বিডিজেন ডেস্ক
প্রাকৃতিক পরিবেশের কারণে অনেকেরই বেশ পছন্দের দেশ সুইজারল্যান্ড। প্রতি বছরই বিদেশিদের একটি বড় অংশ যান সুইজারল্যান্ডে অধ্যয়ন করতে। এর মধ্যে স্কলারশিপ নিয়েও যান অনেকে। বাংলাদেশ থেকেও এই সুবিধা রয়েছে। বিনা খরচে আপনিও উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে পারবেন সুইজারল্যান্ডে। পড়াশোনার পাশাপাশি পাবেন বিভিন্ন সুবিধা।
প্রতি বছর স্কলারশিপের মাধ্যমে স্নাতকোত্তরে অধ্যয়নের সুযোগ দেয় সুইজারল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অব লুজন (ইউএনআইএল)। মাস্টার্স গ্রান্টসের আওতায় দশজন শিক্ষার্থীকে মেধার ভিত্তিতে এই স্কলারশিপ প্রদান করা হয়।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
স্নাতকোত্তরে পড়াশোনার সুযোগ পাবেন। এই স্কলাশিপের আওতায় আপনি পাবেন টিউশন ফি এবং আবাসন সুবিধা। প্রতিমাসে ১ হাজার ৬০০ সুইস ফ্রাঙ্ক (২লাখ ১৮ হাজার ৬২৭ টাকা) প্রদান করবে বিশ্ববিদ্যালয়। এর বাইরে অন্যান্য সকল খরচ শিক্ষার্থীকে বহন করতে হবে। ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে ১৫ জুলাই (বছরে ১০ মাস) মাস্টার্সের সম্পূর্ণ সময়কালের জন্য এ স্কলারশিপ প্রদান করা হবে ।
স্কুল অব মেডিসিন, শিক্ষা, আইন, ফৌজদারি আইন এবং ম্যাজিস্ট্রেসি বিশেষজ্ঞ, শারীরিক শিক্ষা এবং ক্রীড়া শিক্ষাবিজ্ঞান, স্বাস্থ্য বিজ্ঞান, টেকসই ব্যবস্থাপনা ও প্রযুক্তিগত বিষয়ে পড়াশোনা করা যাবে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
এ প্রতিষ্ঠানের স্নাতকের সমতুল্য বিবেচিত একটি বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি অর্জন করা থাকতে হবে। এটি যেকোনো দেশের হতে পারে। তবে স্নাতক বা ডিগ্রিতে ভালো ফল থাকতেই হবে। ফ্রেঞ্চ বা ইংরেজিতে কমপক্ষে B2 (ইউরোপীয় ভাষা পোর্টফোলিও গ্লোবাল স্কেল অনুযায়ী) ভাষার স্তর থাকতে হবে। নতুন শিক্ষার্থী হতে হবে।
ইংরেজি ভাষার দক্ষতা প্রমাণে আইইএলটিএস ওভারঅল একাডেমিক স্কোর ৭.০ অথবা মিডিয়াম অব ইন্সট্রাকশন থাকতে হবে। যে প্রোগ্রামে আবেদন করতে চান, সেই প্রোগ্রামের দেওয়া প্রয়োজনীয় শর্তাবলী পূরণ করতে হবে। এখানে কত খরচ হতে পারে তা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে দেওয়া আছে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
অনলাইনে আবেদন করা যাবে। সাধারণত বছরের মাঝামাঝি সময় এখানে আবেদনের সময় শুরু হয়। স্কলারশিপে আবেদন করবার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়কে কোনো আলাদা ফি প্রদান করতে হবে না।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
প্রাকৃতিক পরিবেশের কারণে অনেকেরই বেশ পছন্দের দেশ সুইজারল্যান্ড। প্রতি বছরই বিদেশিদের একটি বড় অংশ যান সুইজারল্যান্ডে অধ্যয়ন করতে। এর মধ্যে স্কলারশিপ নিয়েও যান অনেকে। বাংলাদেশ থেকেও এই সুবিধা রয়েছে। বিনা খরচে আপনিও উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে পারবেন সুইজারল্যান্ডে। পড়াশোনার পাশাপাশি পাবেন বিভিন্ন সুবিধা।
