বিডিজেন ডেস্ক
এশিয়ার অন্যতম পরাশক্তি চীন অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সামরিক সবদিক থেকেই বিশ্বে অনুকরণীয় হয়ে উঠছে। চীনা শিক্ষাব্যবস্থা এর পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান রেখেছে। বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য চীন অবাধ সুযোগ দিচ্ছে। বর্তমানে চীনে ছয় লাখের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছেন। চীনের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও নানা স্কলারশিপ দিয়ে থাকে।
উচ্চশিক্ষার জন্য চীন এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে। দেশটির উচ্চশিক্ষাও আগের চেয়ে বেশ ভালো ও উন্নতমানের। এ কারণে গত বেশ কিছু বছর ধরেই চীনে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষা গ্রহণের আগ্রহ বেড়ে গেছে।
প্রতিবছর ফুল-ফ্রি স্কলারশিপ দিয়ে থাকে চীনের শ্যানডং বিশ্ববিদ্যালয়। বাংলাদেশসহ নন-চাইনিজ সকল শিক্ষার্থী এ স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
শ্যানডং ইউনিভার্সিটি স্কলারশিপ ফর ইন্টারন্যাশনাল স্কলারশিপের আওতায় শিক্ষার্থীদের অধ্যয়নের সকল খরচ বহন করা হবে। শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি মওকুফ ছাড়াও একটি মাসিক উপবৃত্তি হিসেবে ১০০০ চাইনিজ ইউয়ান প্রদান করা হবে। এ স্কলারশিপের মেয়াদ ৪ বছর। ডরমেটরিতে থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। থাকছে স্বাস্থ্যবীমা।
শিক্ষার্থীরা ইংরেজি বা চাইনিজ ভাষায় তাদের পড়াশোনা করতে পারবেন। শিক্ষার্থীরা অর্থনীতি, বিদেশী ভাষা এবং সাহিত্য, যন্ত্র প্রকৌশল, নিয়ন্ত্রণ বিজ্ঞান এবং প্রকৌশল, ব্যবস্থাপনা, বেসিক মেডিকেল সায়েন্স এবং নার্সিং নিয়ে স্নাতক করতে পারবেন।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
ইংরেজি দক্ষতা সনদ অথবা চাইনিজ ভাষা দক্ষতা স্কোর প্রদর্শন করতে হবে। নন-চাইনিজ হতে হবে এবং সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে হবে। উচ্চ মাধ্যমিকে ভালো ফলধারী হতে হবে। আবেদনকারীর বয়স সর্বোচ্চ ২৫ বছর হতে হবে। মাস্টার্সে ৩৫ ও পিএইডিতে ৪০ বছর হতে হবে। আবেদনকারীদের অবশ্যই একটি চমৎকার একাডেমিক কর্মক্ষমতা এবং শক্তিশালী বৈজ্ঞানিক গবেষণা দক্ষতা থাকতে হবে।
এ স্কলারশিপ পাওয়ার সময়কালে চীনা সরকার কর্তৃক অর্থায়নকৃত অন্য কোন বৃত্তি প্রদান করা যাবে না। ইংরেজি প্রোগ্রামের জন্য আইইএলটিএস এ ন্যূনতম ৬ স্কোর তুলতে হবে। চাইনিজ প্রোগ্রামের জন্য চাইনিজ ভাষা দক্ষতা ‘এইচএসকে-৪’ পরীক্ষায় ন্যূনতম ২১০ স্কোর তুলতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
অনলাইনে আবেদন করা যাবে। আবেদন করতে বিশ্ববিদ্যালয়টির নিজস্ব পোর্টালে যেতে হবে। সাধারণত প্রতি বছরের শেষ ও শুরুর দিকে আবেদন আহ্বান করা হয়।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
এশিয়ার অন্যতম পরাশক্তি চীন অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সামরিক সবদিক থেকেই বিশ্বে অনুকরণীয় হয়ে উঠছে। চীনা শিক্ষাব্যবস্থা এর পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান রেখেছে। বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য চীন অবাধ সুযোগ দিচ্ছে। বর্তমানে চীনে ছয় লাখের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছেন। চীনের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও নানা স্কলারশিপ দিয়ে থাকে।
উচ্চশিক্ষার জন্য চীন এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে। দেশটির উচ্চশিক্ষাও আগের চেয়ে বেশ ভালো ও উন্নতমানের। এ কারণে গত বেশ কিছু বছর ধরেই চীনে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষা গ্রহণের আগ্রহ বেড়ে গেছে।
