বিডিজেন ডেস্ক
ভারতে উচ্চশিক্ষার জন্য অন্যতম জনপ্রিয় স্কলারশিপ আইসিসিআর। ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর কালচারাল রিলেশনস (আইসিসিআর) বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য এই বৃত্তি দেয়। প্রতিবছর বাংলাদেশের প্রায় ২০০ মেধাবী শিক্ষার্থী এই বৃত্তির মাধ্যমে পড়ার সুযোগ পান। তাঁদের মধ্যে স্নাতক পর্যায়ে ১৪০, স্নাতকোত্তর পর্যায়ে ৪০ ও পিএইচডিতে ২০ জন।
২০২১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তিতে ‘সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন’ অনুষ্ঠানে এসে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ‘সুবর্ণজয়ন্তী স্কলারশিপ’ নামের একটি স্কিমের ঘোষণা দেন। এ ছাড়া ‘লতা মঙ্গেশকর ডান্স অ্যান্ড মিউজিক স্কলারশিপ’ নামেও একটি স্কিম আছে আইসিসিআরের অধীন। এই স্কিমের আওতায় আরও ৫০০ বৃত্তি বৃদ্ধি করা হয়। এই বৃত্তির আওতায় স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডির জন্য আবেদন করা যাবে।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
মেডিসিন, প্যারামেডিকেল (নার্সিং/ফিজিওথ্যাপারি/অবেদনবিদ), ফ্যাশন, আইন ইত্যাদি সংক্রান্ত কোর্স বাদে ভারতের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় বৃত্তির জন্য আবেদন করা যাবে। ভর্তির পর শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের হোস্টেলে থাকার সুযোগ পাবেন। এ বৃত্তি পেতে আবেদন করার জন্য কোনো ফি লাগবে না।
শিক্ষার্থীদের কোনো টিউশন ফি দিতে হয় না। কোর্স অনুসারে শিক্ষার্থীরা প্রতি মাসে স্টাইপেন্ড পাবেন। স্নাতকে ১৮ হাজার রুপি, স্নাতকোত্তরে ২০ হাজার রুপি ও পিএইচডির জন্য ২২ হাজার রুপি। শিক্ষার্থীরা আবাসন খরচ বাবদ প্রতি মাসে সর্বোচ্চ ৬ হাজার ৫০০ রুপি পাবেন। এ ছাড়া চিকিৎসাসহ অন্য সুবিধা পাওয়া যাবে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
স্নাতক ও মাস্টার্সে পড়ার জন্য আবেদনকারীর বয়স ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। পিএইচডি করতে চাইলে সর্বনিম্ন বয়সসীমা ৪৫। প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে ইংরেজির দক্ষতা প্রমাণের জন্য ৫০০ শব্দে একটি প্রবন্ধ লিখতে হবে। টোয়েফল, আইইএলটিএসের স্কোরও জমা দিতে পারেন। যদিও তা বাধ্যতামূলক নয়।
আইসিসিআর বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের বার্ষিক ন্যূনতম ৫ লাখ ভারতীয় রুপি বা ৬ হাজার ৮০০ মার্কিন ডলারের মেডিকেল বিমা করা বাধ্যতামূলক।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের নম্বরপত্র ওয়েবসাইটে আপলোড করতে হবে। আবেদনের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ইংরেজিতে না থাকলে ইংরেজিতে অনুবাদ করে জমা দেওয়া যাবে। অনুবাদ ছাড়া কাগজপত্র গ্রহণ করা হবে না।
সাধারণত প্রতি বছরের শুরুতে এই আবেদন আহ্বান করা হয়। ঢাকায় অবস্থিত ভারতীয় হাইকমিশন থেকে প্রকাশ করা হয় বিজ্ঞপ্তি।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
ভারতে উচ্চশিক্ষার জন্য অন্যতম জনপ্রিয় স্কলারশিপ আইসিসিআর। ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর কালচারাল রিলেশনস (আইসিসিআর) বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য এই বৃত্তি দেয়। প্রতিবছর বাংলাদেশের প্রায় ২০০ মেধাবী শিক্ষার্থী এই বৃত্তির মাধ্যমে পড়ার সুযোগ পান। তাঁদের মধ্যে স্নাতক পর্যায়ে ১৪০, স্নাতকোত্তর পর্যায়ে ৪০ ও পিএইচডিতে ২০ জন।
