জার্মানিতে অন্যান্য স্কলারশিপের তুলনায় ডাডের সুযোগ-সুবিধা অনেক বেশি। টিউশন ও পরীক্ষার ফি, মাসিক ভাতা (৯৩৪ ইউরো), উড়োজাহাজের জন্য টিকিট, স্বাস্থ্যবিমা, বাড়িভাড়া ও পরিবারের সদস্যদের জন্য মাসিক ভাতার, অধ্যয়ন ও গবেষণাকাজের জন্য ভর্তুকি, ৬ মাস মেয়াদি জার্মান ভাষা কোর্সের সুযোগ থাকছে এই স্কলারশিপের আওতা
বিডিজেন ডেস্ক
সারা বিশ্বেই জার্মান ডিগ্রির কদর রয়েছে। বিশেষ করে বিজ্ঞান চর্চা ও গবেষণার জন্য জার্মানিকে স্বর্গ বলা হয়ে থাকে। বিশ্বের ধনী দেশগুলোর অন্যতম জার্মানি। তথ্য-প্রযুক্তিতে অগ্রসরমান এ দেশ শিক্ষাসহ নানা দিক দিয়ে ইউরোপের শীর্ষস্থানে রয়েছে। এ জন্য উচ্চশিক্ষা ও ক্যারিয়ার গড়তে শিক্ষার্থীদের প্রথম পছন্দ হতে পারে জার্মানি।
তবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়ার খরচ অনেক। এ কারণে সবাই খোঁজ করেন স্কলারশিপের। তাদের জন্য সেরা অপশন হতে পারে জার্মান একাডেমিক এক্সচেঞ্জ সার্ভিস স্কলারশিপ (ডাড)। এ স্কলারশিপে প্রতিবছর প্রায় দেড় লাখ শিক্ষার্থীকে অর্থায়ন করা হয়ে থাকে। স্নাতকোত্তর বা পিএইচডি শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারেন। যদিও সব বিষয়ে এ বৃত্তি পাওয়া যায় না।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
জার্মানিতে অন্যান্য স্কলারশিপের তুলনায় ডাডের সুযোগ-সুবিধা অনেক বেশি। টিউশন ও পরীক্ষার ফি, মাসিক ভাতা (৯৩৪ ইউরো), উড়োজাহাজের জন্য টিকিট, স্বাস্থ্যবিমা, বাড়িভাড়া ও পরিবারের সদস্যদের জন্য মাসিক ভাতার, অধ্যয়ন ও গবেষণাকাজের জন্য ভর্তুকি, ৬ মাস মেয়াদি জার্মান ভাষা কোর্সের সুযোগ থাকছে এই স্কলারশিপের আওতায়।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
আবেদনের যোগ্যতা হিসেবে অবশ্যই স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে। সবশেষ ডিগ্রি প্রাপ্তির ৬ বছরের মধ্যে আবেদন করতে হবে, প্রার্থীকে উন্নয়নশীল দেশের হতে হবে। আবেদন ইংরেজি অথবা জার্মান ভাষায় করতে হবে। আইএলটিএস স্কোর ৬.৫ থাকা লাগবে। তবে বেশ কিছু প্রোগ্রামে আবেদন করতে Medium Instruction English থাকলেই চলবে। তাই অবশ্যই আবেদনের সময় জেনে নিতে হবে আসলে কি কি লাগছে। কমপক্ষে দুই বছরের প্রফেশনাল অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
আবেদনপত্রের সঙ্গে সার্টিফিকেটসহ অন্যান্য ডকুমেন্ট পাঠাতে হবে। বিদেশে পড়াশোনায় যেসব ডকুমেন্টস লাগে এখানেও সেগুলোই চলবে। ট্রান্সক্রিপ্ট, লেটার অব মোটিভেশন, দুইটি রেকমেন্ডেশন লেটার, পূরণকৃত আবেদনপত্র, সিভি, প্রুফ অব রেসিডেন্স, পাসপোর্ট বা আইডির স্ক্যান কপি, ইংরেজি ভাষা দক্ষতার সনদ।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