প্রতিবছর ফুল-ফ্রি স্কলারশিপ দিয়ে থাকে চীনের শ্যানডং বিশ্ববিদ্যালয়। বাংলাদেশসহ নন-চাইনিজ সকল শিক্ষার্থী এ স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
শ্যানডং ইউনিভার্সিটি স্কলারশিপ ফর ইন্টারন্যাশনাল স্কলারশিপের আওতায় শিক্ষার্থীদের অধ্যয়নের সকল খরচ বহন করা হবে। শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি মওকুফ ছাড়াও একটি মাসিক উপবৃত্তি হিসেবে ১০০০ চাইনিজ ইউয়ান প্রদান করা হবে। এ স্কলারশিপের মেয়াদ ৪ বছর। ডরমেটরিতে থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। থাকছে স্বাস্থ্যবীমা।
শিক্ষার্থীরা ইংরেজি বা চাইনিজ ভাষায় তাদের পড়াশোনা করতে পারবেন। শিক্ষার্থীরা অর্থনীতি, বিদেশী ভাষা এবং সাহিত্য, যন্ত্র প্রকৌশল, নিয়ন্ত্রণ বিজ্ঞান এবং প্রকৌশল, ব্যবস্থাপনা, বেসিক মেডিকেল সায়েন্স এবং নার্সিং নিয়ে স্নাতক করতে পারবেন।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
ইংরেজি দক্ষতা সনদ অথবা চাইনিজ ভাষা দক্ষতা স্কোর প্রদর্শন করতে হবে। নন-চাইনিজ হতে হবে এবং সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে হবে। উচ্চ মাধ্যমিকে ভালো ফলধারী হতে হবে। আবেদনকারীর বয়স সর্বোচ্চ ২৫ বছর হতে হবে। মাস্টার্সে ৩৫ ও পিএইডিতে ৪০ বছর হতে হবে। আবেদনকারীদের অবশ্যই একটি চমৎকার একাডেমিক কর্মক্ষমতা এবং শক্তিশালী বৈজ্ঞানিক গবেষণা দক্ষতা থাকতে হবে।
এ স্কলারশিপ পাওয়ার সময়কালে চীনা সরকার কর্তৃক অর্থায়নকৃত অন্য কোন বৃত্তি প্রদান করা যাবে না। ইংরেজি প্রোগ্রামের জন্য আইইএলটিএস এ ন্যূনতম ৬ স্কোর তুলতে হবে। চাইনিজ প্রোগ্রামের জন্য চাইনিজ ভাষা দক্ষতা ‘এইচএসকে-৪’ পরীক্ষায় ন্যূনতম ২১০ স্কোর তুলতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
অনলাইনে আবেদন করা যাবে। আবেদন করতে বিশ্ববিদ্যালয়টির নিজস্ব পোর্টালে যেতে হবে। সাধারণত প্রতি বছরের শেষ ও শুরুর দিকে আবেদন আহ্বান করা হয়।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে আইসিটি খাতে গবেষণার জন্য ফেলোশিপ প্রদান, আইসিটি ক্ষেত্রে উদ্ভাবনীমূলক কাজে উৎসাহ প্রদানের জন্য ব্যক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠানকে অনুদান এবং বিশেষ অনুদান প্রদানের লক্ষ্যে আবেদন গ্রহণের সময়সীমা আগামী ২০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হলো।
কানাডার অনেক স্কলারশিপের মধ্যে জনপ্রিয় স্কলারশিপ হচ্ছে ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয় স্কলারশিপ। বাংলাদেশসহ অন্যান্য দেশের শিক্ষার্থীরা এ স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বছর আবেদনের শেষ সময় আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারি।
চলমান এই ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রামে হাইস্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থীরা অংশ নিতে পারবেন। এই ইন্টার্নশিপ শিক্ষার্থীদের গবেষক, বিজ্ঞানী, প্রকৌশলী ও বিভিন্ন পেশার ব্যক্তিদের সঙ্গে কাজের সুযোগ প্রদানের মাধ্যমে বাস্তবভিত্তিক জ্ঞান অর্জনের সুযোগ করে দেয়।
ইউরোপের বাইরের দেশগুলোর শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ বৃত্তি দিয়ে থাকে আইরিশ সরকার। এই বৃত্তির নাম গভর্নমেন্ট অব আয়ারল্যান্ড স্কলারশিপ। এর আওতায় গ্র্যাজুয়েশন, পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন ও পিএইচডি করতে পারবেন বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাও।