বিডিজেন ডেস্ক
দেশের বিভিন্ন মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীদের জন্য বিদেশে উচ্চশিক্ষায় স্কলারশিপ চালু করেছে জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি)। বাংলাদেশ মেডিকেল স্টুডেন্টস সোসাইটির (বিএমএসএস) সহযোগিতায় সম্প্রতি চালু হয়েছে এই স্কলারশিপ।
এক বিজ্ঞপ্তিতে ইউএনডিপি জানায়, ইউএনডিপি এবং গ্রামীণফোনের ফিউচারনেশন প্রজেক্টের আওতায় এ উদ্যোগে প্রাথমিকভাবে সারা দেশের ৬০টি মেডিকেল কলেজ থেকে ৩০০ শিক্ষার্থী জনস হপকিনস ইউনিভার্সিটি, ইয়েল ইউনিভার্সিটি, ইমপেরিয়াল কলেজ লন্ডনের মতো প্রতিষ্ঠান থেকে বিশেষ কোর্স করার সুযোগ পাবেন।
এ ছাড়া এই প্রোগ্রামের লক্ষ্য হলো স্থানীয় ও বিশ্বমানের চিকিৎসাশিক্ষার মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি করা। এতে করে শিক্ষার্থীরা অ্যানাটমি, ফিজিওলজি, প্যাথলজি, জনস্বাস্থ্যসহ বিভিন্ন বিষয়ে দক্ষতা বাড়াতে পারবেন।
এ ব্যাপারে ইউএনডিপি বাংলাদেশের কমিউনিকেশনস বিভাগের প্রধান মো. আবদুল কাইয়ুম বলেন, ‘এ উদ্যোগের মাধ্যমে বিশ্বের খ্যাতনামা মেডিকেল কোর্সগুলোকে সহজলভ্য করা হয়েছে। আমরা এ কর্মসূচিকে বিস্তৃত করতে চাই, যাতে দেশের আরও বেশি শিক্ষার্থী এর সুবিধা নিতে পারেন।’
বেসরকারি খাতের পার্টনারশিপ বিশেষজ্ঞ এবং ফিউচারেশনের ন্যাশনাল প্রজেক্ট ম্যানেজার দেবাশীষ রায় বলেন, ‘এই সহযোগিতা দেশের চিকিৎসা খাতের জন্য একটি মাইলফলক। তাই এ কোর্সগুলো ভবিষ্যৎ প্রজন্মের চিকিৎসকদের দক্ষতা বাড়িয়ে আমাদের স্বাস্থ্যসেবাকে উন্নত করতে সহায়তা করবে।’
বাংলাদেশ মেডিকেল স্টুডেন্টস সোসাইটির এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্সের ভাইস প্রেসিডেন্ট ইফতেখার আহমেদ সাকিব বলছেন, স্কলারশিপটি বাংলাদেশের চিকিৎসাশিক্ষার জন্য একটি রূপান্তরমূলক পদক্ষেপ।
দেশের বিভিন্ন মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীদের জন্য বিদেশে উচ্চশিক্ষায় স্কলারশিপ চালু করেছে জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি)। বাংলাদেশ মেডিকেল স্টুডেন্টস সোসাইটির (বিএমএসএস) সহযোগিতায় সম্প্রতি চালু হয়েছে এই স্কলারশিপ।
এক বিজ্ঞপ্তিতে ইউএনডিপি জানায়, ইউএনডিপি এবং গ্রামীণফোনের ফিউচারনেশন প্রজেক্টের আওতায় এ উদ্যোগে প্রাথমিকভাবে সারা দেশের ৬০টি মেডিকেল কলেজ থেকে ৩০০ শিক্ষার্থী জনস হপকিনস ইউনিভার্সিটি, ইয়েল ইউনিভার্সিটি, ইমপেরিয়াল কলেজ লন্ডনের মতো প্রতিষ্ঠান থেকে বিশেষ কোর্স করার সুযোগ পাবেন।
এ ছাড়া এই প্রোগ্রামের লক্ষ্য হলো স্থানীয় ও বিশ্বমানের চিকিৎসাশিক্ষার মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি করা। এতে করে শিক্ষার্থীরা অ্যানাটমি, ফিজিওলজি, প্যাথলজি, জনস্বাস্থ্যসহ বিভিন্ন বিষয়ে দক্ষতা বাড়াতে পারবেন।
এ ব্যাপারে ইউএনডিপি বাংলাদেশের কমিউনিকেশনস বিভাগের প্রধান মো. আবদুল কাইয়ুম বলেন, ‘এ উদ্যোগের মাধ্যমে বিশ্বের খ্যাতনামা মেডিকেল কোর্সগুলোকে সহজলভ্য করা হয়েছে। আমরা এ কর্মসূচিকে বিস্তৃত করতে চাই, যাতে দেশের আরও বেশি শিক্ষার্থী এর সুবিধা নিতে পারেন।’
বেসরকারি খাতের পার্টনারশিপ বিশেষজ্ঞ এবং ফিউচারেশনের ন্যাশনাল প্রজেক্ট ম্যানেজার দেবাশীষ রায় বলেন, ‘এই সহযোগিতা দেশের চিকিৎসা খাতের জন্য একটি মাইলফলক। তাই এ কোর্সগুলো ভবিষ্যৎ প্রজন্মের চিকিৎসকদের দক্ষতা বাড়িয়ে আমাদের স্বাস্থ্যসেবাকে উন্নত করতে সহায়তা করবে।’
বাংলাদেশ মেডিকেল স্টুডেন্টস সোসাইটির এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্সের ভাইস প্রেসিডেন্ট ইফতেখার আহমেদ সাকিব বলছেন, স্কলারশিপটি বাংলাদেশের চিকিৎসাশিক্ষার জন্য একটি রূপান্তরমূলক পদক্ষেপ।
বাংলাদেশসহ ৩২টি দেশের নাগরিক সুইডিশ ইনস্টিটিউট স্কলারশিপ ফর গ্লোবাল প্রফেশনাল (এসআই স্কলারশিপ) নামের এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই স্কলারশিপে আবেদনের জন্য আইইএলটিএসের প্রয়োজন নেই।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে আইসিটি খাতে গবেষণার জন্য ফেলোশিপ প্রদান, আইসিটি ক্ষেত্রে উদ্ভাবনীমূলক কাজে উৎসাহ প্রদানের জন্য ব্যক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠানকে অনুদান এবং বিশেষ অনুদান প্রদানের লক্ষ্যে আবেদন গ্রহণের সময়সীমা আগামী ২০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হলো।
কানাডার অনেক স্কলারশিপের মধ্যে জনপ্রিয় স্কলারশিপ হচ্ছে ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয় স্কলারশিপ। বাংলাদেশসহ অন্যান্য দেশের শিক্ষার্থীরা এ স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বছর আবেদনের শেষ সময় আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারি।
চলমান এই ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রামে হাইস্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থীরা অংশ নিতে পারবেন। এই ইন্টার্নশিপ শিক্ষার্থীদের গবেষক, বিজ্ঞানী, প্রকৌশলী ও বিভিন্ন পেশার ব্যক্তিদের সঙ্গে কাজের সুযোগ প্রদানের মাধ্যমে বাস্তবভিত্তিক জ্ঞান অর্জনের সুযোগ করে দেয়।