বিডিজেন ডেস্ক
দেশের বাইরে পড়াশোনা করতে চাইলে অনেকের বেশ পছন্দ ইউরোপের কোনো দেশ। বেশিরভাগই যুক্তরাজ্যের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে চান। কিন্তু দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়ার খরচ অনেক। এ কারণে সবাই খোঁজ করেন স্কলারশিপের।
তাদের কথা মাথায় রেখে প্রতি বছর বিভিন্ন কোর্সে উচ্চশিক্ষায় বিদেশি শিক্ষার্থীদের স্নাতকোত্তর ও পিএইচডিতে অধ্যয়নের জন্য স্কলারশিপ দিয়ে থাকে যুক্তরাজ্য সরকার ও দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়। এর মধ্যে জনপ্রিয় হচ্ছে ক্ল্যারেন্ডন ফান্ড স্কলারশিপ। এর আওতায় নির্বাচিত মেধাবী শিক্ষার্থীদের এই স্কলারশিপ প্রদান করা হয়ে থাকে। আর পড়ার সুযোগ মিলবে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে।
ক্ল্যারেন্ডন ফান্ড ফুল-টাইম বা খণ্ডকালীন স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি করার সুযোগ দেয়। এর আওতায় ২০০টি সম্পূর্ণ অর্থায়িত স্নাতক বৃত্তি মিলবে।
এ বছর এরই মধ্যে আবেদন শুরু হয়েছে। আবেদন করতে পারবেন এ বছরের ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
এর আওতায় সম্পূর্ণ টিউশন ফি এবং কলেজ ফি কভার করা হবে। জীবনযাত্রার খরচের জন্য বার্ষিক অনুদান দেবে কর্তৃপক্ষ। খণ্ডকালীন কোর্সের জন্য আপনি একটি অধ্যয়ন সহায়তা অনুদান পাবেন। বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে পারবেন।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
এই বৃত্তি যুক্তরাজ্যের নাগরিকসহ বিশ্বের সব দেশের জন্য উন্মুক্ত। যেকোনো জাতীয়তা, জাতি বা লিঙ্গের শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। আপনাকে অবশ্যই আপনার পছন্দের কোর্সের জন্য নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে আবেদন করতে হবে। এটি খুব প্রতিযোগিতামূলক স্কলারশিপ। তাই স্নাতকে ভালো ফলাফল ও ইংরেজিতে ভালো দক্ষতা থাকতে হবে।
কোর্সে প্রথমে ভর্তি হতে হবে। একাডেমিক বিভাগ আবেদনটি মূল্যায়ন করবে এবং সংক্ষিপ্ত তালিকাভুক্ত আবেদনকারীদের তালিকা ক্ল্যারেন্ডন ফান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেটরের কাছে পাঠানো হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
প্রতি বছরের জানুয়ারি ও ডিসেম্বরে আবেদনের শেষ সময় থাকে। কোর্সভেদে বিভিন্ন সময় আবেদন করা যায়। আবেদন করতে হয় অনলাইনে। জানুয়ারি বা ডিসেম্বরের মধ্যে একবার আবেদন করলেই চলবে। এরপর আলাদা করে আবেদন করতে হবে না।
২০২৫ সালের জন্য আবেদনের প্রক্রিয়া চলমান। আবেদন করতে পারবেন এ বছরের ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
দেশের বাইরে পড়াশোনা করতে চাইলে অনেকের বেশ পছন্দ ইউরোপের কোনো দেশ। বেশিরভাগই যুক্তরাজ্যের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে চান। কিন্তু দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়ার খরচ অনেক। এ কারণে সবাই খোঁজ করেন স্কলারশিপের।
