বিডিজেন ডেস্ক
প্রতি বছর বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য নানা স্কলারশিপ দিয়ে থাকে নিউজিল্যান্ড সরকার ও দেশটির বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়। সে রকমই একটি বৃত্তি হলো ইউনিভার্সিটি অব অকল্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট এক্সিলেন্স স্কলারশিপ।
আপনি চাইলে এই বৃত্তি নিয়ে নিউজিল্যান্ডে আপনার পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারেন। এ বছর এরই মধ্যে আবেদন শুরু হয়েছে। আবেদন করতে পারবেন আগামী ২৪ অক্টোবর পর্যন্ত।
ভিডিওতে দেখুন
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
এটি আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য আংশিকভাবে অর্থায়িত বৃত্তি। নিউজিল্যান্ডে এই স্কলারশিপ স্নাতক, পিজিডিপ ও মাস্টার্সের জন্য দেওয়া হয়। বছরে ৫০টি পর্যন্ত আংশিকভাবে অর্থায়িত বৃত্তি প্রদান করা হয়। অকল্যান্ড স্কলারশিপ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিটি স্নাতকোত্তর ও স্নাতক অধ্যয়নকারীল জন্য ১০ হাজার মার্কিন ডলার পর্যন্ত মূল্য প্রদান করবে। নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃত্তি প্রায় সব একাডেমিক ক্ষেত্রের জন্য উন্মুক্ত।
সাধারণত এক বছরের জন্য এই স্কলারশিপ দেওয়া হয়। তবে পরবর্তীতে আপনি কী সহায়তা পেতে পারেন, সে ব্যাপারে তারা আপনার পাশে থাকবে। অকল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যয়ন প্রোগ্রামের প্রথম সেমিস্টারের ফি ক্রেডিট হিসেবে বৃত্তি প্রদান করা হবে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
সারা বিশ্ব থেকে আবেদন করা যাবে। এর মধ্যে যারা নিউজিল্যান্ডের নাগরিক, স্থায়ী বাসিন্দা বা আবাসিক ভিসাধারী নন, তারা আবেদনের যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন। আবেদনকারীদের অবশ্যই অকল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ্য ডিগ্রিগুলোর মধ্যে একটি শুরু করতে হবে।
আবেদনকারীদের অবশ্যই নতুন পূর্ণ-ফি প্রদানকারী আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী হতে হবে, যারা শর্তহীন অফার পেয়েছেন। অথবা শর্তসাপেক্ষ অফারসহ একজন ইংরেজি ভাষা একাডেমির (ELA) শিক্ষার্থী হতে হবে। আবেদনকারীদের অবশ্যই PGDip, ন্যূনতম ১২০ পয়েন্টের মাস্টার, অথবা বিদেশি মাধ্যমিক বা মাধ্যমিক-পরবর্তী যোগ্যতাসহ স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে হবে।
একটি চমৎকার একাডেমিক রেকর্ড থাকতে হবে। এই আন্তর্জাতিক বৃত্তিতে যোগ্য হওয়ার জন্য আবেদনকারীদের অবশ্যই কমপক্ষে ৬.০০ এর গ্রেড পয়েন্ট সমতুল্য (GPE) থাকতে হবে। আবেদনকারীদের অবশ্যই বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি ভাষার দক্ষতা পূরণ করতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
প্রতি বছরের শুরু ও শেষদিকে এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবে। ওয়েবসাইটে গিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলে যাবতীয় তথ্য দিন। এরপর প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট তাতে যুক্ত করুন। এ বছর এরই মধ্যে আবেদন শুরু হয়েছে। আবেদন করতে পারবেন আগামী ২৪ অক্টোবর পর্যন্ত।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুনএখানে।
প্রতি বছর বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য নানা স্কলারশিপ দিয়ে থাকে নিউজিল্যান্ড সরকার ও দেশটির বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়। সে রকমই একটি বৃত্তি হলো ইউনিভার্সিটি অব অকল্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট এক্সিলেন্স স্কলারশিপ।
