বিডিজেন ডেস্ক
স্বল্প আয়ের দেশগুলোর জন্য প্রতি বছর বিশেষ স্কলারশিপের সুযোগ দিয়ে থাকে বিশ্বের প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয় যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড। এর নাম রিচ অক্সফোর্ড স্কলারশিপ। যেসব দেশের শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন, তার মধ্যে বাংলাদেশও রয়েছে। এই স্কলারশিপ পেলে আপনার ক্যারিয়ার ভাগ্য খুলে যেতে পারে।
এর আওতায় স্নাতক করার সুযোগ থাকে যুক্তরাজ্যে। ধর্ম, সংস্কৃতি, সামাজিক বা রাজনৈতিক অবস্থান নির্বিশেষে সবার জন্য এই স্কলারশিপ। স্কলারশিপের লক্ষ্য হচ্ছে, যারা অর্থনৈতিক অবস্থার কারণে তাদের নিজ দেশে মানসম্পন্ন শিক্ষা পেতে পারে না, তাদের সহায়তা করা।
এ বছর এরই মধ্যে স্নাতকের জন্য আবেদন শুরু হয়েছে। আবেদন করতে পারবেন আগামী ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
যুক্তরাজ্যে সম্পূর্ণ অর্থায়িত স্কলারশিপ, যা আগে অক্সফোর্ড স্টুডেন্ট স্কলারশিপ নামে পরিচিত ছিল। এটি বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য একটি যুগান্তকারী সুযোগ। যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব অক্সফোর্ড স্কলারশিপ শিক্ষার্থীদের শিখতে এবং তাদের পেশাদার ক্যারিয়ার ও চাকরির জন্য প্রস্তুত করতে সহায়তা করে।
আন্তর্জাতিক ছাত্রদের জীবনযাত্রার খরচের জন্য অনুদান দেওয়া হবে এর আওতায়। সম্পূর্ণ টিউশন ফি কভার করা হবে। কোর্স শেষ না হওয়া পর্যন্ত প্রতি বছর একটি রিটার্ন এয়ার টিকিট পাবেন। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের রিচ স্কলারশিপ হল যুক্তরাজ্যে স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের একটি সুযোগ।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
আবেদনকারীদের অবশ্যই ওয়েবসাইটে উল্লেখ করা দেশের একটির নাগরিক হতে হবে। যে দেশগুলো অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও উন্নয়ন সংস্থার (OECD) DAC (ডেভেলপমেন্ট অ্যাসিস্ট্যান্স কমিটি) থেকে সরকারী উন্নয়ন সহায়তা পায়, সেগুলো তালিকায় রয়েছে। একাডেমিক ভালো ফল থাকতে হবে। কোনো স্নাতক প্রোগ্রামে যুক্ত হননি, এমন আবেদনকারীদের বিবেচনা করা হবে। আবেদনকারীদের তাদের ডিগ্রি শেষ করার পরে নিজ দেশে ফিরে যেতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
যুক্তরাজ্যে রিচ অক্সফোর্ড স্কলারশিপের আবেদন প্রক্রিয়া অনলাইনভিত্তিক। এ সময় প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দিন। শিক্ষার্থীদের ভর্তির পর তাদের বৃত্তির আবেদন জমা দিতে হবে। আবেদনের পর একটি আবেদন নিশ্চিতকরণ ইমেল শিক্ষার্থীদের কাছে পাঠানো হবে।
এ বছর আবেদন করতে পারবেন আগামী ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
স্বল্প আয়ের দেশগুলোর জন্য প্রতি বছর বিশেষ স্কলারশিপের সুযোগ দিয়ে থাকে বিশ্বের প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয় যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড। এর নাম রিচ অক্সফোর্ড স্কলারশিপ। যেসব দেশের শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন, তার মধ্যে বাংলাদেশও রয়েছে। এই স্কলারশিপ পেলে আপনার ক্যারিয়ার ভাগ্য খুলে যেতে পারে।