তাদের কথা মাথায় রেখে প্রতি বছর বিভিন্ন কোর্সে উচ্চশিক্ষায় বিদেশি শিক্ষার্থীদের স্নাতকোত্তর ও পিএইচডিতে অধ্যয়নের জন্য স্কলারশিপ দিয়ে থাকে যুক্তরাজ্য সরকার ও দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়। এর মধ্যে জনপ্রিয় হচ্ছে ক্ল্যারেন্ডন ফান্ড স্কলারশিপ। এর আওতায় নির্বাচিত মেধাবী শিক্ষার্থীদের এই স্কলারশিপ প্রদান করা হয়ে থাকে। আর পড়ার সুযোগ মিলবে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে।
ক্ল্যারেন্ডন ফান্ড ফুল-টাইম বা খণ্ডকালীন স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি করার সুযোগ দেয়। এর আওতায় ২০০টি সম্পূর্ণ অর্থায়িত স্নাতক বৃত্তি মিলবে।
এ বছর এরই মধ্যে আবেদন শুরু হয়েছে। আবেদন করতে পারবেন এ বছরের ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
এর আওতায় সম্পূর্ণ টিউশন ফি এবং কলেজ ফি কভার করা হবে। জীবনযাত্রার খরচের জন্য বার্ষিক অনুদান দেবে কর্তৃপক্ষ। খণ্ডকালীন কোর্সের জন্য আপনি একটি অধ্যয়ন সহায়তা অনুদান পাবেন। বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে পারবেন।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
এই বৃত্তি যুক্তরাজ্যের নাগরিকসহ বিশ্বের সব দেশের জন্য উন্মুক্ত। যেকোনো জাতীয়তা, জাতি বা লিঙ্গের শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। আপনাকে অবশ্যই আপনার পছন্দের কোর্সের জন্য নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে আবেদন করতে হবে। এটি খুব প্রতিযোগিতামূলক স্কলারশিপ। তাই স্নাতকে ভালো ফলাফল ও ইংরেজিতে ভালো দক্ষতা থাকতে হবে।
কোর্সে প্রথমে ভর্তি হতে হবে। একাডেমিক বিভাগ আবেদনটি মূল্যায়ন করবে এবং সংক্ষিপ্ত তালিকাভুক্ত আবেদনকারীদের তালিকা ক্ল্যারেন্ডন ফান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেটরের কাছে পাঠানো হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
প্রতি বছরের জানুয়ারি ও ডিসেম্বরে আবেদনের শেষ সময় থাকে। কোর্সভেদে বিভিন্ন সময় আবেদন করা যায়। আবেদন করতে হয় অনলাইনে। জানুয়ারি বা ডিসেম্বরের মধ্যে একবার আবেদন করলেই চলবে। এরপর আলাদা করে আবেদন করতে হবে না।
২০২৫ সালের জন্য আবেদনের প্রক্রিয়া চলমান। আবেদন করতে পারবেন এ বছরের ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
মালয়েশিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ‘গ্র্যাজুয়েট প্লাস’ ভিসা চালুর সম্ভাবনা রয়েছে। এটি কার্যকর হলে বাংলাদেশের হাজারো শিক্ষার্থীর জন্য মালয়েশিয়ার ক্রমবর্ধমান অর্থনীতিতে উচ্চদক্ষতার চাকরির সুযোগ তৈরি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আগামী বছর (২০২৬) বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সর্বোচ্চ সীমা ৯ শতাংশ বাড়িয়ে ২ লাখ ৯৫ হাজারে উন্নীত করবে অস্ট্রেলিয়া। এতে অগ্রাধিকার পাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর শিক্ষার্থীরা। গতকাল সোমবার (৪ আগস্ট) দেশটির সরকার এই ঘোষণা দিয়েছে।
২০২৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে কানাডার স্টাডি পারমিটের (শিক্ষা অনুমতি) জন্য ব্যাংক সলভেন্সি (আর্থিক সক্ষমতা বা দীর্ঘমেয়াদি দেনা পরিশোধের সক্ষমতা) নীতিমালায় পরিবর্তন আসছে।