রফিক আহমদ খান, মালয়েশিয়া
মালয়েশিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের অস্ট্রেলিয়ায় উচ্চশিক্ষার সুযোগ বাড়াতে একসঙ্গে কাজ করবে দ্য স্টাডি ডক্টর ও ইউনিলিংক গ্লোবাল সল্যুশন লিমিটেড।
বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় কুয়ালালামপুরের বুকিত বিনতাংয়ে ভিআইপি পিঠাঘর রেস্টুরেন্টে এক অনুষ্ঠানে দ্য স্টাডি ডক্টর ও ইউনিলিংক গ্লোবাল সল্যুশনের উদ্যোক্তারা এ কথা জানান।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দ্য স্টাডি ডক্টরের ফাউন্ডার বশির ইবনে জাফর, ইউনিলিংক গ্লোবাল সল্যুশনের ফাউন্ডার অ্যান্ড সিইও অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী নাজমুল হাসান এবং বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী সাজ্জাদ হোসেন আশিক।
আগামী ৫ বছরের জন্য অস্ট্রেলিয়ায় উচ্চশিক্ষা ও ক্যারিয়ারের সুযোগ বৃদ্ধিতে একসঙ্গে কাজ করবে উভয় প্রতিষ্ঠান। এতে করে মালয়েশিয়া থেকে উচ্চশিক্ষা সম্পন্নকারী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা দ্য স্টাডি ডক্টরের মাধ্যমে সহজেই অস্ট্রেলিয়ায় আবেদনের সুযোগ পাবেন। ক্রেডিট ট্রান্সফারে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরারও তাদের বাকি পড়াশোনা অস্ট্রেলিয়ায় স্থানান্তরিত করার সুযোগ পাবেন।
অনুষ্ঠানে বক্তব্যে বশির ইবনে জাফর বলেন, দ্য স্টাডি ডক্টর বিগত দিনগুলোতে শুধুমাত্র মালয়েশিয়ায় উচ্চশিক্ষা ও ক্যারিয়ার নিয়ে অত্যন্ত সুনামের সাথে কাজ করে এসেছে। এখন নতুন এই উদ্যোগের মধ্যদিয়ে আরও ব্যাপকভাবে শিক্ষার্থীদের জন্য কাজের ক্ষেত্র তৈরি হলো। যা থেকে শিক্ষার্থীরা নিঃসন্দেহে নতুন কিছু পেতে যাচ্ছে। তা ছাড়া, ইউনিলিংক অস্ট্রেলিয়ায় উচ্চশিক্ষার একটি বৃহৎ ও পরিপক্ক প্লাটফর্ম এবং তারা আমাদের সঙ্গে যুক্ত হওয়ায় আমরা শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন স্বপ্নের দিকে এক ধাপ এগিয়ে এলাম।
ইউনিলিংক গ্লোবাল সল্যুশনের সিইও নাজমুল হাসান বলেন দ্য স্টাডি ডক্টরের সঙ্গে একসঙ্গে কাজের সুযোগ তৈরির বিষয়টি সবার জন্যই আনন্দের ও আশাজাগানিয়া। কারণ ইতিপূর্বে দ্য স্টাডি ডক্টর মালয়েশিয়ায় যেভাবে সফলতার সঙ্গে কাজ করেছে সে দিকটি এখন আমাদের ইউনিলিংকের সঙ্গে যুক্ত হবার ফলে আমরাও আরও বড় পরিসরে তাদের জন্য কাজের সুযোগ তৈরি করে দিতে অবদান রাখতে চলেছি। এটি অত্যন্ত গর্বের ও শিক্ষার্থীদের জন্যও আনন্দের।
অনুষ্ঠানে ইউনিলিংকের বিগত দিনগুলোর কার্যক্রম তুলে ধরে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে সাজ্জাদ হোসেন আশিক জানান কেমন করে তারা একজন অভিভাবকের মতো শিক্ষার্থীদের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সাপোর্ট দিয়ে পাশে থাকেন। তাদের অ্যাডমিশন, ভিসা প্রসেস থেকে শুরু করে অ্যাকোমেডেশনসহ যাবতীয় কার্যাদি তারা সার্ভিস চার্জ ছাড়াই প্রদান করে থাকেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত দ্য স্টাডি ডক্টরের মাধ্যমে মালয়েশিয়ায় আসা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তাদের কৃতজ্ঞতা ও অভিব্যক্তি প্রকাশ করে নানান দিক নিয়ে বক্তব্য রাখেন।
মালয়েশিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের অস্ট্রেলিয়ায় উচ্চশিক্ষার সুযোগ বাড়াতে একসঙ্গে কাজ করবে দ্য স্টাডি ডক্টর ও ইউনিলিংক গ্লোবাল সল্যুশন লিমিটেড।
বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় কুয়ালালামপুরের বুকিত বিনতাংয়ে ভিআইপি পিঠাঘর রেস্টুরেন্টে এক অনুষ্ঠানে দ্য স্টাডি ডক্টর ও ইউনিলিংক গ্লোবাল সল্যুশনের উদ্যোক্তারা এ কথা জানান।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দ্য স্টাডি ডক্টরের ফাউন্ডার বশির ইবনে জাফর, ইউনিলিংক গ্লোবাল সল্যুশনের ফাউন্ডার অ্যান্ড সিইও অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী নাজমুল হাসান এবং বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী সাজ্জাদ হোসেন আশিক।
