হবে। এ ক্ষেত্রে অনলাইনে বাংলাদেশি পাসপোর্ট রিনিউ করার ফরম পূরণ করতে পারবেন নিজেই।
পাসপোর্ট রিনিউ করার নিয়ম
১। প্রথমে অনলাইনে বাংলাদেশ ই-পাসপোর্ট https://www.epassport.gov.bd ঠিকানায় যেতে হবে। সেখানে শুরুতেই অ্যাপ্লাই অনলাইন ফরম ই-পাসপোর্ট/ রি-ইস্যু বাটনে ক্লিক করে সরাসরি আবেদন প্রক্রিয়া শুরু করুন।
যে কারণে আপনি পাসপোর্ট রিনিউ করতে চান তা উল্লেখ করে রি-ইস্যু বাটনে ক্লিক করুন।
২। আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হলেই স্টেপ-১-এর একটি পেজ আপনার সামনে চলে আসবে। সেখানে সতর্কভাবে নিজের দেশ, জেলা শহর, থানা নির্বাচন করে টিক দিন।
৩। এরপরই ব্যক্তিগত তথ্য দিয়ে পেজটি নির্ভুলভাবে পূরণ করুন। মেয়াদ ও পাসপোর্টের পৃষ্ঠাসংখ্যা অনুযায়ী ফি জমা দিন। এ ক্ষেত্রে আপনার যেকোনো ব্যাংকের ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড থাকতে হবে। যদি তা না থাকে, তবে সরাসরি অনুমোদিত ব্যাংকে (সোনালী ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, প্রিমিয়ার ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক) ফি জমা দিয়ে সেই রসিদের স্লিপের নম্বর লিখে দিন।
৪। অনলাইনে সব তথ্য পূরণ করা হয়ে গেলে রিচেক করে সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন এবং এই আবেদনের একটি কপি নিজের কাছে রাখুন।
৫। এসএমএসের মাধ্যমে আপনাকে ছবি তোলা ও আঙুলের ছাপ দেয়ার জন্য তারিখ দেওয়া হবে। নির্দিষ্ট দিন ও সময়ে অনলাইন আবেদন ফরমের কপি, পাসপোর্ট ফি পরিশোধের রসিদ, যে বাসায় থাকেন সে বাসার বিদ্যুৎ বিলের কপি, জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি ও মূল কাগজপত্রগুলো সঙ্গে নিয়ে পাসপোর্ট অফিসে যান।
৬। ওইদিন আপনার ছবি তোলা, সব আঙুলের ছাপ ও চোখের আইরিশের ছবি গ্রহণ করবে পাসপোর্ট অফিস।
৭। এরপর প্রয়োজনীয় তথ্যসহ একটি ডেলিভারি স্লিপ দেয়া হবে আপনাকে। এই রসিদ পাসপোর্ট গ্রহণের সময় অবশ্যই সঙ্গে রাখতে হবে।
৮। আপনার পাসপোর্ট হয়ে গেলে আপনাকে এসএমএসের মাধ্যমে জানানো হবে। ওইদিন ডেলিভারির রসিদ এবং পুরোনো পাসপোর্ট নিয়ে অফিসে গিয়ে আপনার পাসপোর্ট নিয়ে আসবেন।
পাসপোর্ট রিনিউ করতে কত টাকা প্রয়োজন ?
* ৫ বছর মেয়াদী ৪৮ পেজের ই-পাসপোর্টের রেগুলার ফি ৪০২৫ টাকা, এক্সপ্রেস ফি ৬৩২৫ টাকা এবং সুপার এক্সপ্রেস ফি ৮৬২৫ টাকা।
* ১০ বছর মেয়াদী ৪৮ পেজের ই-পাসপোর্টের রেগুলার ফি ৫৭৫০ টাকা, এক্সপ্রেস ফি ৮০৫০ টাকা এবং সুপার এক্সপ্রেস ফি ১০৩৫০ টাকা।
* ৫ বছর মেয়াদী ৬৪ পেজের ই-পাসপোর্টের রেগুলার ফি ৬৩২৫ টাকা, এক্সপ্রেস ফি ৮৬২৫ টাকা এবং সুপার এক্সপ্রেস ফি ১২০৭৫ টাকা।
* ১০ বছর মেয়াদী ৬৪ পেজের ই-পাসপোর্টের রেগুলার ফি ৮০৫০ টাকা, এক্সপ্রেস ফি ১০৩৫০ টাকা এবং সুপার এক্সপ্রেস ফি ১৩৮০০ টাকা।
প্রাপ্তবয়স্করা জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে পাসপোর্ট রিনিউ করতে পারবেন। তবে যাদের বয়স ১৮ বছরের কম তাদের পাসপোর্ট রিনিউ করার ক্ষেত্রে অবশ্যই আবেদনকারীর বাবা-মায়ের ছবি ও জাতীয় পরিচয়পত্রের প্রয়োজন হবে।
