বিডিজেন ডেস্ক
ভারতে উচ্চশিক্ষার জন্য অন্যতম জনপ্রিয় স্কলারশিপ ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর কালচারাল রিলেশনস (আইসিসিআর)। বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য এই বৃত্তি দেয়। প্রতিবছর বাংলাদেশের প্রায় ২০০ মেধাবী শিক্ষার্থী এই বৃত্তির মাধ্যমে পড়ার সুযোগ পেতেন। তাঁদের মধ্যে স্নাতক পর্যায়ে ১৪০, স্নাতকোত্তর পর্যায়ে ৪০ ও পিএইচডিতে ২০ জন। এখন আরও বেড়েছে।
২০২১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তিতে ‘সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন’ অনুষ্ঠানে এসে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ‘সুবর্ণজয়ন্তী স্কলারশিপ’ নামের একটি স্কিমের ঘোষণা দেন। এ ছাড়া ‘লতা মঙ্গেশকর ডান্স অ্যান্ড মিউজিক স্কলারশিপ’ নামেও একটি স্কিম আছে আইসিসিআরের অধীন। এই স্কিমের আওতায় আরও ৫০০ বৃত্তি বৃদ্ধি করা হয়। এই বৃত্তির আওতায় স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডির জন্য আবেদন করা যাবে।
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বৃত্তির জন্য আবেদন গ্রহণ চলছে। আবেদন করা যাবে আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
মেডিসিন, প্যারামেডিকেল (নার্সিং/ফিজিওথ্যাপারি/অবেদনবিদ), ফ্যাশন, আইন ইত্যাদি সংক্রান্ত কোর্স বাদে ভারতের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় বৃত্তির জন্য আবেদন করা যাবে। ভর্তির পর শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের হোস্টেলে থাকার সুযোগ পাবেন। এ বৃত্তি পেতে আবেদন করার জন্য কোনো ফি লাগবে না।
শিক্ষার্থীদের কোনো টিউশন ফি দিতে হয় না। কোর্স অনুসারে শিক্ষার্থীরা প্রতি মাসে স্টাইপেন্ড পাবেন। স্নাতকে ১৮ হাজার রুপি, স্নাতকোত্তরে ২০ হাজার রুপি ও পিএইচডির জন্য ২২ হাজার রুপি। শিক্ষার্থীরা আবাসন খরচ বাবদ প্রতি মাসে সর্বোচ্চ ৬ হাজার ৫০০ রুপি পাবেন। এ ছাড়া চিকিৎসাসহ অন্য সুবিধা পাওয়া যাবে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
স্নাতক ও মাস্টার্সে পড়ার জন্য আবেদনকারীর বয়স ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। পিএইচডি করতে চাইলে সর্বনিম্ন বয়সসীমা ৪৫। প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে ইংরেজির দক্ষতা প্রমাণের জন্য ৫০০ শব্দে একটি প্রবন্ধ লিখতে হবে। টোয়েফল, আইইএলটিএসের স্কোরও জমা দিতে পারেন। যদিও তা বাধ্যতামূলক নয়।
আইসিসিআর বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের বার্ষিক ন্যূনতম ৫ লাখ ভারতীয় রুপি বা ৬ হাজার ৮০০ মার্কিন ডলারের মেডিকেল বিমা করা বাধ্যতামূলক।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের নম্বরপত্র ওয়েবসাইটে আপলোড করতে হবে। আবেদনের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ইংরেজিতে না থাকলে ইংরেজিতে অনুবাদ করে জমা দেওয়া যাবে। অনুবাদ ছাড়া কাগজপত্র গ্রহণ করা হবে না।
সাধারণত প্রতি বছরের শুরুতে এই আবেদন আহ্বান করা হয়। ঢাকায় অবস্থিত ভারতীয় হাইকমিশন থেকে প্রকাশ করা হয় বিজ্ঞপ্তি।
এ বছর এরই মধ্যে আবেদন আহ্বান করা হয়েছে। আবেদন করা যাবে আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
ভারতে উচ্চশিক্ষার জন্য অন্যতম জনপ্রিয় স্কলারশিপ ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর কালচারাল রিলেশনস (আইসিসিআর)। বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য এই বৃত্তি দেয়। প্রতিবছর বাংলাদেশের প্রায় ২০০ মেধাবী শিক্ষার্থী এই বৃত্তির মাধ্যমে পড়ার সুযোগ পেতেন। তাঁদের মধ্যে স্নাতক পর্যায়ে ১৪০, স্নাতকোত্তর পর্যায়ে ৪০ ও পিএইচডিতে ২০ জন। এখন আরও বেড়েছে।