আগামী ৫ বছরের জন্য অস্ট্রেলিয়ায় উচ্চশিক্ষা ও ক্যারিয়ারের সুযোগ বৃদ্ধিতে একসঙ্গে কাজ করবে উভয় প্রতিষ্ঠান। এতে করে মালয়েশিয়া থেকে উচ্চশিক্ষা সম্পন্নকারী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা দ্য স্টাডি ডক্টরের মাধ্যমে সহজেই অস্ট্রেলিয়ায় আবেদনের সুযোগ পাবেন। ক্রেডিট ট্রান্সফারে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরারও তাদের বাকি পড়াশোনা অস্ট্রেলিয়ায় স্থানান্তরিত করার সুযোগ পাবেন।
অনুষ্ঠানে বক্তব্যে বশির ইবনে জাফর বলেন, দ্য স্টাডি ডক্টর বিগত দিনগুলোতে শুধুমাত্র মালয়েশিয়ায় উচ্চশিক্ষা ও ক্যারিয়ার নিয়ে অত্যন্ত সুনামের সাথে কাজ করে এসেছে। এখন নতুন এই উদ্যোগের মধ্যদিয়ে আরও ব্যাপকভাবে শিক্ষার্থীদের জন্য কাজের ক্ষেত্র তৈরি হলো। যা থেকে শিক্ষার্থীরা নিঃসন্দেহে নতুন কিছু পেতে যাচ্ছে। তা ছাড়া, ইউনিলিংক অস্ট্রেলিয়ায় উচ্চশিক্ষার একটি বৃহৎ ও পরিপক্ক প্লাটফর্ম এবং তারা আমাদের সঙ্গে যুক্ত হওয়ায় আমরা শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন স্বপ্নের দিকে এক ধাপ এগিয়ে এলাম।
ইউনিলিংক গ্লোবাল সল্যুশনের সিইও নাজমুল হাসান বলেন দ্য স্টাডি ডক্টরের সঙ্গে একসঙ্গে কাজের সুযোগ তৈরির বিষয়টি সবার জন্যই আনন্দের ও আশাজাগানিয়া। কারণ ইতিপূর্বে দ্য স্টাডি ডক্টর মালয়েশিয়ায় যেভাবে সফলতার সঙ্গে কাজ করেছে সে দিকটি এখন আমাদের ইউনিলিংকের সঙ্গে যুক্ত হবার ফলে আমরাও আরও বড় পরিসরে তাদের জন্য কাজের সুযোগ তৈরি করে দিতে অবদান রাখতে চলেছি। এটি অত্যন্ত গর্বের ও শিক্ষার্থীদের জন্যও আনন্দের।
অনুষ্ঠানে ইউনিলিংকের বিগত দিনগুলোর কার্যক্রম তুলে ধরে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে সাজ্জাদ হোসেন আশিক জানান কেমন করে তারা একজন অভিভাবকের মতো শিক্ষার্থীদের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সাপোর্ট দিয়ে পাশে থাকেন। তাদের অ্যাডমিশন, ভিসা প্রসেস থেকে শুরু করে অ্যাকোমেডেশনসহ যাবতীয় কার্যাদি তারা সার্ভিস চার্জ ছাড়াই প্রদান করে থাকেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত দ্য স্টাডি ডক্টরের মাধ্যমে মালয়েশিয়ায় আসা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তাদের কৃতজ্ঞতা ও অভিব্যক্তি প্রকাশ করে নানান দিক নিয়ে বক্তব্য রাখেন।
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থী ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে লেভেল-১ স্ট্যাটাস হলো একটি বিশেষ সুবিধা, যা কোনো দেশ বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য দেশটির হোম অ্যাফেয়ার্সের নির্ধারিত সর্বনিম্ন অভিবাসন ঝুঁকির স্তর। এই পদ্ধতিটিকে মূলত ‘সিম্পলিফাইড স্টুডেন্ট ভিসা ফ্রেমওয়ার্ক’–এর একটি অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ডিএসইউ স্কলারশিপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে পারবেন। স্কলারশিপের মূল উদ্দেশ্য হলো আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিতে পড়াশোনা সহজ ও সাশ্রয়ী করা।
সৌদি আরব, কাতার, কুয়েত, ওমান, ইতালি, দক্ষিণ কোরিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে কর্মরত বা বসবাসরত বৈধ বাংলাদেশি প্রবাসী বা অভিবাসী কিংবা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আগ্রহী ব্যক্তিদের সেই দেশের বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে বিএ ও বিএসএস প্রোগ্রামে ভর্তি করা হবে।
কানাডায় নতুন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর আসা উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। দেশটির ইমিগ্রেশন, রিফিউজি অ্যান্ড সিটিজেনশিপ কানাডা (আইআরসিসি) এ তথ্য জানিয়েছে।