বিডিজেন ডেস্ক
আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ বিনামূল্যে স্নাতকোত্তর ও প্রফেশনাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ দিচ্ছে রোটারি ইন্টারন্যাশনাল। রোটারি পিস ফেলোশিপের আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের এই স্কলারশিপ প্রদান করা হবে। বাংলাদেশসহ যে কোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
এ স্কলারশিপের মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, সুইডেনের বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তরে পড়াশোনার সুযোগ এবং তুরস্ক ও উগান্ডার বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ বছরের একটি প্রফেশনাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে অংশগ্রহণের সুযোগ মিলবে।
মোট ১৩০টি স্কলারশিপ প্রদান করা হবে। এর মধ্যে স্নাতকোত্তরে ৫০টি এবং একটি প্রফেশনাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামের জন্য ৮০টি স্কলারশিপ প্রদান করা হবে। রোটারি পিস স্কলারশিপ প্রোগ্রামটি বিশ্বের সম্মানজনক স্কলারশিপগুলোর মধ্যে অন্যতম।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
১৫ থেকে ২৪ মাস মেয়াদি স্নাতকোত্তরের জন্য এবং ১ বছর একটি প্রফেশনাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামের রোটারি ফাউন্ডেশন ইন্টারন্যাশনাল অর্থায়ন করবে। টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। আবাসন সুবিধা প্রদান করবে। বিমানে আসা-যাওয়ার খরচ দেবে।
এ ছাড়া ইন্টার্নশিপ ও ফিল্ড স্টাডিজের খরচ দেবে। স্বাস্থ্যবিমা প্রদান করবে। কোনো আবেদন ফি লাগবে না। ইন্টার্নশিপেরও সুযোগ রয়েছে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
স্নাতকে ভালো রেজাল্ট থাকতে হবে। নেতৃত্বের দক্ষতা প্রদর্শন করতে হবে। বর্তমানে স্নাতক বা স্নাতক প্রোগ্রামে নথিভুক্ত প্রার্থীরা আবেদনের যোগ্য নন। শান্তি বা উন্নয়নমূলক কাজের ওপরে স্নাতকোত্তরের জন্য ৩ বছর ও ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামের জন্য ৫ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। ইংরেজি দক্ষতার সনদ প্রদর্শন করতে হবে।
একটি জীবনবৃত্তান্ত (সিভি), একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট, পেশাদার রিকমেন্ডেশন, প্রবন্ধ, প্রশংসাপত্র, ইংরেজি দক্ষতার সনদ লাগবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। সাধারণত প্রতি বছরের শুরুতে আবেদন আহ্বান করা হয়। আবেদনে বেশ কয়েক মাস সময় দেওয়া হয়। এই প্রক্রিয়া বেশ সময়সাপেক্ষ।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ বিনামূল্যে স্নাতকোত্তর ও প্রফেশনাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ দিচ্ছে রোটারি ইন্টারন্যাশনাল। রোটারি পিস ফেলোশিপের আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের এই স্কলারশিপ প্রদান করা হবে। বাংলাদেশসহ যে কোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
এ স্কলারশিপের মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, সুইডেনের বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তরে পড়াশোনার সুযোগ এবং তুরস্ক ও উগান্ডার বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ বছরের একটি প্রফেশনাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে অংশগ্রহণের সুযোগ মিলবে।
মোট ১৩০টি স্কলারশিপ প্রদান করা হবে। এর মধ্যে স্নাতকোত্তরে ৫০টি এবং একটি প্রফেশনাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামের জন্য ৮০টি স্কলারশিপ প্রদান করা হবে। রোটারি পিস স্কলারশিপ প্রোগ্রামটি বিশ্বের সম্মানজনক স্কলারশিপগুলোর মধ্যে অন্যতম।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
১৫ থেকে ২৪ মাস মেয়াদি স্নাতকোত্তরের জন্য এবং ১ বছর একটি প্রফেশনাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামের রোটারি ফাউন্ডেশন ইন্টারন্যাশনাল অর্থায়ন করবে। টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। আবাসন সুবিধা প্রদান করবে। বিমানে আসা-যাওয়ার খরচ দেবে।
এ ছাড়া ইন্টার্নশিপ ও ফিল্ড স্টাডিজের খরচ দেবে। স্বাস্থ্যবিমা প্রদান করবে। কোনো আবেদন ফি লাগবে না। ইন্টার্নশিপেরও সুযোগ রয়েছে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
স্নাতকে ভালো রেজাল্ট থাকতে হবে। নেতৃত্বের দক্ষতা প্রদর্শন করতে হবে। বর্তমানে স্নাতক বা স্নাতক প্রোগ্রামে নথিভুক্ত প্রার্থীরা আবেদনের যোগ্য নন। শান্তি বা উন্নয়নমূলক কাজের ওপরে স্নাতকোত্তরের জন্য ৩ বছর ও ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামের জন্য ৫ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। ইংরেজি দক্ষতার সনদ প্রদর্শন করতে হবে।
একটি জীবনবৃত্তান্ত (সিভি), একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট, পেশাদার রিকমেন্ডেশন, প্রবন্ধ, প্রশংসাপত্র, ইংরেজি দক্ষতার সনদ লাগবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। সাধারণত প্রতি বছরের শুরুতে আবেদন আহ্বান করা হয়। আবেদনে বেশ কয়েক মাস সময় দেওয়া হয়। এই প্রক্রিয়া বেশ সময়সাপেক্ষ।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থী ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে লেভেল-১ স্ট্যাটাস হলো একটি বিশেষ সুবিধা, যা কোনো দেশ বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য দেশটির হোম অ্যাফেয়ার্সের নির্ধারিত সর্বনিম্ন অভিবাসন ঝুঁকির স্তর। এই পদ্ধতিটিকে মূলত ‘সিম্পলিফাইড স্টুডেন্ট ভিসা ফ্রেমওয়ার্ক’–এর একটি অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ডিএসইউ স্কলারশিপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে পারবেন। স্কলারশিপের মূল উদ্দেশ্য হলো আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিতে পড়াশোনা সহজ ও সাশ্রয়ী করা।
সৌদি আরব, কাতার, কুয়েত, ওমান, ইতালি, দক্ষিণ কোরিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে কর্মরত বা বসবাসরত বৈধ বাংলাদেশি প্রবাসী বা অভিবাসী কিংবা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আগ্রহী ব্যক্তিদের সেই দেশের বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে বিএ ও বিএসএস প্রোগ্রামে ভর্তি করা হবে।
কানাডায় নতুন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর আসা উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। দেশটির ইমিগ্রেশন, রিফিউজি অ্যান্ড সিটিজেনশিপ কানাডা (আইআরসিসি) এ তথ্য জানিয়েছে।