২০২১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তিতে ‘সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন’ অনুষ্ঠানে এসে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ‘সুবর্ণজয়ন্তী স্কলারশিপ’ নামের একটি স্কিমের ঘোষণা দেন। এ ছাড়া ‘লতা মঙ্গেশকর ডান্স অ্যান্ড মিউজিক স্কলারশিপ’ নামেও একটি স্কিম আছে আইসিসিআরের অধীন। এই স্কিমের আওতায় আরও ৫০০ বৃত্তি বৃদ্ধি করা হয়। এই বৃত্তির আওতায় স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডির জন্য আবেদন করা যাবে।
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বৃত্তির জন্য আবেদন গ্রহণ চলছে। আবেদন করা যাবে আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
মেডিসিন, প্যারামেডিকেল (নার্সিং/ফিজিওথ্যাপারি/অবেদনবিদ), ফ্যাশন, আইন ইত্যাদি সংক্রান্ত কোর্স বাদে ভারতের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় বৃত্তির জন্য আবেদন করা যাবে। ভর্তির পর শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের হোস্টেলে থাকার সুযোগ পাবেন। এ বৃত্তি পেতে আবেদন করার জন্য কোনো ফি লাগবে না।
শিক্ষার্থীদের কোনো টিউশন ফি দিতে হয় না। কোর্স অনুসারে শিক্ষার্থীরা প্রতি মাসে স্টাইপেন্ড পাবেন। স্নাতকে ১৮ হাজার রুপি, স্নাতকোত্তরে ২০ হাজার রুপি ও পিএইচডির জন্য ২২ হাজার রুপি। শিক্ষার্থীরা আবাসন খরচ বাবদ প্রতি মাসে সর্বোচ্চ ৬ হাজার ৫০০ রুপি পাবেন। এ ছাড়া চিকিৎসাসহ অন্য সুবিধা পাওয়া যাবে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
স্নাতক ও মাস্টার্সে পড়ার জন্য আবেদনকারীর বয়স ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। পিএইচডি করতে চাইলে সর্বনিম্ন বয়সসীমা ৪৫। প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে ইংরেজির দক্ষতা প্রমাণের জন্য ৫০০ শব্দে একটি প্রবন্ধ লিখতে হবে। টোয়েফল, আইইএলটিএসের স্কোরও জমা দিতে পারেন। যদিও তা বাধ্যতামূলক নয়।
আইসিসিআর বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের বার্ষিক ন্যূনতম ৫ লাখ ভারতীয় রুপি বা ৬ হাজার ৮০০ মার্কিন ডলারের মেডিকেল বিমা করা বাধ্যতামূলক।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের নম্বরপত্র ওয়েবসাইটে আপলোড করতে হবে। আবেদনের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ইংরেজিতে না থাকলে ইংরেজিতে অনুবাদ করে জমা দেওয়া যাবে। অনুবাদ ছাড়া কাগজপত্র গ্রহণ করা হবে না।
সাধারণত প্রতি বছরের শুরুতে এই আবেদন আহ্বান করা হয়। ঢাকায় অবস্থিত ভারতীয় হাইকমিশন থেকে প্রকাশ করা হয় বিজ্ঞপ্তি।
এ বছর এরই মধ্যে আবেদন আহ্বান করা হয়েছে। আবেদন করা যাবে আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
নিউজিল্যান্ডের ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি অব ওয়েলিংটন স্নাতক ও স্নাতকোত্তরের জন্য স্কলারশিপ দিচ্ছে। এই স্কলারশিপের জন্য অন্য দেশের শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরাও আবেদন করতে পারবেন।
প্রতিবছর বাংলাদেশের প্রায় ২০০ মেধাবী শিক্ষার্থী এই বৃত্তির মাধ্যমে পড়ার সুযোগ পান। তাঁদের মধ্যে স্নাতক পর্যায়ে ১৪০, স্নাতকোত্তর পর্যায়ে ৪০ ও পিএইচডিতে ২০ জন।
বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক শিক্ষার সুযোগ তৈরি করতে ব্রিটিশ কাউন্সিল তৎপর। এ জন্য তারা সরকারের স্পষ্ট নির্দেশিকা, প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষা কার্যক্রম, আন্তর্জাতিক ও স্থানীয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে অংশীদারত্ব মনোভাব চায়।
এ স্কলারশিপের মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, সুইডেনের বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তরে পড়াশোনার সুযোগ এবং তুরস্ক ও উগান্ডার বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ বছরের একটি প্রফেশনাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে অংশগ্রহণের সুযোগ মিলবে।