পাসপোর্টের মেয়াদ কী শেষ হয়ে গেছে কিংবা বাকি আছে আর মাত্র কিছুদিন। এ ক্ষেত্রে কী করণীয়, তা হয়তো অনেকেই জানেন না। এ ধরনের সমস্যায় কমবেশি অনেকেই পড়েন। তাই পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হওয়ার কমপক্ষে ছয় মাস আগেই তা রিনিউ বা নবায়ন করার জন্য আবেদন করা ভালো। তবে এটি বাধ্যতামূলক নয়। চাইলে পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হওয়ার এক মাস বা কয়েক দিন আগে বা পরেও করতে পারবেন। এটি আবেদনকারীর ইচ্ছার ওপর নির্ভর করে।
কিন্তু এটি বিদেশ গমনেচ্ছুদের ক্ষেত্রে আবার অনেকটা বাধ্যতামূলক। ২০২১ সালের ৩০ মে এক বিজ্ঞপ্তিতে যেসব বাংলাদেশি কর্মীর পাসপোর্টের মেয়াদ ছয় মাসের কম রয়েছে, তাঁদের দ্রুততম সময়ের মধ্যে পাসপোর্ট রিনিউ বা নতুন পাসপোর্ট পেতে আবেদন করার জন্য আহ্বান জানিয়েছে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।
অনলাইনে পাসপোর্ট রিনিউয়ের আবেদন করবেন যেভাবে
বর্তমানে বাংলাদেশের সব জেলা পাসপোর্ট অফিসে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রম চালু হয়েছে। তাই এমআরপি পাসপোর্ট নবায়ন করে আপনাকে ই-পাসপোর্ট নিতে হবে। এ ক্ষেত্রে অনলাইনে বাংলাদেশি পাসপোর্ট রিনিউ করার ফরম পূরণ করতে পারবেন নিজেই।
পাসপোর্ট রিনিউ করার নিয়ম
১। প্রথমে অনলাইনে বাংলাদেশ ই-পাসপোর্ট https://www.epassport.gov.bd ঠিকানায় যেতে হবে। সেখানে শুরুতেই অ্যাপ্লাই অনলাইন ফরম ই-পাসপোর্ট/ রি-ইস্যু বাটনে ক্লিক করে সরাসরি আবেদন প্রক্রিয়া শুরু করুন।
যে কারণে আপনি পাসপোর্ট রিনিউ করতে চান তা উল্লেখ করে রি-ইস্যু বাটনে ক্লিক করুন।
২। আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হলেই স্টেপ-১-এর একটি পেজ আপনার সামনে চলে আসবে। সেখানে সতর্কভাবে নিজের দেশ, জেলা শহর, থানা নির্বাচন করে টিক দিন।
৩। এরপরই ব্যক্তিগত তথ্য দিয়ে পেজটি নির্ভুলভাবে পূরণ করুন। মেয়াদ ও পাসপোর্টের পৃষ্ঠাসংখ্যা অনুযায়ী ফি জমা দিন। এ ক্ষেত্রে আপনার যেকোনো ব্যাংকের ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড থাকতে হবে। যদি তা না থাকে, তবে সরাসরি অনুমোদিত ব্যাংকে (সোনালী ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, প্রিমিয়ার ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক) ফি জমা দিয়ে সেই রসিদের স্লিপের নম্বর লিখে দিন।
৪। অনলাইনে সব তথ্য পূরণ করা হয়ে গেলে রিচেক করে সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন এবং এই আবেদনের একটি কপি নিজের কাছে রাখুন।
৫। এসএমএসের মাধ্যমে আপনাকে ছবি তোলা ও আঙুলের ছাপ দেয়ার জন্য তারিখ দেওয়া হবে। নির্দিষ্ট দিন ও সময়ে অনলাইন আবেদন ফরমের কপি, পাসপোর্ট ফি পরিশোধের রসিদ, যে বাসায় থাকেন সে বাসার বিদ্যুৎ বিলের কপি, জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি ও মূল কাগজপত্রগুলো সঙ্গে নিয়ে পাসপোর্ট অফিসে যান।
৬। ওইদিন আপনার ছবি তোলা, সব আঙুলের ছাপ ও চোখের আইরিশের ছবি গ্রহণ করবে পাসপোর্ট অফিস।
৭। এরপর প্রয়োজনীয় তথ্যসহ একটি ডেলিভারি স্লিপ দেয়া হবে আপনাকে। এই রসিদ পাসপোর্ট গ্রহণের সময় অবশ্যই সঙ্গে রাখতে হবে।
৮। আপনার পাসপোর্ট হয়ে গেলে আপনাকে এসএমএসের মাধ্যমে জানানো হবে। ওইদিন ডেলিভারির রসিদ এবং পুরোনো পাসপোর্ট নিয়ে অফিসে গিয়ে আপনার পাসপোর্ট নিয়ে আসবেন।
পাসপোর্ট রিনিউ করতে কত টাকা প্রয়োজন ?
