বিডিজেন ডেস্ক
বিদেশি শিক্ষার্থীদের প্রতি বছর ফুল-ফ্রি স্কলারশিপে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ দেয় অস্ট্রেলিয়ার ডেকিন বিশ্ববিদ্যালয়। এইচডিআর স্কলারশিপ-রিসার্চ ট্রেনিং প্রোগ্রাম স্কলারশিপ (আরটিপি) এবং ডেকিন ইউনিভার্সিটি পোস্ট গ্র্যাজুয়েট রিসার্চ স্কলারশিপের (ডিইউপিআর) আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের এই স্কলারশিপ প্রদান করা হয়।
এই দুই স্কলারশিপের মধ্যে আরটিপি স্কলারশিপের অর্থ দেয় অস্ট্রেলিয়ার সরকার। আর ডিইউপিআর স্কলারশিপ দেয় ডেকিন বিশ্ববিদ্যালয়। অস্ট্রেলিয়ার স্থানীয় শিক্ষার্থী এবং বিদেশি শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
ডেকিন বিশ্ববিদ্যালয় ৪০০টি স্কলারশিপ প্রদান করে থাকে প্রতি বছর। প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য থাকছে টিউশন ফি মওকুফ ও চিকিৎসা তহবিল, ৫০০ থেকে ১৫০০ ডলারের স্থানান্তর ভাতা, বছরে ৩৪ হাজার ৪০০ ডলার ভাতা, বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য স্বাস্থ্যভাতা ও বিমানভাড়া।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
অস্ট্রেলিয়ান ও আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। শিক্ষার্থীদের অবশ্যই ডেকিন বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনার এইচডিআর কোর্সে ভর্তি হতে হবে। প্রার্থী কমনওয়েলথ বা সমমানের দেশ থেকে অন্য কোনো বৃত্তি বা পুরস্কার গ্রহণ করতে পারবেন না।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
কয়েকটি বিষয়ে বছরের যে কোনো সময় আবেদন করা যায়। ডক্টরাল ডিগ্রির উপবৃত্তির জন্য নির্ধারিত সময় ৩ বছর এবং টিউশন ফি পরিশোধের জন্য নির্ধারিত সময় ৪ বছর। আর গবেষণা স্নাতকোত্তর ডিগ্রির ক্ষেত্রে উপবৃত্তি ও টিউশন ফি পরিশোধের জন্য সময় ২ বছর। প্রতি বছর সাধারণত বছরের শেষদিকে আবেদন শুরু হয়।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
বিদেশি শিক্ষার্থীদের প্রতি বছর ফুল-ফ্রি স্কলারশিপে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ দেয় অস্ট্রেলিয়ার ডেকিন বিশ্ববিদ্যালয়। এইচডিআর স্কলারশিপ-রিসার্চ ট্রেনিং প্রোগ্রাম স্কলারশিপ (আরটিপি) এবং ডেকিন ইউনিভার্সিটি পোস্ট গ্র্যাজুয়েট রিসার্চ স্কলারশিপের (ডিইউপিআর) আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের এই স্কলারশিপ প্রদান করা হয়।
এই দুই স্কলারশিপের মধ্যে আরটিপি স্কলারশিপের অর্থ দেয় অস্ট্রেলিয়ার সরকার। আর ডিইউপিআর স্কলারশিপ দেয় ডেকিন বিশ্ববিদ্যালয়। অস্ট্রেলিয়ার স্থানীয় শিক্ষার্থী এবং বিদেশি শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
ডেকিন বিশ্ববিদ্যালয় ৪০০টি স্কলারশিপ প্রদান করে থাকে প্রতি বছর। প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য থাকছে টিউশন ফি মওকুফ ও চিকিৎসা তহবিল, ৫০০ থেকে ১৫০০ ডলারের স্থানান্তর ভাতা, বছরে ৩৪ হাজার ৪০০ ডলার ভাতা, বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য স্বাস্থ্যভাতা ও বিমানভাড়া।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
অস্ট্রেলিয়ান ও আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। শিক্ষার্থীদের অবশ্যই ডেকিন বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনার এইচডিআর কোর্সে ভর্তি হতে হবে। প্রার্থী কমনওয়েলথ বা সমমানের দেশ থেকে অন্য কোনো বৃত্তি বা পুরস্কার গ্রহণ করতে পারবেন না।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
কয়েকটি বিষয়ে বছরের যে কোনো সময় আবেদন করা যায়। ডক্টরাল ডিগ্রির উপবৃত্তির জন্য নির্ধারিত সময় ৩ বছর এবং টিউশন ফি পরিশোধের জন্য নির্ধারিত সময় ৪ বছর। আর গবেষণা স্নাতকোত্তর ডিগ্রির ক্ষেত্রে উপবৃত্তি ও টিউশন ফি পরিশোধের জন্য সময় ২ বছর। প্রতি বছর সাধারণত বছরের শেষদিকে আবেদন শুরু হয়।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
চীনের সিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয় বিদেশি শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে এক বছরমেয়াদি স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামে পড়াশোনার সুযোগ করে দিচ্ছে। এ বৃত্তির নাম শোয়ার্জম্যান স্কলারস স্কলারশিপ। দেশটির বেইজিংয়ের সিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয় বিদেশি শিক্ষার্থীদের এ সুযোগ দিচ্ছে। এ বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত মেধাবী শিক্ষার্
চীনের জিয়াংসু বিশ্ববিদ্যালয় বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য প্রেসিডেনশিয়াল স্কলারশিপ দিচ্ছে। ২০২৫–২৬ শিক্ষাবর্ষের প্রেসিডেনশিয়াল স্কলারশিপের জন্য আবেদনপ্রক্রিয়া এরই মধ্যে শুরু হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রে পড়তে যাওয়া আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের ওপর কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছে দেশটির সরকার। এ নিয়ে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। ভিসা বাতিল হওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৫০ শতাংশ ভারতের, ১৪ শতাংশ চীনের। এ ছাড়া, দক্ষিণ কোরিয়া, নেপাল, বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাও এই তালিকায় রয়েছে।
চীনের সিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয় বিদেশি শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে এক বছরমেয়াদি স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামে পড়াশোনার সুযোগ করে দিচ্ছে। এ বৃত্তির নাম শোয়ার্জম্যান স্কলারস স্কলারশিপ। দেশটির বেইজিংয়ের সিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয় বিদেশি শিক্ষার্থীদের এ সুযোগ দিচ্ছে। এ বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত মেধাবী শিক্ষার্
১২ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রে পড়তে যাওয়া আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের ওপর কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছে দেশটির সরকার। এ নিয়ে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। ভিসা বাতিল হওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৫০ শতাংশ ভারতের, ১৪ শতাংশ চীনের। এ ছাড়া, দক্ষিণ কোরিয়া, নেপাল, বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাও এই তালিকায় রয়েছে।
১৯ এপ্রিল ২০২৫