২০২১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তিতে ‘সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন’ অনুষ্ঠানে এসে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ‘সুবর্ণজয়ন্তী স্কলারশিপ’ নামের একটি স্কিমের ঘোষণা দেন। এ ছাড়া ‘লতা মঙ্গেশকর ডান্স অ্যান্ড মিউজিক স্কলারশিপ’ নামেও একটি স্কিম আছে আইসিসিআরের অধীন। এই স্কিমের আওতায় আরও ৫০০ বৃত্তি বৃদ্ধি করা হয়। এই বৃত্তির আওতায় স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডির জন্য আবেদন করা যাবে।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
মেডিসিন, প্যারামেডিকেল (নার্সিং/ফিজিওথ্যাপারি/অবেদনবিদ), ফ্যাশন, আইন ইত্যাদি সংক্রান্ত কোর্স বাদে ভারতের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় বৃত্তির জন্য আবেদন করা যাবে। ভর্তির পর শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের হোস্টেলে থাকার সুযোগ পাবেন। এ বৃত্তি পেতে আবেদন করার জন্য কোনো ফি লাগবে না।
শিক্ষার্থীদের কোনো টিউশন ফি দিতে হয় না। কোর্স অনুসারে শিক্ষার্থীরা প্রতি মাসে স্টাইপেন্ড পাবেন। স্নাতকে ১৮ হাজার রুপি, স্নাতকোত্তরে ২০ হাজার রুপি ও পিএইচডির জন্য ২২ হাজার রুপি। শিক্ষার্থীরা আবাসন খরচ বাবদ প্রতি মাসে সর্বোচ্চ ৬ হাজার ৫০০ রুপি পাবেন। এ ছাড়া চিকিৎসাসহ অন্য সুবিধা পাওয়া যাবে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
স্নাতক ও মাস্টার্সে পড়ার জন্য আবেদনকারীর বয়স ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। পিএইচডি করতে চাইলে সর্বনিম্ন বয়সসীমা ৪৫। প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে ইংরেজির দক্ষতা প্রমাণের জন্য ৫০০ শব্দে একটি প্রবন্ধ লিখতে হবে। টোয়েফল, আইইএলটিএসের স্কোরও জমা দিতে পারেন। যদিও তা বাধ্যতামূলক নয়।
আইসিসিআর বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের বার্ষিক ন্যূনতম ৫ লাখ ভারতীয় রুপি বা ৬ হাজার ৮০০ মার্কিন ডলারের মেডিকেল বিমা করা বাধ্যতামূলক।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের নম্বরপত্র ওয়েবসাইটে আপলোড করতে হবে। আবেদনের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ইংরেজিতে না থাকলে ইংরেজিতে অনুবাদ করে জমা দেওয়া যাবে। অনুবাদ ছাড়া কাগজপত্র গ্রহণ করা হবে না।
সাধারণত প্রতি বছরের শুরুতে এই আবেদন আহ্বান করা হয়। ঢাকায় অবস্থিত ভারতীয় হাইকমিশন থেকে প্রকাশ করা হয় বিজ্ঞপ্তি।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
মালয়েশিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ‘গ্র্যাজুয়েট প্লাস’ ভিসা চালুর সম্ভাবনা রয়েছে। এটি কার্যকর হলে বাংলাদেশের হাজারো শিক্ষার্থীর জন্য মালয়েশিয়ার ক্রমবর্ধমান অর্থনীতিতে উচ্চদক্ষতার চাকরির সুযোগ তৈরি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আগামী বছর (২০২৬) বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সর্বোচ্চ সীমা ৯ শতাংশ বাড়িয়ে ২ লাখ ৯৫ হাজারে উন্নীত করবে অস্ট্রেলিয়া। এতে অগ্রাধিকার পাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর শিক্ষার্থীরা। গতকাল সোমবার (৪ আগস্ট) দেশটির সরকার এই ঘোষণা দিয়েছে।
২০২৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে কানাডার স্টাডি পারমিটের (শিক্ষা অনুমতি) জন্য ব্যাংক সলভেন্সি (আর্থিক সক্ষমতা বা দীর্ঘমেয়াদি দেনা পরিশোধের সক্ষমতা) নীতিমালায় পরিবর্তন আসছে।