বিডিজেন ডেস্ক
অসুস্থতা বলে–কয়ে আসে না। যে কোনো দিন, যে কোনো সময়ই আপনি অসুস্থ হতে পারেন, অসুস্থ বোধ করতে পারেন। তবে যদি আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি থাকে, তবে কিন্তু ভুগতে হয় তুলনামূলক কম।
পুষ্টিবিদদের মতে, শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী না হলে কিছুটা অসুস্থ হলেই মানুষ দুর্বল হয়ে পড়ে। এতে বিভিন্ন রোগের সংক্রমণের মাত্রা বাড়ে। এক্ষেত্রে প্রতিদিনের খাদ্যাভ্যাস এবং কীভাবে জীবনযাপন করছেন, তা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কিছু নিয়ম মেনে চলা যেতে পারে। চলুন সেসবই এবার জেনে নেওয়া যাক:
১. শারীরিক সুস্থতার জন্য শরীরচর্চা করা বা হাঁটার কোনো বিকল্প নেই। প্রতিদিন নিয়ম করে ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট ব্যায়াম বা হাঁটার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। এতে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ে।
২. প্রচুর শাকসবজি ও ফলমূল খেতে হবে। এক্ষেত্রে কোনো মৌসুমি ফল খাওয়া বাদ দেওয়া যাবে না। এ ছাড়া পর্যাপ্ত পরিমাণ বিশুদ্ধ পানি পান করতে হবে।
৩. রোগের আক্রমণ থেকে বাচঁতে পুষ্টিকর ও সুষম খাদ্যের প্রয়োজন। তাই খেতে হবে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি, ভিটামিন ডি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমৃদ্ধ খাবার।
৪. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এক গ্লাস কুসুম গরম দুধের সঙ্গে এক চিমটি হলুদের গুঁড়ো দিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
৫. নিয়মিত ভেষজ চা পান করতে পারলে ভালো হবে। এতে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে।
৬. শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফ্যাট, ভিটামিন ও মিনারেলস—এই উপাদানগুলো রাখা প্রয়োজন।
একটি বিষয় মাথায় রাখবেন। একবারে বেশি পরিমাণে খাওয়া ঠিক নয়। সারা দিনে অল্প অল্প পরিমাণে খেলে ভালো হবে। এতে সেই খাবারের পুষ্টিগুণ ভালোভাবে শরীরে পৌঁছাবে।
অসুস্থতা বলে–কয়ে আসে না। যে কোনো দিন, যে কোনো সময়ই আপনি অসুস্থ হতে পারেন, অসুস্থ বোধ করতে পারেন। তবে যদি আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি থাকে, তবে কিন্তু ভুগতে হয় তুলনামূলক কম।
পুষ্টিবিদদের মতে, শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী না হলে কিছুটা অসুস্থ হলেই মানুষ দুর্বল হয়ে পড়ে। এতে বিভিন্ন রোগের সংক্রমণের মাত্রা বাড়ে। এক্ষেত্রে প্রতিদিনের খাদ্যাভ্যাস এবং কীভাবে জীবনযাপন করছেন, তা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কিছু নিয়ম মেনে চলা যেতে পারে। চলুন সেসবই এবার জেনে নেওয়া যাক:
১. শারীরিক সুস্থতার জন্য শরীরচর্চা করা বা হাঁটার কোনো বিকল্প নেই। প্রতিদিন নিয়ম করে ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট ব্যায়াম বা হাঁটার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। এতে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ে।
২. প্রচুর শাকসবজি ও ফলমূল খেতে হবে। এক্ষেত্রে কোনো মৌসুমি ফল খাওয়া বাদ দেওয়া যাবে না। এ ছাড়া পর্যাপ্ত পরিমাণ বিশুদ্ধ পানি পান করতে হবে।
৩. রোগের আক্রমণ থেকে বাচঁতে পুষ্টিকর ও সুষম খাদ্যের প্রয়োজন। তাই খেতে হবে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি, ভিটামিন ডি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমৃদ্ধ খাবার।
৪. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এক গ্লাস কুসুম গরম দুধের সঙ্গে এক চিমটি হলুদের গুঁড়ো দিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
৫. নিয়মিত ভেষজ চা পান করতে পারলে ভালো হবে। এতে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে।
৬. শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফ্যাট, ভিটামিন ও মিনারেলস—এই উপাদানগুলো রাখা প্রয়োজন।
একটি বিষয় মাথায় রাখবেন। একবারে বেশি পরিমাণে খাওয়া ঠিক নয়। সারা দিনে অল্প অল্প পরিমাণে খেলে ভালো হবে। এতে সেই খাবারের পুষ্টিগুণ ভালোভাবে শরীরে পৌঁছাবে।
পেনশন কর্মসূচি বা স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হলে ৬০ বছর বয়সের পর থেকে আজীবন পেনশন সুবিধা পাবেন একজন চাঁদাদাতা। যদিও প্রবাসী বাংলাদেশি ও পোশাক খাতের কর্মীদের জন্য ৪০ বছর বয়স পার হলেই পেনশন দেওয়া নিয়ে আলোচনা চলছে।
কিডনির সমস্যা বর্তমানে দেশের অন্যতম বড় রোগ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শরীরের দুটি কিডনির ৭০-৮০ ভাগ নষ্ট হওয়ার আগে কোনো ধরনের গুরুতর লক্ষণই দেখা দেয় না। কিডনি সংক্রান্ত সমস্যার উপসর্গগুলো এতই মৃদু হয় যে, কিছু ক্ষেত্রে বুঝে ওঠাও সম্ভব হয় না। তবে কিডনি যে সুস্থ নেই, তার কিছু ইঙ্গিত পাওয়া যায়। সেই লক্ষণগুলো কী, তা
গরম এলেই হু হু করে বাড়তে থাকে বিদ্যুৎ বিল। এ অবস্থায় বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা জরুরি। তবে জানেন কি, সহজ কিছু কৌশল অবলম্বন করলেই গরমে বিদ্যুৎ বিল কমানো সম্ভব। চলুন জেনে নিই, আসছে গ্রীষ্মে কীভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখবেন বিদ্যুৎ বিল।
কিডনির সমস্যা বর্তমানে দেশের অন্যতম বড় রোগ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শরীরের দুটি কিডনির ৭০-৮০ ভাগ নষ্ট হওয়ার আগে কোনো ধরনের গুরুতর লক্ষণই দেখা দেয় না। কিডনি সংক্রান্ত সমস্যার উপসর্গগুলো এতই মৃদু হয় যে, কিছু ক্ষেত্রে বুঝে ওঠাও সম্ভব হয় না। তবে কিডনি যে সুস্থ নেই, তার কিছু ইঙ্গিত পাওয়া যায়। সেই লক্ষণগুলো কী, তা
১৮ দিন আগে