সাধারণত ডাডের বিভিন্ন স্কলারশিপ ও প্রোগ্রামের জন্য আবেদন প্রক্রিয়া ভিন্ন হয়ে থাকে। আবেদন করার জন্য ডাডের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের স্কলারশিপ ডেটাবেইস থেকে স্কলারশিপ টাইপ ও প্রোগ্রাম অনুযায়ী প্রোগ্রাম ব্রোশিয়ার সংগ্রহ করা যায়। যেখানে প্রোগ্রাম অনুযায়ী আবেদন প্রক্রিয়া, ডেডলাইন ও প্রয়োজনীয় সব নির্দেশনা দেওয়া থাকে। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বছরের মাঝামাঝি এই স্কলারশিপের আবেদন শেষ হয়ে থাকে।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
সারা বিশ্বেই জার্মান ডিগ্রির কদর রয়েছে। বিশেষ করে বিজ্ঞান চর্চা ও গবেষণার জন্য জার্মানিকে স্বর্গ বলা হয়ে থাকে। বিশ্বের ধনী দেশগুলোর অন্যতম জার্মানি। তথ্য-প্রযুক্তিতে অগ্রসরমান এ দেশ শিক্ষাসহ নানা দিক দিয়ে ইউরোপের শীর্ষস্থানে রয়েছে। এ জন্য উচ্চশিক্ষা ও ক্যারিয়ার গড়তে শিক্ষার্থীদের প্রথম পছন্দ হতে পারে জার্মানি।
তবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়ার খরচ অনেক। এ কারণে সবাই খোঁজ করেন স্কলারশিপের। তাদের জন্য সেরা অপশন হতে পারে জার্মান একাডেমিক এক্সচেঞ্জ সার্ভিস স্কলারশিপ (ডাড)। এ স্কলারশিপে প্রতিবছর প্রায় দেড় লাখ শিক্ষার্থীকে অর্থায়ন করা হয়ে থাকে। স্নাতকোত্তর বা পিএইচডি শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারেন। যদিও সব বিষয়ে এ বৃত্তি পাওয়া যায় না।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
জার্মানিতে অন্যান্য স্কলারশিপের তুলনায় ডাডের সুযোগ-সুবিধা অনেক বেশি। টিউশন ও পরীক্ষার ফি, মাসিক ভাতা (৯৩৪ ইউরো), উড়োজাহাজের জন্য টিকিট, স্বাস্থ্যবিমা, বাড়িভাড়া ও পরিবারের সদস্যদের জন্য মাসিক ভাতার, অধ্যয়ন ও গবেষণাকাজের জন্য ভর্তুকি, ৬ মাস মেয়াদি জার্মান ভাষা কোর্সের সুযোগ থাকছে এই স্কলারশিপের আওতায়।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
আবেদনের যোগ্যতা হিসেবে অবশ্যই স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে। সবশেষ ডিগ্রি প্রাপ্তির ৬ বছরের মধ্যে আবেদন করতে হবে, প্রার্থীকে উন্নয়নশীল দেশের হতে হবে। আবেদন ইংরেজি অথবা জার্মান ভাষায় করতে হবে। আইএলটিএস স্কোর ৬.৫ থাকা লাগবে। তবে বেশ কিছু প্রোগ্রামে আবেদন করতে Medium Instruction English থাকলেই চলবে। তাই অবশ্যই আবেদনের সময় জেনে নিতে হবে আসলে কি কি লাগছে। কমপক্ষে দুই বছরের প্রফেশনাল অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
আবেদনপত্রের সঙ্গে সার্টিফিকেটসহ অন্যান্য ডকুমেন্ট পাঠাতে হবে। বিদেশে পড়াশোনায় যেসব ডকুমেন্টস লাগে এখানেও সেগুলোই চলবে। ট্রান্সক্রিপ্ট, লেটার অব মোটিভেশন, দুইটি রেকমেন্ডেশন লেটার, পূরণকৃত আবেদনপত্র, সিভি, প্রুফ অব রেসিডেন্স, পাসপোর্ট বা আইডির স্ক্যান কপি, ইংরেজি ভাষা দক্ষতার সনদ।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