এর আওতায় স্নাতক করার সুযোগ থাকে যুক্তরাজ্যে। ধর্ম, সংস্কৃতি, সামাজিক বা রাজনৈতিক অবস্থান নির্বিশেষে সবার জন্য এই স্কলারশিপ। স্কলারশিপের লক্ষ্য হচ্ছে, যারা অর্থনৈতিক অবস্থার কারণে তাদের নিজ দেশে মানসম্পন্ন শিক্ষা পেতে পারে না, তাদের সহায়তা করা।
এ বছর এরই মধ্যে স্নাতকের জন্য আবেদন শুরু হয়েছে। আবেদন করতে পারবেন আগামী ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
যুক্তরাজ্যে সম্পূর্ণ অর্থায়িত স্কলারশিপ, যা আগে অক্সফোর্ড স্টুডেন্ট স্কলারশিপ নামে পরিচিত ছিল। এটি বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য একটি যুগান্তকারী সুযোগ। যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব অক্সফোর্ড স্কলারশিপ শিক্ষার্থীদের শিখতে এবং তাদের পেশাদার ক্যারিয়ার ও চাকরির জন্য প্রস্তুত করতে সহায়তা করে।
আন্তর্জাতিক ছাত্রদের জীবনযাত্রার খরচের জন্য অনুদান দেওয়া হবে এর আওতায়। সম্পূর্ণ টিউশন ফি কভার করা হবে। কোর্স শেষ না হওয়া পর্যন্ত প্রতি বছর একটি রিটার্ন এয়ার টিকিট পাবেন। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের রিচ স্কলারশিপ হল যুক্তরাজ্যে স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের একটি সুযোগ।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
আবেদনকারীদের অবশ্যই ওয়েবসাইটে উল্লেখ করা দেশের একটির নাগরিক হতে হবে। যে দেশগুলো অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও উন্নয়ন সংস্থার (OECD) DAC (ডেভেলপমেন্ট অ্যাসিস্ট্যান্স কমিটি) থেকে সরকারী উন্নয়ন সহায়তা পায়, সেগুলো তালিকায় রয়েছে। একাডেমিক ভালো ফল থাকতে হবে। কোনো স্নাতক প্রোগ্রামে যুক্ত হননি, এমন আবেদনকারীদের বিবেচনা করা হবে। আবেদনকারীদের তাদের ডিগ্রি শেষ করার পরে নিজ দেশে ফিরে যেতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
যুক্তরাজ্যে রিচ অক্সফোর্ড স্কলারশিপের আবেদন প্রক্রিয়া অনলাইনভিত্তিক। এ সময় প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দিন। শিক্ষার্থীদের ভর্তির পর তাদের বৃত্তির আবেদন জমা দিতে হবে। আবেদনের পর একটি আবেদন নিশ্চিতকরণ ইমেল শিক্ষার্থীদের কাছে পাঠানো হবে।
এ বছর আবেদন করতে পারবেন আগামী ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
মালয়েশিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ‘গ্র্যাজুয়েট প্লাস’ ভিসা চালুর সম্ভাবনা রয়েছে। এটি কার্যকর হলে বাংলাদেশের হাজারো শিক্ষার্থীর জন্য মালয়েশিয়ার ক্রমবর্ধমান অর্থনীতিতে উচ্চদক্ষতার চাকরির সুযোগ তৈরি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আগামী বছর (২০২৬) বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সর্বোচ্চ সীমা ৯ শতাংশ বাড়িয়ে ২ লাখ ৯৫ হাজারে উন্নীত করবে অস্ট্রেলিয়া। এতে অগ্রাধিকার পাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর শিক্ষার্থীরা। গতকাল সোমবার (৪ আগস্ট) দেশটির সরকার এই ঘোষণা দিয়েছে।
২০২৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে কানাডার স্টাডি পারমিটের (শিক্ষা অনুমতি) জন্য ব্যাংক সলভেন্সি (আর্থিক সক্ষমতা বা দীর্ঘমেয়াদি দেনা পরিশোধের সক্ষমতা) নীতিমালায় পরিবর্তন আসছে।