
বিডিজেন ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষা নিতে ইচ্ছুক বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের আর্থিক সমস্যা সমাধানে পাশে রয়েছে এমপাওয়ার ফাইন্যান্সিং। এক্ষেত্রে বাংলাদেশিদের সাম্প্রতিক বিভিন্ন সংকট নিয়ে আলোচনাও করেছে প্রতিষ্ঠানটি। সম্প্রতি এমপাওয়ার ফাইন্যান্সিং ও ইউএস কমার্শিয়াল সার্ভিস ঢাকার গুলশানে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
ইএমকে সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয় এই প্রোগ্রাম। আর্থিক চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করতে আর্ন্তজাতিক শিক্ষাঋণ প্রধানকারী প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষার্থীদের কীভাবে সহায়তা করে চলেছে, মূলত সে বিষয়েই অনুষ্ঠানে আলোচনা করা হয়।
এমপাওয়ার ফাইন্যান্সিংয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা অনুমোদনের হার অন্যান্য অঞ্চলের গড় পরিমাণের তুলনায় ৫০ শতাংশ বেশি। প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বাস্তবায়নে সহায়তা করে চলেছে।
প্রতিষ্ঠানটি গ্যারান্টার বা জামানতের পরিবর্তে শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যত উপার্জনের সম্ভাবনার দিকে গুরুত্ব দিয়ে শিক্ষাঋণ প্রদান করে থাকে। বিদেশে পড়াশোনা শুরু করতে আত্মবিশ্বাস বাড়াতে এমপাওয়ার ফাইনান্সিং শিক্ষার্থীদের শিক্ষাঋণ ছাড়াও বিনা মূল্যে তহবিল ডকুমেন্টেশন, ভিসা নির্দেশিকা ও চাকরি পেতেও সহায়তা করে।
অনুষ্ঠানে অর্থায়নের জটিলতা ও ভিসা আবেদনপ্রক্রিয়া সম্পর্কে জানতে শিক্ষার্থীরা ইউএস কমার্শিয়াল সার্ভিস অ্যান্ড ‘এডুকেশনইউএসএ’ এবং এমপাওয়ার ফাইনান্সিংয়ের বিশেষজ্ঞ ও কাউন্সিলরদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সুযোগ পায়।
ঢাকায় নিযুক্ত ইউএস কমার্শিয়াল সার্ভিসের সিনিয়র কমার্শিয়াল অফিসার জন ফে এ সময় বলেন, ‘এমপাওয়ার ফাইনান্সিং বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের আর্থিক সহায়তা ও প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করে তাদের লক্ষ্য অর্জনে সাহায্য করছে। এই উদ্যোগ বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক আরও দৃঢ় করতে ভূমিকা রাখছে।’

যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষা নিতে ইচ্ছুক বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের আর্থিক সমস্যা সমাধানে পাশে রয়েছে এমপাওয়ার ফাইন্যান্সিং। এক্ষেত্রে বাংলাদেশিদের সাম্প্রতিক বিভিন্ন সংকট নিয়ে আলোচনাও করেছে প্রতিষ্ঠানটি। সম্প্রতি এমপাওয়ার ফাইন্যান্সিং ও ইউএস কমার্শিয়াল সার্ভিস ঢাকার গুলশানে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
ইএমকে সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয় এই প্রোগ্রাম। আর্থিক চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করতে আর্ন্তজাতিক শিক্ষাঋণ প্রধানকারী প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষার্থীদের কীভাবে সহায়তা করে চলেছে, মূলত সে বিষয়েই অনুষ্ঠানে আলোচনা করা হয়।
এমপাওয়ার ফাইন্যান্সিংয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা অনুমোদনের হার অন্যান্য অঞ্চলের গড় পরিমাণের তুলনায় ৫০ শতাংশ বেশি। প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বাস্তবায়নে সহায়তা করে চলেছে।
প্রতিষ্ঠানটি গ্যারান্টার বা জামানতের পরিবর্তে শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যত উপার্জনের সম্ভাবনার দিকে গুরুত্ব দিয়ে শিক্ষাঋণ প্রদান করে থাকে। বিদেশে পড়াশোনা শুরু করতে আত্মবিশ্বাস বাড়াতে এমপাওয়ার ফাইনান্সিং শিক্ষার্থীদের শিক্ষাঋণ ছাড়াও বিনা মূল্যে তহবিল ডকুমেন্টেশন, ভিসা নির্দেশিকা ও চাকরি পেতেও সহায়তা করে।
অনুষ্ঠানে অর্থায়নের জটিলতা ও ভিসা আবেদনপ্রক্রিয়া সম্পর্কে জানতে শিক্ষার্থীরা ইউএস কমার্শিয়াল সার্ভিস অ্যান্ড ‘এডুকেশনইউএসএ’ এবং এমপাওয়ার ফাইনান্সিংয়ের বিশেষজ্ঞ ও কাউন্সিলরদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সুযোগ পায়।
ঢাকায় নিযুক্ত ইউএস কমার্শিয়াল সার্ভিসের সিনিয়র কমার্শিয়াল অফিসার জন ফে এ সময় বলেন, ‘এমপাওয়ার ফাইনান্সিং বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের আর্থিক সহায়তা ও প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করে তাদের লক্ষ্য অর্জনে সাহায্য করছে। এই উদ্যোগ বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক আরও দৃঢ় করতে ভূমিকা রাখছে।’
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থী ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে লেভেল-১ স্ট্যাটাস হলো একটি বিশেষ সুবিধা, যা কোনো দেশ বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য দেশটির হোম অ্যাফেয়ার্সের নির্ধারিত সর্বনিম্ন অভিবাসন ঝুঁকির স্তর। এই পদ্ধতিটিকে মূলত ‘সিম্পলিফাইড স্টুডেন্ট ভিসা ফ্রেমওয়ার্ক’–এর একটি অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ডিএসইউ স্কলারশিপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে পারবেন। স্কলারশিপের মূল উদ্দেশ্য হলো আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিতে পড়াশোনা সহজ ও সাশ্রয়ী করা।
সৌদি আরব, কাতার, কুয়েত, ওমান, ইতালি, দক্ষিণ কোরিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে কর্মরত বা বসবাসরত বৈধ বাংলাদেশি প্রবাসী বা অভিবাসী কিংবা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আগ্রহী ব্যক্তিদের সেই দেশের বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে বিএ ও বিএসএস প্রোগ্রামে ভর্তি করা হবে।
কানাডায় নতুন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর আসা উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। দেশটির ইমিগ্রেশন, রিফিউজি অ্যান্ড সিটিজেনশিপ কানাডা (আইআরসিসি) এ তথ্য জানিয়েছে।

অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থী ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে লেভেল-১ স্ট্যাটাস হলো একটি বিশেষ সুবিধা, যা কোনো দেশ বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য দেশটির হোম অ্যাফেয়ার্সের নির্ধারিত সর্বনিম্ন অভিবাসন ঝুঁকির স্তর। এই পদ্ধতিটিকে মূলত ‘সিম্পলিফাইড স্টুডেন্ট ভিসা ফ্রেমওয়ার্ক’–এর একটি অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
০২ অক্টোবর ২০২৫