
বিডিজেন ডেস্ক

নিউজিল্যান্ডের ক্যান্টারবেরি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশি স্টুডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন (বিএসএইউসি) বাংলাদেশের ‘মহান বিজয় দিবস-২০২৪’ উদযাপন উপলক্ষে দেশপ্রেম ও ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় প্রবুদ্ধ হয়ে সম্প্রতি আলোচনা সভা ও মনোজ্ঞ সংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
আলোচনায় প্রধান আলোচ্য বিষয় ছিল চলতি বছরের জুলাই-আগস্ট মাসের বাংলাদেশের ছাত্র-জনতার গণতন্ত্র পূর্ণপ্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা, নিরীহ ছাত্র-জনতার আত্মত্যাগ এবং বিজয় অর্জন। অনুষ্ঠানটি পরিকল্পনা ও পরিচালনা করেন ক্যান্টারবেরি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালামনাই ড. স্বর্ণালী অতসী তিসি এবং সঞ্চালনা করেন ড. এম. মেহেদী হাসান।
অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তব্য প্রদান করেন অ্যাসোসিয়েশনের বর্তমান সভাপতি ও ক্যান্টারবেরি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র লেকচারার ড. মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী। তিনি আলোচনায় বাংলাদেশের বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থা, শিক্ষানীতির দুর্বলতা এবং শিক্ষানীতি সংশোধন ও পরিমার্জনের সম্ভাব্য উপায়সমূহ নিয়ে আলোচনা করেন।
মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী তাঁর আলোচনায় বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য উন্নত বিশ্বের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মানদণ্ড অনুযায়ী শিক্ষক নিয়োগনীতি, শিক্ষক পদোন্নতি এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সকল ধরনের জাতীয় রাজনীতির প্রভাব স্থায়ীভাবে বন্ধের প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করেন।
আলোচনা অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন ক্যান্টারবেরি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালামনাই এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ড. মেহেদী হাসান। তিনি তাঁর বক্তব্যে বাংলাদেশ পুনর্গঠনে, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা, নগর পরিকল্পনা এবং পরিবেশের স্থায়ী উন্নয়নে বাংলাদেশের যুবসমাজের দায়িত্ব ও কর্তব্য নিয়ে আলোচনা করেন।
অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক গ্রন্থাগারিক খন্দকার ফজলুর রহমান। তিনি তাঁর মুক্তিযুদ্ধের অভিজ্ঞতা এবং মুক্তিযোদ্ধা হয়ে উঠার পেছনের ইতিহাস দর্শকদের সামনে তুলে ধরেন।
পরে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতের সমবেত পরিবেশনার মাধ্যমে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। এ ছাড়া, দেশাত্মবোধক গান, কবিতা আবৃত্তি, একক এবং দলীয় সংগীতও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অন্তর্ভুক্ত ছিল। মো. আওরঙ্গজেবের কণ্ঠে গাওয়া “মুক্তির মন্দির সোপানতলে, কত প্রাণ হলো বলিদান” গানটিতে জুলাই-আগস্ট মাসে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের শিকার নিরীহ ছাত্র-জনতার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান ফুটে ওঠে।
এ ছাড়াও, মনালী আলম ও শম্পা পালমারের দৈত পরিবেশনায় “ও মাঝি নাও ছাইড়া দে” এবং ড. স্বর্ণালী অতসী তিসি, ইস্পাকুর সিদ্দিকী সৌরভ এবং টপ্পার কণ্ঠে দলীয়ভাবে পরিবেশিত “ধনধান্য পুষ্প ভরা আমাদের এই বসুন্ধরা” গানটি সবাইকে মুগ্ধ করে।
ড. সাইফুল, রিয়াজ এবং ড. মোহাম্মদ সাগর হোসেন অনুষ্ঠানে কবিতা আবৃত্তি করেন।
অনুষ্ঠানের শেষ অংশে বিএসএইউসি’র পক্ষ থেকে ২০২৪ সালে পিএইচডি ডিগ্রি সম্পন্ন করা ড. মোহাম্মদ সাগর হোসেন এবং ড. সাঈদ আহমেদকে বিদায় সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
সব শেষে সংগঠনের সভাপতি মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী অনুষ্ঠানটির আয়োজক কমিটির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং অনুষ্ঠানের সফল আয়োজনে তাদের কঠোর পরিশ্রমের প্রশংসা করেন। পরে সকল অংশগ্রহণকারী এবং অতিথিদের জন্য সংগঠনের পক্ষ থেকে নৈশভোজের আয়োজন করা হয়।

নিউজিল্যান্ডের ক্যান্টারবেরি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশি স্টুডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন (বিএসএইউসি) বাংলাদেশের ‘মহান বিজয় দিবস-২০২৪’ উদযাপন উপলক্ষে দেশপ্রেম ও ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় প্রবুদ্ধ হয়ে সম্প্রতি আলোচনা সভা ও মনোজ্ঞ সংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