আপনি চাইলে এই বৃত্তি নিয়ে নিউজিল্যান্ডে আপনার পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারেন। এ বছর এরই মধ্যে আবেদন শুরু হয়েছে। আবেদন করতে পারবেন আগামী ২৪ অক্টোবর পর্যন্ত।
ভিডিওতে দেখুন
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
এটি আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য আংশিকভাবে অর্থায়িত বৃত্তি। নিউজিল্যান্ডে এই স্কলারশিপ স্নাতক, পিজিডিপ ও মাস্টার্সের জন্য দেওয়া হয়। বছরে ৫০টি পর্যন্ত আংশিকভাবে অর্থায়িত বৃত্তি প্রদান করা হয়। অকল্যান্ড স্কলারশিপ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিটি স্নাতকোত্তর ও স্নাতক অধ্যয়নকারীল জন্য ১০ হাজার মার্কিন ডলার পর্যন্ত মূল্য প্রদান করবে। নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃত্তি প্রায় সব একাডেমিক ক্ষেত্রের জন্য উন্মুক্ত।
সাধারণত এক বছরের জন্য এই স্কলারশিপ দেওয়া হয়। তবে পরবর্তীতে আপনি কী সহায়তা পেতে পারেন, সে ব্যাপারে তারা আপনার পাশে থাকবে। অকল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যয়ন প্রোগ্রামের প্রথম সেমিস্টারের ফি ক্রেডিট হিসেবে বৃত্তি প্রদান করা হবে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
সারা বিশ্ব থেকে আবেদন করা যাবে। এর মধ্যে যারা নিউজিল্যান্ডের নাগরিক, স্থায়ী বাসিন্দা বা আবাসিক ভিসাধারী নন, তারা আবেদনের যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন। আবেদনকারীদের অবশ্যই অকল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ্য ডিগ্রিগুলোর মধ্যে একটি শুরু করতে হবে।
আবেদনকারীদের অবশ্যই নতুন পূর্ণ-ফি প্রদানকারী আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী হতে হবে, যারা শর্তহীন অফার পেয়েছেন। অথবা শর্তসাপেক্ষ অফারসহ একজন ইংরেজি ভাষা একাডেমির (ELA) শিক্ষার্থী হতে হবে। আবেদনকারীদের অবশ্যই PGDip, ন্যূনতম ১২০ পয়েন্টের মাস্টার, অথবা বিদেশি মাধ্যমিক বা মাধ্যমিক-পরবর্তী যোগ্যতাসহ স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে হবে।
একটি চমৎকার একাডেমিক রেকর্ড থাকতে হবে। এই আন্তর্জাতিক বৃত্তিতে যোগ্য হওয়ার জন্য আবেদনকারীদের অবশ্যই কমপক্ষে ৬.০০ এর গ্রেড পয়েন্ট সমতুল্য (GPE) থাকতে হবে। আবেদনকারীদের অবশ্যই বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি ভাষার দক্ষতা পূরণ করতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
প্রতি বছরের শুরু ও শেষদিকে এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবে। ওয়েবসাইটে গিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলে যাবতীয় তথ্য দিন। এরপর প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট তাতে যুক্ত করুন। এ বছর এরই মধ্যে আবেদন শুরু হয়েছে। আবেদন করতে পারবেন আগামী ২৪ অক্টোবর পর্যন্ত।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুনএখানে।
মালয়েশিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ‘গ্র্যাজুয়েট প্লাস’ ভিসা চালুর সম্ভাবনা রয়েছে। এটি কার্যকর হলে বাংলাদেশের হাজারো শিক্ষার্থীর জন্য মালয়েশিয়ার ক্রমবর্ধমান অর্থনীতিতে উচ্চদক্ষতার চাকরির সুযোগ তৈরি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আগামী বছর (২০২৬) বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সর্বোচ্চ সীমা ৯ শতাংশ বাড়িয়ে ২ লাখ ৯৫ হাজারে উন্নীত করবে অস্ট্রেলিয়া। এতে অগ্রাধিকার পাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর শিক্ষার্থীরা। গতকাল সোমবার (৪ আগস্ট) দেশটির সরকার এই ঘোষণা দিয়েছে।
২০২৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে কানাডার স্টাডি পারমিটের (শিক্ষা অনুমতি) জন্য ব্যাংক সলভেন্সি (আর্থিক সক্ষমতা বা দীর্ঘমেয়াদি দেনা পরিশোধের সক্ষমতা) নীতিমালায় পরিবর্তন আসছে।