বিডিজেন ডেস্ক
প্রতি বছর বিনা খরচে অধ্যয়নের সুযোগ দিয়ে থাকে ইন্দোনেশিয়ার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়। এর মধ্যে সেবেলাস মারেত ইউনিভার্সিটি (ইউএনএস) অন্যতম। বিশ্ববিদ্যালয়টি স্কলারশিপের আওতায় বিনা খরচে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রির সুযোগ দিয়ে থাকে। এ ছাড়া আরও কিছু সুযোগ–সুবিধা রয়েছে এর আওতায়।
এ বছর এরই মধ্যে আবেদন শুরু হয়েছে। আবেদন করা যাবে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। প্রার্থীদের স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রির জন্য পৃথক ভাতার ব্যবস্থা রয়েছে। এ বৃত্তি পেলে নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির ভাষা শেখা ও স্বাস্থ্যবিমার সুযোগ পাবেন। জীবনযাত্রার খরচের জন্য নির্দিষ্ট ভাতাও দেওয়া হয়। থাকছে স্বাস্থ্যবীমাও।
স্নাতক বৃত্তি ৮ সেমিস্টার, স্নাতকোত্তর ৪ সেমিস্টার ও পিএইচডি ৬ সেমিস্টারের হয়ে থাকে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
ইন্দোনেশিয়ার বাইরের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। ভিডিও কলের মাধ্যমে সাক্ষাৎকারে অংশগ্রহণ করার জন্য আগ্রহী হতে হবে। কোনো ধরনের অপরাধে দোষী সাব্যস্ত কেউ আবেদন করতে পারবেন না।
টোফেলের জন্য পরিবেশবিজ্ঞানে ন্যূনতম ৪৫০, সামাজিক বিজ্ঞানে ৫০০ অথবা একাডেমিক ভাষা দক্ষতা পরীক্ষায় সমতুল্য স্কোর থাকতে হবে। এর বাইরে বিশ্ববিদ্যালয়টির বক্তৃতায় অংশগ্রহণের জন্য ইন্দোনেশিয়ান ভাষা কোর্স সম্পন্ন করার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।
সাম্প্রতিক তোলা ছবি, ন্যূনতম ১৮ মাসের মেয়াদসহ পাসপোর্টের রঙিন কপি, স্নাতকের প্রশংসাপত্র (ইংরেজি বা ইন্দোনেশিয়ান ভাষায়), একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট (ইংরেজি বা ইন্দোনেশিয়ান ভাষায়), স্বাস্থ্যের সার্টিফিকেট, প্রদত্ত টেমপ্লেট অনুযায়ী সিভি জমা ও ব্যক্তিগত বিবৃতি জমা দিতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
আগ্রহী প্রার্থীকে বিশ্ববিদ্যালয়টির ওয়েবসাইটে গিয়ে অফার লেটার ডাউনলোড করতে হবে। এরপর তালিকা থেকে প্রার্থীরা তাঁদের পছন্দের প্রোগ্রামটি নিশ্চিত করবেন। আপলোড বিভাগে প্রয়োজনীয় নথি আপলোড করতে হবে। ব্যক্তিগত তথ্য পূরণ করতে হবে। বাছা্ইয়ের পরে প্রার্থীকে চিঠির মাধ্যমে জানানো হবে।
সাধারণত প্রতি বছরের জুলাইয়ে এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন আহ্বান করা হয়। আবেদনের শেষ সময় দেওয়া হয় সেপ্টেম্বরে। এ বছর আবেদনের শেষ সময় আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
প্রতি বছর বিনা খরচে অধ্যয়নের সুযোগ দিয়ে থাকে ইন্দোনেশিয়ার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়। এর মধ্যে সেবেলাস মারেত ইউনিভার্সিটি (ইউএনএস) অন্যতম। বিশ্ববিদ্যালয়টি স্কলারশিপের আওতায় বিনা খরচে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রির সুযোগ দিয়ে থাকে। এ ছাড়া আরও কিছু সুযোগ–সুবিধা রয়েছে এর আওতায়।
এ বছর এরই মধ্যে আবেদন শুরু হয়েছে। আবেদন করা যাবে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। প্রার্থীদের স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রির জন্য পৃথক ভাতার ব্যবস্থা রয়েছে। এ বৃত্তি পেলে নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির ভাষা শেখা ও স্বাস্থ্যবিমার সুযোগ পাবেন। জীবনযাত্রার খরচের জন্য নির্দিষ্ট ভাতাও দেওয়া হয়। থাকছে স্বাস্থ্যবীমাও।