প্রতি বছর স্কলারশিপের মাধ্যমে স্নাতকোত্তরে অধ্যয়নের সুযোগ দেয় সুইজারল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অব লুজন (ইউএনআইএল)। মাস্টার্স গ্রান্টসের আওতায় দশজন শিক্ষার্থীকে মেধার ভিত্তিতে এই স্কলারশিপ প্রদান করা হয়।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
স্নাতকোত্তরে পড়াশোনার সুযোগ পাবেন। এই স্কলাশিপের আওতায় আপনি পাবেন টিউশন ফি এবং আবাসন সুবিধা। প্রতিমাসে ১ হাজার ৬০০ সুইস ফ্রাঙ্ক (২লাখ ১৮ হাজার ৬২৭ টাকা) প্রদান করবে বিশ্ববিদ্যালয়। এর বাইরে অন্যান্য সকল খরচ শিক্ষার্থীকে বহন করতে হবে। ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে ১৫ জুলাই (বছরে ১০ মাস) মাস্টার্সের সম্পূর্ণ সময়কালের জন্য এ স্কলারশিপ প্রদান করা হবে ।
স্কুল অব মেডিসিন, শিক্ষা, আইন, ফৌজদারি আইন এবং ম্যাজিস্ট্রেসি বিশেষজ্ঞ, শারীরিক শিক্ষা এবং ক্রীড়া শিক্ষাবিজ্ঞান, স্বাস্থ্য বিজ্ঞান, টেকসই ব্যবস্থাপনা ও প্রযুক্তিগত বিষয়ে পড়াশোনা করা যাবে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
এ প্রতিষ্ঠানের স্নাতকের সমতুল্য বিবেচিত একটি বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি অর্জন করা থাকতে হবে। এটি যেকোনো দেশের হতে পারে। তবে স্নাতক বা ডিগ্রিতে ভালো ফল থাকতেই হবে। ফ্রেঞ্চ বা ইংরেজিতে কমপক্ষে B2 (ইউরোপীয় ভাষা পোর্টফোলিও গ্লোবাল স্কেল অনুযায়ী) ভাষার স্তর থাকতে হবে। নতুন শিক্ষার্থী হতে হবে।
ইংরেজি ভাষার দক্ষতা প্রমাণে আইইএলটিএস ওভারঅল একাডেমিক স্কোর ৭.০ অথবা মিডিয়াম অব ইন্সট্রাকশন থাকতে হবে। যে প্রোগ্রামে আবেদন করতে চান, সেই প্রোগ্রামের দেওয়া প্রয়োজনীয় শর্তাবলী পূরণ করতে হবে। এখানে কত খরচ হতে পারে তা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে দেওয়া আছে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
অনলাইনে আবেদন করা যাবে। সাধারণত বছরের মাঝামাঝি সময় এখানে আবেদনের সময় শুরু হয়। স্কলারশিপে আবেদন করবার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়কে কোনো আলাদা ফি প্রদান করতে হবে না।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয় লা ট্রোব ইউনির্ভাসিটি। এই বিশ্ববিদ্যালয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence) প্রোগ্রামে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের জন্য ৫০ শতাংশ পর্যন্ত টিউশন ফি স্কলারশিপের সুযোগ দিচ্ছে।
নিউজিল্যান্ডের ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি অব ওয়েলিংটন স্নাতক ও স্নাতকোত্তরের জন্য স্কলারশিপ দিচ্ছে। এই স্কলারশিপের জন্য অন্য দেশের শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরাও আবেদন করতে পারবেন।
প্রতিবছর বাংলাদেশের প্রায় ২০০ মেধাবী শিক্ষার্থী এই বৃত্তির মাধ্যমে পড়ার সুযোগ পান। তাঁদের মধ্যে স্নাতক পর্যায়ে ১৪০, স্নাতকোত্তর পর্যায়ে ৪০ ও পিএইচডিতে ২০ জন।
বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক শিক্ষার সুযোগ তৈরি করতে ব্রিটিশ কাউন্সিল তৎপর। এ জন্য তারা সরকারের স্পষ্ট নির্দেশিকা, প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষা কার্যক্রম, আন্তর্জাতিক ও স্থানীয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে অংশীদারত্ব মনোভাব চায়।