নাইম আবদুল্লাহ, সিডনি, অস্ট্রেলিয়া
প্রবাসে থেকেও ঐক্য, ভ্রাতৃত্ব ও সুস্থ বিনোদনের এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সংগঠন রেমিয়ানস অস্ট্রেলিয়ার ‘স্পোর্টস ফেস্টিভ্যাল ২০২৫’। টানা চতুর্থ বছরের মতো আয়োজনটি সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনিতে।
দীর্ঘ দুই মাসব্যাপী এই ক্রীড়া উৎসবের পর্দা নামে গত বুধবার (৮ অক্টোবর) এক রোমাঞ্চকর ফুটবল ফাইনাল ম্যাচের মধ্য দিয়ে। এবারের উৎসব শুরু হয়েছিল ২ আগস্ট থেকে।
এতে অন্তর্ভুক্ত ছিল জনপ্রিয় বেশ কিছু খেলা—ক্যারম, লুডু, ডার্ট, দাবা, টেবিল টেনিস, ব্যাডমিন্টন, ক্রিকেট ও ফুটবল। প্রতিটি ইভেন্টে ছিল অংশগ্রহণকারীদের উচ্ছ্বাস, প্রতিযোগিতার উত্তেজনা এবং বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ। খেলোয়াড়দের দক্ষতা ও স্পোর্টসম্যানশিপ দর্শকদের মুগ্ধ করেছে প্রতিটি ম্যাচে।
তবে এটি শুধু খেলাধুলার উৎসবেই সীমাবদ্ধ ছিল না; বরং রেমিয়ানসদের জন্য পরিণত হয়েছিল এক পারিবারিক মিলনমেলায়। সদস্যদের পরিবার, সন্তান ও শুভানুধ্যায়ীরা একসঙ্গে সময় কাটিয়ে উৎসবটিকে করেছে আরও প্রাণবন্ত ও আনন্দঘন। শিশুদের খেলায় অংশগ্রহণ ও বড়দের স্মৃতিচারণ মিলিয়ে পুরো অনুষ্ঠানজুড়ে ছিল এক উষ্ণ ও আন্তরিক পরিবেশ।
রেমিয়ানস অস্ট্রেলিয়ার সভাপতি ড. মোহাম্মদ শাহরিয়ার বলেন, এই উৎসব আমাদের শুধু আনন্দ দেয় না, বরং প্রবাসে থেকেও ঐক্য, ভ্রাতৃত্ব এবং আমাদের ঐতিহ্যের প্রতি দায়বদ্ধতার প্রতীক হয়ে দাঁড়ায়। খেলাধুলা আমাদের সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করে এবং শিকড়ের সঙ্গে সংযোগ বজায় রাখে।
উৎসবের প্রধান সমন্বয়ক ইসতিয়াক আহমেদ বলেন, সব খেলোয়াড়, কোঅর্ডিনেটর, স্বেচ্ছাসেবক ও শুভানুধ্যায়ীদের আন্তরিক সহযোগিতা ছাড়া এই আয়োজন সম্ভব হতো না। টানা চতুর্থ বছরের মতো সফলভাবে এ উৎসব আয়োজন করতে পারা আমাদের গর্বের বিষয়। এটি প্রমাণ করে, রেমিয়ান পরিবার প্রবাসেও ঐক্য ও মিলনের অঙ্গীকার ধরে রেখেছে।
রেমিয়ানস অস্ট্রেলিয়া জানিয়েছে, আগামীতেও আরও বৃহৎ পরিসরে এ ধরনের আয়োজন অব্যাহত থাকবে। প্রবাসের মাটিতে থেকেও রেমিয়ান পরিবারের বন্ধনকে আরও দৃঢ়, প্রাণবন্ত ও সমৃদ্ধ করতে এই স্পোর্টস ফেস্টিভ্যাল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে তাদের বিশ্বাস।
রেমিয়ানসদের মতে, খেলাধুলা কেবল শরীরচর্চা নয়, বরং এটি ঐক্য, ভ্রাতৃত্ব ও দায়িত্ববোধের এক অনন্য প্রকাশ।
প্রবাসে থেকেও ঐক্য, ভ্রাতৃত্ব ও সুস্থ বিনোদনের এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সংগঠন রেমিয়ানস অস্ট্রেলিয়ার ‘স্পোর্টস ফেস্টিভ্যাল ২০২৫’। টানা চতুর্থ বছরের মতো আয়োজনটি সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনিতে।
দীর্ঘ দুই মাসব্যাপী এই ক্রীড়া উৎসবের পর্দা নামে গত বুধবার (৮ অক্টোবর) এক রোমাঞ্চকর ফুটবল ফাইনাল ম্যাচের মধ্য দিয়ে। এবারের উৎসব শুরু হয়েছিল ২ আগস্ট থেকে।