আলোচনায় প্রধান আলোচ্য বিষয় ছিল চলতি বছরের জুলাই-আগস্ট মাসের বাংলাদেশের ছাত্র-জনতার গণতন্ত্র পূর্ণপ্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা, নিরীহ ছাত্র-জনতার আত্মত্যাগ এবং বিজয় অর্জন। অনুষ্ঠানটি পরিকল্পনা ও পরিচালনা করেন ক্যান্টারবেরি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালামনাই ড. স্বর্ণালী অতসী তিসি এবং সঞ্চালনা করেন ড. এম. মেহেদী হাসান।
অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তব্য প্রদান করেন অ্যাসোসিয়েশনের বর্তমান সভাপতি ও ক্যান্টারবেরি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র লেকচারার ড. মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী। তিনি আলোচনায় বাংলাদেশের বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থা, শিক্ষানীতির দুর্বলতা এবং শিক্ষানীতি সংশোধন ও পরিমার্জনের সম্ভাব্য উপায়সমূহ নিয়ে আলোচনা করেন।
মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী তাঁর আলোচনায় বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য উন্নত বিশ্বের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মানদণ্ড অনুযায়ী শিক্ষক নিয়োগনীতি, শিক্ষক পদোন্নতি এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সকল ধরনের জাতীয় রাজনীতির প্রভাব স্থায়ীভাবে বন্ধের প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করেন।
আলোচনা অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন ক্যান্টারবেরি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালামনাই এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ড. মেহেদী হাসান। তিনি তাঁর বক্তব্যে বাংলাদেশ পুনর্গঠনে, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা, নগর পরিকল্পনা এবং পরিবেশের স্থায়ী উন্নয়নে বাংলাদেশের যুবসমাজের দায়িত্ব ও কর্তব্য নিয়ে আলোচনা করেন।
অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক গ্রন্থাগারিক খন্দকার ফজলুর রহমান। তিনি তাঁর মুক্তিযুদ্ধের অভিজ্ঞতা এবং মুক্তিযোদ্ধা হয়ে উঠার পেছনের ইতিহাস দর্শকদের সামনে তুলে ধরেন।
পরে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতের সমবেত পরিবেশনার মাধ্যমে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। এ ছাড়া, দেশাত্মবোধক গান, কবিতা আবৃত্তি, একক এবং দলীয় সংগীতও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অন্তর্ভুক্ত ছিল। মো. আওরঙ্গজেবের কণ্ঠে গাওয়া “মুক্তির মন্দির সোপানতলে, কত প্রাণ হলো বলিদান” গানটিতে জুলাই-আগস্ট মাসে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের শিকার নিরীহ ছাত্র-জনতার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান ফুটে ওঠে।
এ ছাড়াও, মনালী আলম ও শম্পা পালমারের দৈত পরিবেশনায় “ও মাঝি নাও ছাইড়া দে” এবং ড. স্বর্ণালী অতসী তিসি, ইস্পাকুর সিদ্দিকী সৌরভ এবং টপ্পার কণ্ঠে দলীয়ভাবে পরিবেশিত “ধনধান্য পুষ্প ভরা আমাদের এই বসুন্ধরা” গানটি সবাইকে মুগ্ধ করে।
ড. সাইফুল, রিয়াজ এবং ড. মোহাম্মদ সাগর হোসেন অনুষ্ঠানে কবিতা আবৃত্তি করেন।
অনুষ্ঠানের শেষ অংশে বিএসএইউসি’র পক্ষ থেকে ২০২৪ সালে পিএইচডি ডিগ্রি সম্পন্ন করা ড. মোহাম্মদ সাগর হোসেন এবং ড. সাঈদ আহমেদকে বিদায় সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
সব শেষে সংগঠনের সভাপতি মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী অনুষ্ঠানটির আয়োজক কমিটির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং অনুষ্ঠানের সফল আয়োজনে তাদের কঠোর পরিশ্রমের প্রশংসা করেন। পরে সকল অংশগ্রহণকারী এবং অতিথিদের জন্য সংগঠনের পক্ষ থেকে নৈশভোজের আয়োজন করা হয়।
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক সংগঠক ও একুশে পদকপ্রাপ্ত লেখক নাজমুন নেসা পিয়ারিকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।
উদ্যোগটির লক্ষ্য, প্রবাসীদের মধ্যে কৃষি ও বাগানচর্চার আগ্রহ বৃদ্ধি এবং স্থানীয় পরিবেশে উপযোগী উদ্ভিদ সরবরাহের মাধ্যমে একটি টেকসই উদ্যানতাত্ত্বিক নেটওয়ার্ক তৈরি করা।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, শুরুটা ছোট পরিসরে হলেও তাদের লক্ষ্য খুব শিগগিরই ফ্যাশন হাউসের কার্যক্রমের পরিধি বাড়িয়ে পুরো অস্ট্রেলিয়াজুড়ে ছড়িয়ে দেওয়া। অনলাইন ও সরাসরি—দুই প্ল্যাটফর্মেই পাওয়া যাবে তাদের বৈচিত্র্যময় ফ্যাশন সংগ্রহ।
কনস্যুলেট সূত্র জানিয়েছে, এই সেবা চালু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত হটলাইনে ফোন এসেছে দুই লাখেরও বেশি। কল করা বেশির ভাগ প্রবাসীদের তাৎক্ষণিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। বাকিদেরও কনস্যুলেটের নির্দিষ্ট শাখায় সংযোগ প্রদানের মাধ্যমে সেবা দেওয়া হয়েছে।