বিডিজেন ডেস্ক
বিদেশি শিক্ষার্থীদের বিনা খরচে চার বছর মেয়াদি পিএইচডি করার সুযোগ দিয়ে থাকে সিঙ্গাপুরের বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়। ‘সিঙ্গাপুর ইন্টারন্যাশনাল গ্র্যাজুয়েট অ্যাওয়ার্ড (সিঙ্গা)’–এর আওতায় নির্বাচিত বিদেশি শিক্ষার্থীদের সিঙ্গাপুর সরকার এই স্কলারশিপ দেয়। এতে দেওয়া হয় উপবৃত্তিও।
সিঙ্গা অ্যাওয়ার্ডের আওতায় আছে এজেন্সি ফর সায়েন্স, টেকনোলজি অ্যান্ড রিসার্চ (এস্টার), নানয়াং টেকনোলজিক্যাল ইউনিভার্সিটি (এনটিইউ), ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুর (এনএসইউ) এবং সিঙ্গাপুর ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি অ্যান্ড ডিজাইন। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিষয় নিয়ে পিএইচডি করতে পারবেন বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাও।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
এই বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। এর বাইরে প্রতিমাসে শিক্ষার্থীদের প্রায় ২ হাজার ৭০০ সিঙ্গাপুর ডলার (প্রায় ২ লাখ ২০ হাজার টাকা) উপবৃত্তি প্রদান করবে কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া আবাসন ভাতা হিসেবে এককালীন ১ হাজার সিঙ্গাপুর ডলার (প্রায় ৮১ হাজার টাকা) প্রদান করবে তারা।
মেডিকেল ইনস্যুরেন্সের সুবিধাসহ অন্যান্য সুবিধা প্রদান করা হবে। বিমানে আসা-যাওয়ার খরচ বাবদ ১ হাজার ৫০০ সিঙ্গাপুর ডলার (প্রায় ১ লাখ ২২ হাজার টাকা) থাকছে এই স্কলারশিপের আওতায়।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
প্রথমবারের মতো ভর্তি হতে হবে। দক্ষ হতে হবে ইংরেজি ভাষায়। এ জন্য আইইএলটিএস বা টোয়েফলে স্কোর দেখাতে হবে। অবশ্যই স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী হতে হবে। আগের সব একাডেমিক ফলাফল ভালো থাকতে হবে। একাডেমিক রেফারেন্স থেকে ভালো রিপোর্ট জমা দিতে হবে।
আবেদনকারীর পাসপোর্ট, ছবি, একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট, সিভি, স্টেটমেন্ট অব পারপাস, ২টি রেফারেন্স লেটার , আইএলটিএস/মিডিয়াম অব ইন্সট্রাকশন সনদ (যদি থাকে) লাগবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
ওয়েবসাইটে গিয়ে গবেষণা বিভাগে খোঁজ করতে হবে। এরপর বেছে নিতে হবে আপনি কোন বিষয়ে গবেষণা করতে চান। সে অনুযায়ী আবেদন করবেন। আবেদন সাধারণত বছরের শেষদিকে করা যায়। প্রতি বছরই আবেদন করার সুযোগ থাকে এই স্কলারশিপে। আবেদনের ১২ সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হয় ওয়েবসাইটে।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
বিদেশি শিক্ষার্থীদের বিনা খরচে চার বছর মেয়াদি পিএইচডি করার সুযোগ দিয়ে থাকে সিঙ্গাপুরের বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়। ‘সিঙ্গাপুর ইন্টারন্যাশনাল গ্র্যাজুয়েট অ্যাওয়ার্ড (সিঙ্গা)’–এর আওতায় নির্বাচিত বিদেশি শিক্ষার্থীদের সিঙ্গাপুর সরকার এই স্কলারশিপ দেয়। এতে দেওয়া হয় উপবৃত্তিও।
সিঙ্গা অ্যাওয়ার্ডের আওতায় আছে এজেন্সি ফর সায়েন্স, টেকনোলজি অ্যান্ড রিসার্চ (এস্টার), নানয়াং টেকনোলজিক্যাল ইউনিভার্সিটি (এনটিইউ), ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুর (এনএসইউ) এবং সিঙ্গাপুর ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি অ্যান্ড ডিজাইন। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিষয় নিয়ে পিএইচডি করতে পারবেন বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাও।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
এই বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। এর বাইরে প্রতিমাসে শিক্ষার্থীদের প্রায় ২ হাজার ৭০০ সিঙ্গাপুর ডলার (প্রায় ২ লাখ ২০ হাজার টাকা) উপবৃত্তি প্রদান করবে কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া আবাসন ভাতা হিসেবে এককালীন ১ হাজার সিঙ্গাপুর ডলার (প্রায় ৮১ হাজার টাকা) প্রদান করবে তারা।
মেডিকেল ইনস্যুরেন্সের সুবিধাসহ অন্যান্য সুবিধা প্রদান করা হবে। বিমানে আসা-যাওয়ার খরচ বাবদ ১ হাজার ৫০০ সিঙ্গাপুর ডলার (প্রায় ১ লাখ ২২ হাজার টাকা) থাকছে এই স্কলারশিপের আওতায়।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
প্রথমবারের মতো ভর্তি হতে হবে। দক্ষ হতে হবে ইংরেজি ভাষায়। এ জন্য আইইএলটিএস বা টোয়েফলে স্কোর দেখাতে হবে। অবশ্যই স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী হতে হবে। আগের সব একাডেমিক ফলাফল ভালো থাকতে হবে। একাডেমিক রেফারেন্স থেকে ভালো রিপোর্ট জমা দিতে হবে।
আবেদনকারীর পাসপোর্ট, ছবি, একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট, সিভি, স্টেটমেন্ট অব পারপাস, ২টি রেফারেন্স লেটার , আইএলটিএস/মিডিয়াম অব ইন্সট্রাকশন সনদ (যদি থাকে) লাগবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
ওয়েবসাইটে গিয়ে গবেষণা বিভাগে খোঁজ করতে হবে। এরপর বেছে নিতে হবে আপনি কোন বিষয়ে গবেষণা করতে চান। সে অনুযায়ী আবেদন করবেন। আবেদন সাধারণত বছরের শেষদিকে করা যায়। প্রতি বছরই আবেদন করার সুযোগ থাকে এই স্কলারশিপে। আবেদনের ১২ সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হয় ওয়েবসাইটে।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
কানাডায় নতুন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর আসা উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। দেশটির ইমিগ্রেশন, রিফিউজি অ্যান্ড সিটিজেনশিপ কানাডা (আইআরসিসি) এ তথ্য জানিয়েছে।
মালয়েশিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ‘গ্র্যাজুয়েট প্লাস’ ভিসা চালুর সম্ভাবনা রয়েছে। এটি কার্যকর হলে বাংলাদেশের হাজারো শিক্ষার্থীর জন্য মালয়েশিয়ার ক্রমবর্ধমান অর্থনীতিতে উচ্চদক্ষতার চাকরির সুযোগ তৈরি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আগামী বছর (২০২৬) বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সর্বোচ্চ সীমা ৯ শতাংশ বাড়িয়ে ২ লাখ ৯৫ হাজারে উন্নীত করবে অস্ট্রেলিয়া। এতে অগ্রাধিকার পাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর শিক্ষার্থীরা। গতকাল সোমবার (৪ আগস্ট) দেশটির সরকার এই ঘোষণা দিয়েছে।