স্নাতক বৃত্তি ৮ সেমিস্টার, স্নাতকোত্তর ৪ সেমিস্টার ও পিএইচডি ৬ সেমিস্টারের হয়ে থাকে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
ইন্দোনেশিয়ার বাইরের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। ভিডিও কলের মাধ্যমে সাক্ষাৎকারে অংশগ্রহণ করার জন্য আগ্রহী হতে হবে। কোনো ধরনের অপরাধে দোষী সাব্যস্ত কেউ আবেদন করতে পারবেন না।
টোফেলের জন্য পরিবেশবিজ্ঞানে ন্যূনতম ৪৫০, সামাজিক বিজ্ঞানে ৫০০ অথবা একাডেমিক ভাষা দক্ষতা পরীক্ষায় সমতুল্য স্কোর থাকতে হবে। এর বাইরে বিশ্ববিদ্যালয়টির বক্তৃতায় অংশগ্রহণের জন্য ইন্দোনেশিয়ান ভাষা কোর্স সম্পন্ন করার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।
সাম্প্রতিক তোলা ছবি, ন্যূনতম ১৮ মাসের মেয়াদসহ পাসপোর্টের রঙিন কপি, স্নাতকের প্রশংসাপত্র (ইংরেজি বা ইন্দোনেশিয়ান ভাষায়), একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট (ইংরেজি বা ইন্দোনেশিয়ান ভাষায়), স্বাস্থ্যের সার্টিফিকেট, প্রদত্ত টেমপ্লেট অনুযায়ী সিভি জমা ও ব্যক্তিগত বিবৃতি জমা দিতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
আগ্রহী প্রার্থীকে বিশ্ববিদ্যালয়টির ওয়েবসাইটে গিয়ে অফার লেটার ডাউনলোড করতে হবে। এরপর তালিকা থেকে প্রার্থীরা তাঁদের পছন্দের প্রোগ্রামটি নিশ্চিত করবেন। আপলোড বিভাগে প্রয়োজনীয় নথি আপলোড করতে হবে। ব্যক্তিগত তথ্য পূরণ করতে হবে। বাছা্ইয়ের পরে প্রার্থীকে চিঠির মাধ্যমে জানানো হবে।
সাধারণত প্রতি বছরের জুলাইয়ে এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন আহ্বান করা হয়। আবেদনের শেষ সময় দেওয়া হয় সেপ্টেম্বরে। এ বছর আবেদনের শেষ সময় আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থী ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে লেভেল-১ স্ট্যাটাস হলো একটি বিশেষ সুবিধা, যা কোনো দেশ বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য দেশটির হোম অ্যাফেয়ার্সের নির্ধারিত সর্বনিম্ন অভিবাসন ঝুঁকির স্তর। এই পদ্ধতিটিকে মূলত ‘সিম্পলিফাইড স্টুডেন্ট ভিসা ফ্রেমওয়ার্ক’–এর একটি অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ডিএসইউ স্কলারশিপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে পারবেন। স্কলারশিপের মূল উদ্দেশ্য হলো আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিতে পড়াশোনা সহজ ও সাশ্রয়ী করা।
সৌদি আরব, কাতার, কুয়েত, ওমান, ইতালি, দক্ষিণ কোরিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে কর্মরত বা বসবাসরত বৈধ বাংলাদেশি প্রবাসী বা অভিবাসী কিংবা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আগ্রহী ব্যক্তিদের সেই দেশের বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে বিএ ও বিএসএস প্রোগ্রামে ভর্তি করা হবে।
কানাডায় নতুন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর আসা উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। দেশটির ইমিগ্রেশন, রিফিউজি অ্যান্ড সিটিজেনশিপ কানাডা (আইআরসিসি) এ তথ্য জানিয়েছে।