বিডিজেন ডেস্ক
সারা বিশ্ব থেকে প্রতি বছর বিদেশি শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন থাইল্যান্ডের ভিআইএসটিইসি স্কলারশিপে। বিদ্যাসিরিমেধি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (ভিআইএসটিইসি) প্রতি বছর এই সুযোগ দিয়ে থাকে। এর আওতায় বিশ্ববিদ্যালয়টিতে করতে পারবেন স্নাতকোত্তর কিংবা পিএইচডি।
এই স্কলারশিপ বিভিন্ন অনুষদের তত্ত্বাবধানে প্রায় সব ক্ষেত্রে বিদেশি শিক্ষার্থীদের গবেষণা চালিয়ে যেতে সাহায্য করবে।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
স্কলারশিপের যেকোনো প্রোগ্রামের জন্য কোনো আবেদন ফি প্রয়োজন হয় না। বিজ্ঞান, প্রকৌশল এবং ফলিত বিজ্ঞান ছাড়াও পড়া যাবে আণবিক, শক্তি, জৈব রসায়ন, গণিত, পরিবেশবিদ্যা, উপকরণবিদ্যা, বৈদ্যুতিক সম্পর্ক, জৈবিক, যান্ত্রিক, কম্পিউটার, তথ্য প্রযুক্তির বিভিন্ন বিষয়ে।
বিদ্যাসিরিমেধি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি বিদেশি শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে পড়াশোনা করার জন্য মাসিক উপবৃত্তি, টিউশন ফি, বাসস্থান, ভ্রমণ খরচ, গবেষণা সুবিধা ইত্যাদিসহ সব খরচ কভার করবে। পিএইচডিতে দেশের বাইরে যেতে চাইলে সেই সুযোগও পাবেন। বহন করবে সব খরচ।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
বিশ্বের যেকোনো দেশের নাগরিকেরা এই আবেদন করতে পারবেন। স্নাতকোত্তর করতে হলে স্নাতক পাশ করা থাকতে হবে। পিএইচডি প্রোগ্রামের জন্য আবেদনকারীকে অবশ্যই বিজ্ঞানে করতে হবে। রসায়ন, বায়োকেমিস্ট্রি, বায়োটেকনোলজি, জীববিজ্ঞান, পদার্থবিদ্যা, কম্পিউটার বিজ্ঞান, গণিত বা সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্র, ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে রাসায়নিক, উপকরণ, বৈদ্যুতিক, জৈবিক, পরিবেশগত, যান্ত্রিক, কম্পিউটার বা সংশ্লিষ্ট বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে।
ক্ষেত্র বা ফলিত বিজ্ঞান (ফার্মেসি, চিকিৎসা প্রযুক্তি, তথ্য প্রযুক্তি, আইসিটি বা সম্পর্কিত ক্ষেত্র) হলেও চলবে। একাডেমিক ফলাফল ভালো হতে হবে। আইইএলটিএস, টোয়েফল বা অন্য ইংরেজি দক্ষতা পরীক্ষার সনদ দেখাতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
বছরের শেষদিকে সাধারণত এই ইনস্টিটিউট থেকে আবেদন আহ্বান করা হয়। আবেদনের জন্য ওয়েবসাইটে গিয়ে প্রথমে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। এরপর আপনি কোন কোর্স নিতে চান তা উল্লেখ করলে সে অনুযায়ী তথ্য পাবেন।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
সারা বিশ্ব থেকে প্রতি বছর বিদেশি শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন থাইল্যান্ডের ভিআইএসটিইসি স্কলারশিপে। বিদ্যাসিরিমেধি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (ভিআইএসটিইসি) প্রতি বছর এই সুযোগ দিয়ে থাকে। এর আওতায় বিশ্ববিদ্যালয়টিতে করতে পারবেন স্নাতকোত্তর কিংবা পিএইচডি।
