বিডিজেন ডেস্ক
উচ্চশিক্ষার জন্য চীন এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে। দেশটির উচ্চশিক্ষাও আগের চেয়ে বেশ ভালো ও উন্নতমানের। এ কারণে গত বেশ কিছু বছর ধরেই চীনে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষা গ্রহণের আগ্রহ বেড়ে গেছে।
প্রতি বছর স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রির জন্য স্কলারশিপ দেয় চীনের ইস্ট চায়না নরমাল ইউনিভার্সিটি স্কলারশিপ কর্তৃপক্ষ। দেশটির সরকারের সম্পূর্ণ অর্থায়িত এ বৃত্তির জন্য বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
এ বৃত্তির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। আবাসনের ব্যবস্থা থাকবে। স্বাস্থ্যবিমার সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়া জীবনযাত্রার ব্যয় নির্বাহে স্নাতকের জন্য (মাসিক) ২,৫০০ চায়নিজ ইউয়ান (৪০ হাজার ৯৮০ টাকা), স্নাতকোত্তরের জন্য ৩,০০০ চায়নিজ ইউয়ান (৪৯ হাজার ১৭৬ টাকা) ও পিএইচডির জন্য ৩,৫০০ চায়নিজ ইউয়ান (৫৭ হাজার ৩৭২ টাকা) দেওয়া হবে।
শিক্ষা অনুষদ, অর্থনীতি ও ব্যবস্থাপনা অনুষদ, মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান স্কুল, সামাজিক উন্নয়ন স্কুল, বিদেশি ভাষার স্কুল, স্কুল অব সাইকোলজি অ্যান্ড কগনিটিভ সায়েন্স, ক্রীড়া ও স্বাস্থ্য স্কুল, স্কুল অব কমিউনিকেশন, স্কুল অব আর্ট, স্কুল অব ডিজাইন, নগর ও আঞ্চলিক বিজ্ঞান স্কুল, স্কুল অব ইকোলজিক্যাল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সেস, তথ্যবিজ্ঞান ও প্রযুক্তি স্কুল, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুল ও স্কুল অব ডেটা সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পড়তে পারবেন।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
আগ্রহী প্রার্থীদের চীনের নাগরিকত্ব থাকা যাবে না। ব্যাচেলর ডিগ্রি প্রোগ্রামের জন্য আবেদনকারীদের অবশ্যই হাইস্কুল ডিপ্লোমা থাকতে হবে। প্রার্থীদের বয়স ২৫ বছরের কম হতে হবে। মাস্টার্স ডিগ্রির জন্য স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে। বয়স ৩৫ বছরের কম হতে হবে। ডক্টরাল ডিগ্রির জন্য স্নাতকোত্তর ডিগ্রি এবং ৪০ বছরের কম বয়স হতে হবে।
অফিশিয়াল অ্যাকাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট, বৈধ পাসপোর্টের কপি, দুটি সুপারিশের চিঠি, অধ্যয়ন পরিকল্পনা, প্রেরণাপত্র, স্বাস্থ্যের প্রশংসাপত্র, নন ক্রিমিনাল সার্টিফিকেট, গ্রহণযোগ্যতাপত্র (পিএইচডির জন্য) ও ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট লাগবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
প্রতি বছরের শেষদিকে পরবর্তি শিক্ষাবর্ষের জন্য আবেদন আহ্বান করা হয়। আবেদন করা যায় অনলাইনে। আর এ জন্য সরকারি ওয়েবসাইটেও আবেদন করতে হয় স্কলারশিপের। আর সেখান থেকেই আসে ফান্ড। সব আবেদন ও কাগজপত্র অনলাইনে জমা দিতে হয়।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
উচ্চশিক্ষার জন্য চীন এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে। দেশটির উচ্চশিক্ষাও আগের চেয়ে বেশ ভালো ও উন্নতমানের। এ কারণে গত বেশ কিছু বছর ধরেই চীনে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষা গ্রহণের আগ্রহ বেড়ে গেছে।
প্রতি বছর স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রির জন্য স্কলারশিপ দেয় চীনের ইস্ট চায়না নরমাল ইউনিভার্সিটি স্কলারশিপ কর্তৃপক্ষ। দেশটির সরকারের সম্পূর্ণ অর্থায়িত এ বৃত্তির জন্য বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
