বিডিজেন ডেস্ক
উচ্চশিক্ষায় নেদারল্যান্ডস অনেকেরই বেশ পছন্দের দেশ। এই দেশে পড়াশোনার খরচ একটু বেশি হলেও বেশ কয়েকটি দারুণ স্কলারশিপ রয়েছে। এসব স্কলারশিপের আওতায় আপনি চাইলেই দেশটিতে স্নাতক কিংবা স্নাতকোত্তর করতে পারবেন বিনা খরচে। এমনকি দেশটিতে নিজের ক্যারিয়ার গড়ারও সুযোগ রয়েছে।
নেদারল্যান্ডসের জনপ্রিয় স্কলারশিপগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে টোয়েন্টে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কলারশিপ। ইউরোপীয় অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং এর বাইরের অন্যান্য দেশের মেধাবী শিক্ষার্থীদের এই স্কলারশিপ দেওয়া হয়ে থাকে। এর আওতায় বাংলাদেশিরাও এই বিশ্ববিদ্যালয়ে করতে পারবেন স্নাতক কিংবা স্নাতকোত্তর।
প্রতি বছর আনুমানিক ৫০টি স্কলারশিপ দেওয়া হয় বিদেশি শিক্ষার্থীদের।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
এক বছরের জন্য ৩ হাজার থেকে ২২ হাজার ইউরো দেওয়া হবে। দুই বছর মেয়াদি কোর্সের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা সমপরিমাণ আরেকটি বৃত্তি পেতে পারেন, যদি তাঁরা বৃত্তির শর্ত পূরণ করতে পারেন। ফলিত গণিত, ফলিত পদার্থবিজ্ঞান, বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং, ব্যবসায় প্রশাসন, কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট, যোগাযোগবিজ্ঞান, কম্পিউটার বিজ্ঞান, নির্মাণ ব্যবস্থাপনা ও প্রকৌশল, শিক্ষাবিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ও ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংসহ আরও অন্যান্য বিষয়ে পড়া যাবে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
ইউরোপীয় অর্থনৈতিক অঞ্চল ও এর বাইরের আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। টোয়েন্টে স্কলারশিপের আবেদন-প্রক্রিয়া ও টোয়েন্টে বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো কোর্সে ভর্তির আবেদন-প্রক্রিয়া দুটো আলাদা বিষয়। আপনাকে প্রথমে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পেতে হবে। টোয়েন্টে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি থাকলে হবে না।
আইইএলটিএস স্কোর ৬.৫ অথবা টোয়েফল ৯০ এবং এ ছাড়া আইইএলটিএস স্পিকিংয়ে ৬.০০ বা টোয়েফলে ২০ থাকতে হবে। ডাচ শিক্ষা ঋণের জন্য উপযোগী নন। আপনার ক্লাসে প্রথম ৫-১০ শতাংশ শিক্ষার্থীর মধ্যে আপনার অবস্থান থাকতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
প্রথমে আপনাকে স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে হবে। এরপর অ্যাডমিশন লেটার পেলে আপনি স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। সাধারণত প্রতি বছরের নভেম্বর ও ফেব্রুয়ারিতে আবেদন আহ্বান করা হয়। আবেদন করা যাবে অনলাইনে।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
উচ্চশিক্ষায় নেদারল্যান্ডস অনেকেরই বেশ পছন্দের দেশ। এই দেশে পড়াশোনার খরচ একটু বেশি হলেও বেশ কয়েকটি দারুণ স্কলারশিপ রয়েছে। এসব স্কলারশিপের আওতায় আপনি চাইলেই দেশটিতে স্নাতক কিংবা স্নাতকোত্তর করতে পারবেন বিনা খরচে। এমনকি দেশটিতে নিজের ক্যারিয়ার গড়ারও সুযোগ রয়েছে।
নেদারল্যান্ডসের জনপ্রিয় স্কলারশিপগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে টোয়েন্টে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কলারশিপ। ইউরোপীয় অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং এর বাইরের অন্যান্য দেশের মেধাবী শিক্ষার্থীদের এই স্কলারশিপ দেওয়া হয়ে থাকে। এর আওতায় বাংলাদেশিরাও এই বিশ্ববিদ্যালয়ে করতে পারবেন স্নাতক কিংবা স্নাতকোত্তর।
প্রতি বছর আনুমানিক ৫০টি স্কলারশিপ দেওয়া হয় বিদেশি শিক্ষার্থীদের।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
এক বছরের জন্য ৩ হাজার থেকে ২২ হাজার ইউরো দেওয়া হবে। দুই বছর মেয়াদি কোর্সের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা সমপরিমাণ আরেকটি বৃত্তি পেতে পারেন, যদি তাঁরা বৃত্তির শর্ত পূরণ করতে পারেন। ফলিত গণিত, ফলিত পদার্থবিজ্ঞান, বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং, ব্যবসায় প্রশাসন, কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট, যোগাযোগবিজ্ঞান, কম্পিউটার বিজ্ঞান, নির্মাণ ব্যবস্থাপনা ও প্রকৌশল, শিক্ষাবিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ও ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংসহ আরও অন্যান্য বিষয়ে পড়া যাবে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
ইউরোপীয় অর্থনৈতিক অঞ্চল ও এর বাইরের আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। টোয়েন্টে স্কলারশিপের আবেদন-প্রক্রিয়া ও টোয়েন্টে বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো কোর্সে ভর্তির আবেদন-প্রক্রিয়া দুটো আলাদা বিষয়। আপনাকে প্রথমে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পেতে হবে। টোয়েন্টে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি থাকলে হবে না।
আইইএলটিএস স্কোর ৬.৫ অথবা টোয়েফল ৯০ এবং এ ছাড়া আইইএলটিএস স্পিকিংয়ে ৬.০০ বা টোয়েফলে ২০ থাকতে হবে। ডাচ শিক্ষা ঋণের জন্য উপযোগী নন। আপনার ক্লাসে প্রথম ৫-১০ শতাংশ শিক্ষার্থীর মধ্যে আপনার অবস্থান থাকতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
প্রথমে আপনাকে স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে হবে। এরপর অ্যাডমিশন লেটার পেলে আপনি স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। সাধারণত প্রতি বছরের নভেম্বর ও ফেব্রুয়ারিতে আবেদন আহ্বান করা হয়। আবেদন করা যাবে অনলাইনে।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
মালয়েশিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ‘গ্র্যাজুয়েট প্লাস’ ভিসা চালুর সম্ভাবনা রয়েছে। এটি কার্যকর হলে বাংলাদেশের হাজারো শিক্ষার্থীর জন্য মালয়েশিয়ার ক্রমবর্ধমান অর্থনীতিতে উচ্চদক্ষতার চাকরির সুযোগ তৈরি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আগামী বছর (২০২৬) বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সর্বোচ্চ সীমা ৯ শতাংশ বাড়িয়ে ২ লাখ ৯৫ হাজারে উন্নীত করবে অস্ট্রেলিয়া। এতে অগ্রাধিকার পাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর শিক্ষার্থীরা। গতকাল সোমবার (৪ আগস্ট) দেশটির সরকার এই ঘোষণা দিয়েছে।
২০২৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে কানাডার স্টাডি পারমিটের (শিক্ষা অনুমতি) জন্য ব্যাংক সলভেন্সি (আর্থিক সক্ষমতা বা দীর্ঘমেয়াদি দেনা পরিশোধের সক্ষমতা) নীতিমালায় পরিবর্তন আসছে।