* ৫ বছর মেয়াদী ৪৮ পেজের ই-পাসপোর্টের রেগুলার ফি ৪০২৫ টাকা, এক্সপ্রেস ফি ৬৩২৫ টাকা এবং সুপার এক্সপ্রেস ফি ৮৬২৫ টাকা।
* ১০ বছর মেয়াদী ৪৮ পেজের ই-পাসপোর্টের রেগুলার ফি ৫৭৫০ টাকা, এক্সপ্রেস ফি ৮০৫০ টাকা এবং সুপার এক্সপ্রেস ফি ১০৩৫০ টাকা।
* ৫ বছর মেয়াদী ৬৪ পেজের ই-পাসপোর্টের রেগুলার ফি ৬৩২৫ টাকা, এক্সপ্রেস ফি ৮৬২৫ টাকা এবং সুপার এক্সপ্রেস ফি ১২০৭৫ টাকা।
* ১০ বছর মেয়াদী ৬৪ পেজের ই-পাসপোর্টের রেগুলার ফি ৮০৫০ টাকা, এক্সপ্রেস ফি ১০৩৫০ টাকা এবং সুপার এক্সপ্রেস ফি ১৩৮০০ টাকা।
প্রাপ্তবয়স্করা জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে পাসপোর্ট রিনিউ করতে পারবেন। তবে যাদের বয়স ১৮ বছরের কম তাদের পাসপোর্ট রিনিউ করার ক্ষেত্রে অবশ্যই আবেদনকারীর বাবা-মায়ের ছবি ও জাতীয় পরিচয়পত্রের প্রয়োজন হবে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মঘণ্টার ভিন্নতা রয়েছে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংগঠনের (আইএলও) সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে কর্মঘণ্টার নতুন পরিসংখ্যান।বিশ্বে সবচেয়ে কম কর্মঘণ্টার দেশ হলো ভানুয়াতু। দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্র ভানুয়াতুতে প্রতি সপ্তাহে একজন চাকরিজীবীকে গড়ে
আপনি যদি সৌদি আরবে বসবাস করেন তাহলে কিছু অ্যাপ আছে যেগুলো আপনার কাছে থাকতেই হবে। এসব অ্যাপ দ্বারা আপনি সহজে বিভিন্ন ধরনের প্রাত্যাহিক কাজগুলো সহজে সেরে ফেলতে পারবেন।
মালয়েশিয়ায় ব্যবসায়িক মিটিং, চিকিৎসা অথবা কোন ব্যাক্তিগত কারনে ভ্রমণ করার জন্য ভিজিট ভিসা প্রদান করা হয়। সাধারণত ৩০-৯০ দিন হয় ভিজিট ভিসার মেয়াদ।
প্রবাসীদের অনলাইনভিত্তিক বৈশ্বিক সমাজ ইন্টারনেশনস-এর এক্সপ্যাট ইনসাইডার জরিপ বলছে, প্রবাসীদের জন্য বিশ্বের সেরা দেশ হলো উত্তর আমেরিকার দেশ পানামা।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মঘণ্টার ভিন্নতা রয়েছে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংগঠনের (আইএলও) সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে কর্মঘণ্টার নতুন পরিসংখ্যান।বিশ্বে সবচেয়ে কম কর্মঘণ্টার দেশ হলো ভানুয়াতু। দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্র ভানুয়াতুতে প্রতি সপ্তাহে একজন চাকরিজীবীকে গড়ে
আপনি যদি সৌদি আরবে বসবাস করেন তাহলে কিছু অ্যাপ আছে যেগুলো আপনার কাছে থাকতেই হবে। এসব অ্যাপ দ্বারা আপনি সহজে বিভিন্ন ধরনের প্রাত্যাহিক কাজগুলো সহজে সেরে ফেলতে পারবেন।
মালয়েশিয়ায় ব্যবসায়িক মিটিং, চিকিৎসা অথবা কোন ব্যাক্তিগত কারনে ভ্রমণ করার জন্য ভিজিট ভিসা প্রদান করা হয়। সাধারণত ৩০-৯০ দিন হয় ভিজিট ভিসার মেয়াদ।
প্রবাসীদের অনলাইনভিত্তিক বৈশ্বিক সমাজ ইন্টারনেশনস-এর এক্সপ্যাট ইনসাইডার জরিপ বলছে, প্রবাসীদের জন্য বিশ্বের সেরা দেশ হলো উত্তর আমেরিকার দেশ পানামা।