সাধারণত ডাডের বিভিন্ন স্কলারশিপ ও প্রোগ্রামের জন্য আবেদন প্রক্রিয়া ভিন্ন হয়ে থাকে। আবেদন করার জন্য ডাডের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের স্কলারশিপ ডেটাবেইস থেকে স্কলারশিপ টাইপ ও প্রোগ্রাম অনুযায়ী প্রোগ্রাম ব্রোশিয়ার সংগ্রহ করা যায়। যেখানে প্রোগ্রাম অনুযায়ী আবেদন প্রক্রিয়া, ডেডলাইন ও প্রয়োজনীয় সব নির্দেশনা দেওয়া থাকে। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বছরের মাঝামাঝি এই স্কলারশিপের আবেদন শেষ হয়ে থাকে।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
কানাডা ও ইউরোপে সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতা ও বৈচিত্র্যময় পড়াশোনার সুযোগ রয়েছে। অস্ট্রেলিয়া বা অন্যান্য দেশে স্কলারশিপ কিংবা আর্থিক সহায়তার সুযোগ কম। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক গবেষণা বা শিক্ষকতা সহকারী হিসেবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে।
অস্ট্রিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সর্বদা বিশ্ব র্যাংকিংয়ে শীর্ষ সারিতে থাকে। বর্তমানে অস্ট্রিয়ায় পড়তে যাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে অনেকেই আইইএলটিএস ছাড়াই পড়তে যেতে চান দেশটিতে। তাদের জন্য রয়েছে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য।
বিদেশে উচ্চশিক্ষায় নিজেকে যোগ্য করে গড়ে তোলা যেমন জরুরি, তেমন জরুরি এসব ডকুমেন্ট জোগাড় করে রাখা। আজ আলোচনা করা যাক সেসব প্রয়োজনীয় জিনিস নিয়েই।
অস্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত খনিজ সম্পদ গবেষক ইমেরিটাস প্রফেসর ওডউইন জোনসের সম্মানে তাঁর নামে এই বৃত্তির নামকরণ করা হয়। পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বৃত্তিটি নিয়ে পিএইচডি করা যাবে। মিনারেলস রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া এই বৃত্তি দেয়।
কানাডা ও ইউরোপে সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতা ও বৈচিত্র্যময় পড়াশোনার সুযোগ রয়েছে। অস্ট্রেলিয়া বা অন্যান্য দেশে স্কলারশিপ কিংবা আর্থিক সহায়তার সুযোগ কম। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক গবেষণা বা শিক্ষকতা সহকারী হিসেবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে।
অস্ট্রিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সর্বদা বিশ্ব র্যাংকিংয়ে শীর্ষ সারিতে থাকে। বর্তমানে অস্ট্রিয়ায় পড়তে যাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে অনেকেই আইইএলটিএস ছাড়াই পড়তে যেতে চান দেশটিতে। তাদের জন্য রয়েছে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য।
বিদেশে উচ্চশিক্ষায় নিজেকে যোগ্য করে গড়ে তোলা যেমন জরুরি, তেমন জরুরি এসব ডকুমেন্ট জোগাড় করে রাখা। আজ আলোচনা করা যাক সেসব প্রয়োজনীয় জিনিস নিয়েই।
অস্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত খনিজ সম্পদ গবেষক ইমেরিটাস প্রফেসর ওডউইন জোনসের সম্মানে তাঁর নামে এই বৃত্তির নামকরণ করা হয়। পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বৃত্তিটি নিয়ে পিএইচডি করা যাবে। মিনারেলস রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া এই বৃত্তি দেয়।