এই স্কলারশিপ বিভিন্ন অনুষদের তত্ত্বাবধানে প্রায় সব ক্ষেত্রে বিদেশি শিক্ষার্থীদের গবেষণা চালিয়ে যেতে সাহায্য করবে।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
স্কলারশিপের যেকোনো প্রোগ্রামের জন্য কোনো আবেদন ফি প্রয়োজন হয় না। বিজ্ঞান, প্রকৌশল এবং ফলিত বিজ্ঞান ছাড়াও পড়া যাবে আণবিক, শক্তি, জৈব রসায়ন, গণিত, পরিবেশবিদ্যা, উপকরণবিদ্যা, বৈদ্যুতিক সম্পর্ক, জৈবিক, যান্ত্রিক, কম্পিউটার, তথ্য প্রযুক্তির বিভিন্ন বিষয়ে।
বিদ্যাসিরিমেধি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি বিদেশি শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে পড়াশোনা করার জন্য মাসিক উপবৃত্তি, টিউশন ফি, বাসস্থান, ভ্রমণ খরচ, গবেষণা সুবিধা ইত্যাদিসহ সব খরচ কভার করবে। পিএইচডিতে দেশের বাইরে যেতে চাইলে সেই সুযোগও পাবেন। বহন করবে সব খরচ।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
বিশ্বের যেকোনো দেশের নাগরিকেরা এই আবেদন করতে পারবেন। স্নাতকোত্তর করতে হলে স্নাতক পাশ করা থাকতে হবে। পিএইচডি প্রোগ্রামের জন্য আবেদনকারীকে অবশ্যই বিজ্ঞানে করতে হবে। রসায়ন, বায়োকেমিস্ট্রি, বায়োটেকনোলজি, জীববিজ্ঞান, পদার্থবিদ্যা, কম্পিউটার বিজ্ঞান, গণিত বা সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্র, ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে রাসায়নিক, উপকরণ, বৈদ্যুতিক, জৈবিক, পরিবেশগত, যান্ত্রিক, কম্পিউটার বা সংশ্লিষ্ট বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে।
ক্ষেত্র বা ফলিত বিজ্ঞান (ফার্মেসি, চিকিৎসা প্রযুক্তি, তথ্য প্রযুক্তি, আইসিটি বা সম্পর্কিত ক্ষেত্র) হলেও চলবে। একাডেমিক ফলাফল ভালো হতে হবে। আইইএলটিএস, টোয়েফল বা অন্য ইংরেজি দক্ষতা পরীক্ষার সনদ দেখাতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
বছরের শেষদিকে সাধারণত এই ইনস্টিটিউট থেকে আবেদন আহ্বান করা হয়। আবেদনের জন্য ওয়েবসাইটে গিয়ে প্রথমে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। এরপর আপনি কোন কোর্স নিতে চান তা উল্লেখ করলে সে অনুযায়ী তথ্য পাবেন।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
মালয়েশিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ‘গ্র্যাজুয়েট প্লাস’ ভিসা চালুর সম্ভাবনা রয়েছে। এটি কার্যকর হলে বাংলাদেশের হাজারো শিক্ষার্থীর জন্য মালয়েশিয়ার ক্রমবর্ধমান অর্থনীতিতে উচ্চদক্ষতার চাকরির সুযোগ তৈরি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আগামী বছর (২০২৬) বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সর্বোচ্চ সীমা ৯ শতাংশ বাড়িয়ে ২ লাখ ৯৫ হাজারে উন্নীত করবে অস্ট্রেলিয়া। এতে অগ্রাধিকার পাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর শিক্ষার্থীরা। গতকাল সোমবার (৪ আগস্ট) দেশটির সরকার এই ঘোষণা দিয়েছে।
২০২৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে কানাডার স্টাডি পারমিটের (শিক্ষা অনুমতি) জন্য ব্যাংক সলভেন্সি (আর্থিক সক্ষমতা বা দীর্ঘমেয়াদি দেনা পরিশোধের সক্ষমতা) নীতিমালায় পরিবর্তন আসছে।