এতে অন্তর্ভুক্ত ছিল জনপ্রিয় বেশ কিছু খেলা—ক্যারম, লুডু, ডার্ট, দাবা, টেবিল টেনিস, ব্যাডমিন্টন, ক্রিকেট ও ফুটবল। প্রতিটি ইভেন্টে ছিল অংশগ্রহণকারীদের উচ্ছ্বাস, প্রতিযোগিতার উত্তেজনা এবং বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ। খেলোয়াড়দের দক্ষতা ও স্পোর্টসম্যানশিপ দর্শকদের মুগ্ধ করেছে প্রতিটি ম্যাচে।
তবে এটি শুধু খেলাধুলার উৎসবেই সীমাবদ্ধ ছিল না; বরং রেমিয়ানসদের জন্য পরিণত হয়েছিল এক পারিবারিক মিলনমেলায়। সদস্যদের পরিবার, সন্তান ও শুভানুধ্যায়ীরা একসঙ্গে সময় কাটিয়ে উৎসবটিকে করেছে আরও প্রাণবন্ত ও আনন্দঘন। শিশুদের খেলায় অংশগ্রহণ ও বড়দের স্মৃতিচারণ মিলিয়ে পুরো অনুষ্ঠানজুড়ে ছিল এক উষ্ণ ও আন্তরিক পরিবেশ।
রেমিয়ানস অস্ট্রেলিয়ার সভাপতি ড. মোহাম্মদ শাহরিয়ার বলেন, এই উৎসব আমাদের শুধু আনন্দ দেয় না, বরং প্রবাসে থেকেও ঐক্য, ভ্রাতৃত্ব এবং আমাদের ঐতিহ্যের প্রতি দায়বদ্ধতার প্রতীক হয়ে দাঁড়ায়। খেলাধুলা আমাদের সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করে এবং শিকড়ের সঙ্গে সংযোগ বজায় রাখে।
উৎসবের প্রধান সমন্বয়ক ইসতিয়াক আহমেদ বলেন, সব খেলোয়াড়, কোঅর্ডিনেটর, স্বেচ্ছাসেবক ও শুভানুধ্যায়ীদের আন্তরিক সহযোগিতা ছাড়া এই আয়োজন সম্ভব হতো না। টানা চতুর্থ বছরের মতো সফলভাবে এ উৎসব আয়োজন করতে পারা আমাদের গর্বের বিষয়। এটি প্রমাণ করে, রেমিয়ান পরিবার প্রবাসেও ঐক্য ও মিলনের অঙ্গীকার ধরে রেখেছে।
রেমিয়ানস অস্ট্রেলিয়া জানিয়েছে, আগামীতেও আরও বৃহৎ পরিসরে এ ধরনের আয়োজন অব্যাহত থাকবে। প্রবাসের মাটিতে থেকেও রেমিয়ান পরিবারের বন্ধনকে আরও দৃঢ়, প্রাণবন্ত ও সমৃদ্ধ করতে এই স্পোর্টস ফেস্টিভ্যাল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে তাদের বিশ্বাস।
রেমিয়ানসদের মতে, খেলাধুলা কেবল শরীরচর্চা নয়, বরং এটি ঐক্য, ভ্রাতৃত্ব ও দায়িত্ববোধের এক অনন্য প্রকাশ।
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনির মিন্টোতে নতুন রূপে সাজানো বাংলাদেশি মালিকানাধীন কেমিস্ট ডিসকাউন্ট সেন্টারের কার্যক্রম আবার শুরু হয়েছে।
সভায় নির্বাচনের প্রস্তুতি, কার্যক্রমের সুষ্ঠু পরিচালনা, সদস্যদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি এবং কমিউনিটির ঐক্য ও সহযোগিতা জোরদারের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
ম্যাকোয়ারি ইউনিভার্সিটি কলেজ গত এক দশকে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চশিক্ষার একটি বিশ্বস্ত গন্তব্যে পরিণত হয়েছে। দশ বছর পূর্তিতে এইচবিডি সার্ভিসেসের অবদানকে স্বীকৃতি দেওয়ায় প্রতিষ্ঠানটির আন্তর্জাতিক শিক্ষাক্ষেত্রে অংশীদারত্বের নতুন অধ্যায় সূচনা করেছে।
এতে অন্তর্ভুক্ত ছিল জনপ্রিয় বেশ কিছু খেলা—ক্যারম, লুডু, ডার্ট, দাবা, টেবিল টেনিস, ব্যাডমিন্টন, ক্রিকেট ও ফুটবল। প্রতিটি ইভেন্টে ছিল অংশগ্রহণকারীদের উচ্ছ্বাস, প্রতিযোগিতার উত্তেজনা এবং বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ। খেলোয়াড়দের দক্ষতা ও স্পোর্টসম্যানশিপ দর্শকদের মুগ্ধ করেছে প্রতিটি ম্যাচে।