এ বৃত্তির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। আবাসনের ব্যবস্থা থাকবে। স্বাস্থ্যবিমার সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়া জীবনযাত্রার ব্যয় নির্বাহে স্নাতকের জন্য (মাসিক) ২,৫০০ চায়নিজ ইউয়ান (৪০ হাজার ৯৮০ টাকা), স্নাতকোত্তরের জন্য ৩,০০০ চায়নিজ ইউয়ান (৪৯ হাজার ১৭৬ টাকা) ও পিএইচডির জন্য ৩,৫০০ চায়নিজ ইউয়ান (৫৭ হাজার ৩৭২ টাকা) দেওয়া হবে।
শিক্ষা অনুষদ, অর্থনীতি ও ব্যবস্থাপনা অনুষদ, মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান স্কুল, সামাজিক উন্নয়ন স্কুল, বিদেশি ভাষার স্কুল, স্কুল অব সাইকোলজি অ্যান্ড কগনিটিভ সায়েন্স, ক্রীড়া ও স্বাস্থ্য স্কুল, স্কুল অব কমিউনিকেশন, স্কুল অব আর্ট, স্কুল অব ডিজাইন, নগর ও আঞ্চলিক বিজ্ঞান স্কুল, স্কুল অব ইকোলজিক্যাল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সেস, তথ্যবিজ্ঞান ও প্রযুক্তি স্কুল, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুল ও স্কুল অব ডেটা সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পড়তে পারবেন।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
আগ্রহী প্রার্থীদের চীনের নাগরিকত্ব থাকা যাবে না। ব্যাচেলর ডিগ্রি প্রোগ্রামের জন্য আবেদনকারীদের অবশ্যই হাইস্কুল ডিপ্লোমা থাকতে হবে। প্রার্থীদের বয়স ২৫ বছরের কম হতে হবে। মাস্টার্স ডিগ্রির জন্য স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে। বয়স ৩৫ বছরের কম হতে হবে। ডক্টরাল ডিগ্রির জন্য স্নাতকোত্তর ডিগ্রি এবং ৪০ বছরের কম বয়স হতে হবে।
অফিশিয়াল অ্যাকাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট, বৈধ পাসপোর্টের কপি, দুটি সুপারিশের চিঠি, অধ্যয়ন পরিকল্পনা, প্রেরণাপত্র, স্বাস্থ্যের প্রশংসাপত্র, নন ক্রিমিনাল সার্টিফিকেট, গ্রহণযোগ্যতাপত্র (পিএইচডির জন্য) ও ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট লাগবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
প্রতি বছরের শেষদিকে পরবর্তি শিক্ষাবর্ষের জন্য আবেদন আহ্বান করা হয়। আবেদন করা যায় অনলাইনে। আর এ জন্য সরকারি ওয়েবসাইটেও আবেদন করতে হয় স্কলারশিপের। আর সেখান থেকেই আসে ফান্ড। সব আবেদন ও কাগজপত্র অনলাইনে জমা দিতে হয়।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
মালয়েশিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ‘গ্র্যাজুয়েট প্লাস’ ভিসা চালুর সম্ভাবনা রয়েছে। এটি কার্যকর হলে বাংলাদেশের হাজারো শিক্ষার্থীর জন্য মালয়েশিয়ার ক্রমবর্ধমান অর্থনীতিতে উচ্চদক্ষতার চাকরির সুযোগ তৈরি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আগামী বছর (২০২৬) বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সর্বোচ্চ সীমা ৯ শতাংশ বাড়িয়ে ২ লাখ ৯৫ হাজারে উন্নীত করবে অস্ট্রেলিয়া। এতে অগ্রাধিকার পাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর শিক্ষার্থীরা। গতকাল সোমবার (৪ আগস্ট) দেশটির সরকার এই ঘোষণা দিয়েছে।
২০২৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে কানাডার স্টাডি পারমিটের (শিক্ষা অনুমতি) জন্য ব্যাংক সলভেন্সি (আর্থিক সক্ষমতা বা দীর্ঘমেয়াদি দেনা পরিশোধের সক্ষমতা) নীতিমালায় পরিবর্তন আসছে।