বিডিজেন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষার জন্য যারা যেতে চান, তাদের কাছে ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্য থাকবে পছন্দের দিক থেকে প্রথমে। এই ফ্লোরিডাতেই বিনা খরচে উচ্চশিক্ষার সুযোগ দিচ্ছে মায়ামি বিশ্ববিদ্যালয়। প্রতি বছর তারা ‘স্ট্যাম্প’ নামের স্কলারশিপ দিয়ে থাকে। এর আওতায় বিদেশি শিক্ষার্থীরা স্নাতক ও স্নাতকোত্তরে পড়তে যেতে পারেন মায়ামিতে।
এ বছর স্নাতক প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ দিচ্ছে মায়ামি বিশ্ববিদ্যালয়। এরই মধ্যে শুরু হয়েছে আবেদন। আগামী ১ নভেম্বর পর্যন্ত করা যাবে আবেদন।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
স্নাতকের চার বছরের পুরোটা সময় সম্পূর্ণ টিউশন ফি বহন করা হবে। দেওয়া হবে থাকা–খাওয়ার সব খরচ। স্কলারশিপের যোগ্য বলে বিবেচিত হওয়া প্রতিটি শিক্ষার্থী পাবেন একটি করে উন্নত প্রযুক্তিসম্পন্ন ল্যাপটপ। ১২ হাজার ডলারের একটি উপবৃত্তি (প্রায় ১৪ লাখ ১০ হাজার ৮৮৫ টাকা) প্রদান করবে। সাথে থাকছে স্বাস্থ্যবীমা। এ ছাড়া শিক্ষার্থীরা গবেষণাসহ অন্যান্য ক্ষেত্রের জন্য বিভিন্ন ধরনের ভাতা পাবেন। থাকছে বিভিন্ন বিষয়ে পড়ার সুযোগ।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
মায়ামি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির প্রয়োজনীয় শর্ত পূরণ করতে হবে। এসিটি ও এসএটি স্কোর জমা দিতে হবে। উচ্চ মাধ্যমিকে ভালো ফলাফল চাওয়া হয়। ইংরেজি দক্ষতার সনদ দেখাতে হবে। আইইএলটিএসে ন্যূনতম ৬.৫ অথবা টোয়েফল আইবিটিতে কমপক্ষে ৮০ লাগবে। আবেদনকারীদের অবশ্যই মায়ামি বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করে অ্যাডমিশন নিশ্চিত করতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
প্রতি বছর একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক বিদেশি শিক্ষার্থীকে দেওয়া হয় এই স্কলারশিপ। আবেদনের পরও কয়েকটি ধাপ পার করতে হয়। সাধারণত স্নাতক ও স্নাতকোত্তরে পড়াশোনার জন্য আবেদন চাওয়া হয় বছরের মাঝামাঝি সময়। এরপর শেষ ধাপে সাক্ষাৎকার নিয়ে পরের বছরের মার্চের দিকে ঘোষণা করা হয় বৃত্তিপ্রাপ্তদের নাম।
এই মুহূর্তে স্নাতক প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ চলছে। আগামী ১ নভেম্বর পর্যন্ত করা যাবে আবেদন।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষার জন্য যারা যেতে চান, তাদের কাছে ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্য থাকবে পছন্দের দিক থেকে প্রথমে। এই ফ্লোরিডাতেই বিনা খরচে উচ্চশিক্ষার সুযোগ দিচ্ছে মায়ামি বিশ্ববিদ্যালয়। প্রতি বছর তারা ‘স্ট্যাম্প’ নামের স্কলারশিপ দিয়ে থাকে। এর আওতায় বিদেশি শিক্ষার্থীরা স্নাতক ও স্নাতকোত্তরে পড়তে যেতে পারেন মায়ামিতে।
এ বছর স্নাতক প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ দিচ্ছে মায়ামি বিশ্ববিদ্যালয়। এরই মধ্যে শুরু হয়েছে আবেদন। আগামী ১ নভেম্বর পর্যন্ত করা যাবে আবেদন।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
স্নাতকের চার বছরের পুরোটা সময় সম্পূর্ণ টিউশন ফি বহন করা হবে। দেওয়া হবে থাকা–খাওয়ার সব খরচ। স্কলারশিপের যোগ্য বলে বিবেচিত হওয়া প্রতিটি শিক্ষার্থী পাবেন একটি করে উন্নত প্রযুক্তিসম্পন্ন ল্যাপটপ। ১২ হাজার ডলারের একটি উপবৃত্তি (প্রায় ১৪ লাখ ১০ হাজার ৮৮৫ টাকা) প্রদান করবে। সাথে থাকছে স্বাস্থ্যবীমা। এ ছাড়া শিক্ষার্থীরা গবেষণাসহ অন্যান্য ক্ষেত্রের জন্য বিভিন্ন ধরনের ভাতা পাবেন। থাকছে বিভিন্ন বিষয়ে পড়ার সুযোগ।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
মায়ামি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির প্রয়োজনীয় শর্ত পূরণ করতে হবে। এসিটি ও এসএটি স্কোর জমা দিতে হবে। উচ্চ মাধ্যমিকে ভালো ফলাফল চাওয়া হয়। ইংরেজি দক্ষতার সনদ দেখাতে হবে। আইইএলটিএসে ন্যূনতম ৬.৫ অথবা টোয়েফল আইবিটিতে কমপক্ষে ৮০ লাগবে। আবেদনকারীদের অবশ্যই মায়ামি বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করে অ্যাডমিশন নিশ্চিত করতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
প্রতি বছর একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক বিদেশি শিক্ষার্থীকে দেওয়া হয় এই স্কলারশিপ। আবেদনের পরও কয়েকটি ধাপ পার করতে হয়। সাধারণত স্নাতক ও স্নাতকোত্তরে পড়াশোনার জন্য আবেদন চাওয়া হয় বছরের মাঝামাঝি সময়। এরপর শেষ ধাপে সাক্ষাৎকার নিয়ে পরের বছরের মার্চের দিকে ঘোষণা করা হয় বৃত্তিপ্রাপ্তদের নাম।
এই মুহূর্তে স্নাতক প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ চলছে। আগামী ১ নভেম্বর পর্যন্ত করা যাবে আবেদন।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থী ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে লেভেল-১ স্ট্যাটাস হলো একটি বিশেষ সুবিধা, যা কোনো দেশ বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য দেশটির হোম অ্যাফেয়ার্সের নির্ধারিত সর্বনিম্ন অভিবাসন ঝুঁকির স্তর। এই পদ্ধতিটিকে মূলত ‘সিম্পলিফাইড স্টুডেন্ট ভিসা ফ্রেমওয়ার্ক’–এর একটি অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ডিএসইউ স্কলারশিপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে পারবেন। স্কলারশিপের মূল উদ্দেশ্য হলো আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিতে পড়াশোনা সহজ ও সাশ্রয়ী করা।
সৌদি আরব, কাতার, কুয়েত, ওমান, ইতালি, দক্ষিণ কোরিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে কর্মরত বা বসবাসরত বৈধ বাংলাদেশি প্রবাসী বা অভিবাসী কিংবা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আগ্রহী ব্যক্তিদের সেই দেশের বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে বিএ ও বিএসএস প্রোগ্রামে ভর্তি করা হবে।
কানাডায় নতুন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর আসা উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। দেশটির ইমিগ্রেশন, রিফিউজি অ্যান্ড সিটিজেনশিপ কানাডা (আইআরসিসি) এ তথ্য জানিয়েছে।