বিডিজেন ডেস্ক
অনেক তরুণেরই স্বপ্ন থাকে বিশ্বের নামী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার। কেউ দেশের নানা বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন করে বিদেশে পাড়ি জমাতে চান উচ্চশিক্ষার লক্ষ্যে। আবার কেউ আন্ডার–গ্র্যাড পর্যায়েই পাড়ি জমাতে চান। এ ক্ষেত্রে বিশ্বের যেসব দেশে তরুণেরা পাড়ি জমাতে চান, তার মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, জার্মানি ইত্যাদি দেশই অন্যতম।
উত্তর আমেরিকা ও ইউরোপের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ডিগ্রি সারা বিশ্বেই বাড়তি মূল্য পায়। এ কারণে এসব দেশের দিকেই তরুণদের নজর থাকে। ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকার দেশগুলোতে সাধারণত নভেম্বর–জানুয়ারি সময়েই অধিকাংশ বিদেশি শিক্ষার্থী আবেদন করেন। এ ছাড়া বছরের মাঝামাঝিও অনেক প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থী ভর্তি করে।
বিদেশি শিক্ষার্থী হিসেবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পড়তে যাওয়ার আলাদা আলাদা নিয়ম রয়েছে। তবে কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া সাধারণ কিছু নিয়ম বিশ্বের প্রায় সব দেশে একই রকমের।
প্রথমেই যা করবেন
বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে চাইলে প্রথমেই ঠিক করতে হবে কাঙ্ক্ষিত দেশ কোনটি। সব সুযোগকে বিবেচনায় নিয়ে খুঁজতে থাকলে অথৈ সাগরে পড়তে হবে। এ কারণে প্রথমেই কোন দেশে যেতে চান, তা নির্ধারণ করুন। এর পর একে একে জেনে নিন–
পাশাপাশি একেবারে শুরুতেই কিছু বিষয় নিশ্চিত করুন–
বিদেশে উচ্চশিক্ষার লক্ষ্য নির্ধারণের সাথে সাথেই এই কাজগুলো করে ফেলুন। তথ্য সংগ্রহের পাশাপাশি ওপরে বর্ণিত বিষয়গুলো নিশ্চিত করুন। না হলে আপনার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন যথাসময়ে এবং সুষ্ঠুভাবে করা কঠিন হবে।
মনে রাখবেন ন্যূনতম এক বছরের একটি সুপরিকল্পিত কার্যকলাপের উত্তরোত্তর সফলতার চূড়ান্ত ফল হিসেবে পেরোনো যায় দেশের সীমানা।
অনেক তরুণেরই স্বপ্ন থাকে বিশ্বের নামী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার। কেউ দেশের নানা বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন করে বিদেশে পাড়ি জমাতে চান উচ্চশিক্ষার লক্ষ্যে। আবার কেউ আন্ডার–গ্র্যাড পর্যায়েই পাড়ি জমাতে চান। এ ক্ষেত্রে বিশ্বের যেসব দেশে তরুণেরা পাড়ি জমাতে চান, তার মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, জার্মানি ইত্যাদি দেশই অন্যতম।
উত্তর আমেরিকা ও ইউরোপের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ডিগ্রি সারা বিশ্বেই বাড়তি মূল্য পায়। এ কারণে এসব দেশের দিকেই তরুণদের নজর থাকে। ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকার দেশগুলোতে সাধারণত নভেম্বর–জানুয়ারি সময়েই অধিকাংশ বিদেশি শিক্ষার্থী আবেদন করেন। এ ছাড়া বছরের মাঝামাঝিও অনেক প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থী ভর্তি করে।
বিদেশি শিক্ষার্থী হিসেবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পড়তে যাওয়ার আলাদা আলাদা নিয়ম রয়েছে। তবে কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া সাধারণ কিছু নিয়ম বিশ্বের প্রায় সব দেশে একই রকমের।
প্রথমেই যা করবেন
বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে চাইলে প্রথমেই ঠিক করতে হবে কাঙ্ক্ষিত দেশ কোনটি। সব সুযোগকে বিবেচনায় নিয়ে খুঁজতে থাকলে অথৈ সাগরে পড়তে হবে। এ কারণে প্রথমেই কোন দেশে যেতে চান, তা নির্ধারণ করুন। এর পর একে একে জেনে নিন–
পাশাপাশি একেবারে শুরুতেই কিছু বিষয় নিশ্চিত করুন–
বিদেশে উচ্চশিক্ষার লক্ষ্য নির্ধারণের সাথে সাথেই এই কাজগুলো করে ফেলুন। তথ্য সংগ্রহের পাশাপাশি ওপরে বর্ণিত বিষয়গুলো নিশ্চিত করুন। না হলে আপনার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন যথাসময়ে এবং সুষ্ঠুভাবে করা কঠিন হবে।
মনে রাখবেন ন্যূনতম এক বছরের একটি সুপরিকল্পিত কার্যকলাপের উত্তরোত্তর সফলতার চূড়ান্ত ফল হিসেবে পেরোনো যায় দেশের সীমানা।
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থী ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে লেভেল-১ স্ট্যাটাস হলো একটি বিশেষ সুবিধা, যা কোনো দেশ বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য দেশটির হোম অ্যাফেয়ার্সের নির্ধারিত সর্বনিম্ন অভিবাসন ঝুঁকির স্তর। এই পদ্ধতিটিকে মূলত ‘সিম্পলিফাইড স্টুডেন্ট ভিসা ফ্রেমওয়ার্ক’–এর একটি অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ডিএসইউ স্কলারশিপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে পারবেন। স্কলারশিপের মূল উদ্দেশ্য হলো আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিতে পড়াশোনা সহজ ও সাশ্রয়ী করা।
সৌদি আরব, কাতার, কুয়েত, ওমান, ইতালি, দক্ষিণ কোরিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে কর্মরত বা বসবাসরত বৈধ বাংলাদেশি প্রবাসী বা অভিবাসী কিংবা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আগ্রহী ব্যক্তিদের সেই দেশের বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে বিএ ও বিএসএস প্রোগ্রামে ভর্তি করা হবে।
কানাডায় নতুন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর আসা উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। দেশটির ইমিগ্রেশন, রিফিউজি অ্যান্ড সিটিজেনশিপ কানাডা (আইআরসিসি) এ তথ্য জানিয়েছে।