বিডিজেন ডেস্ক
সারা বিশ্বেই জার্মান ডিগ্রির কদর রয়েছে। বিশেষ করে বিজ্ঞান চর্চা ও গবেষণার জন্য জার্মানিকে স্বর্গ বলা হয়ে থাকে। বিশ্বের ধনী দেশগুলোর অন্যতম জার্মানি। তথ্য-প্রযুক্তিতে অগ্রসরমান এ দেশ শিক্ষাসহ নানা দিক দিয়ে ইউরোপের শীর্ষস্থানে রয়েছে। এ জন্য উচ্চশিক্ষা ও ক্যারিয়ার গড়তে শিক্ষার্থীদের প্রথম পছন্দ হতে পারে জার্মানি।
ইউরোপের এই দেশে পড়ার জন্য নিজেকে কীভাবে প্রস্তুত করবেন? আর সেখানে পড়াশোনার ব্যবস্থাটাই বা কেমন? জেনে নেওয়া যাক এক ঝলকে–
প্রাথমিক ধারণা
জার্মানিতে অনার্স, মাস্টার্স, পিএইচডি ডিগ্রি নিতে পারবেন। এ ছাড়া ডিপ্লোমা করার সুযোগও রয়েছে। অনার্সের কোর্সের মেয়াদ তিন থেকে চার বছর, মাস্টার্স কোর্স এক থেকে দুই বছর এবং পিএইচডি তিন থেকে চার বছর মেয়াদি হয়ে থাকে।
জার্মান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সাধারণত বছরে ২ বার আবেদন করা যায়। সামার ও উইন্টার এ দুই সেমিস্টারে শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হয়। জার্মানিতে উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে চাইলে জার্মান ভাষা শিখে নিলে আপনার জন্য ভালো হবে। এতে চাকরি করাও সহজ হয়।
মিলবে যেসব সুযোগ-সুবিধা
জার্মানিকে উচ্চশিক্ষা শেষে গবেষণা ও পূর্ণকালীন কাজ করার সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়া স্থায়ীভাবে দেশটিতে থাকাও যায়। শেনজেনভুক্ত দেশগুলোতে ভ্রমণের সুবিধা থাকছে। জার্মান ভাষা শিখতে পারবেন বিনা মূল্যে। আপনি চাইলে একদিনের চাকরিও করতে পারেন। এরকম অর্গানাইজেশনও আছে। ফলে একজন শিক্ষার্থী পড়াশোনার পাশাপাশি বাড়তি আয়ও করতে পারবেন জার্মানিতে। জার্মানিতে বিদেশি শিক্ষার্থীদের সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা কাজের অনুমতি দেওয়া হয়ে থাকে। তবে গ্রীষ্মকালে তিনমাস বন্ধ থাকে, তখন চাইলে ফুল টাইম কাজ করতে পারবেন।
জার্মানিতে শিক্ষার্থীদের জন্য সরকারি ও বেসরকারি বেশ কয়েকটি স্কলারশিপের সুবিধা রয়েছে। এর মধ্যে জার্মান একাডেমিক এক্সচেঞ্জ সার্ভিস স্কলারশিপ (ডাড) , ইরাসমাস মুন্ডাস স্কলারশিপ , আলেক্সান্ডার ভন হামবোল্ট ফাউন্ডেশন স্কলারশিপ , ইউনিভার্সিটি অব স্টুটগার্ট স্কলারশিপ রয়েছে।
স্কলারশিপ ছাড়া পড়তে চাইলে…
জার্মান ভাষা শিখে গেলে স্নাতকে টিউশন ফির প্রয়োজন হয় না। ইংরেজি ভাষায় পড়তে চাইলে প্রতি সেমিস্টারে ১ হাজার ৫০০ থেকে ২ হাজার ইউরো খরচ হতে পারে। সে জন্য ভর্তির শুরুতে আপনাকে প্রায় ১০ লাখ টাকা অ্যাকাউন্টে জমা দিতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় ও বিষয়ভেদে পড়ার খরচ আলাদা। প্রকৌশলের বিষয়গুলোতে বছরে ২০ থেকে ২৫ হাজার ইউরো খরচ হতে পারে।
জীবনযাত্রার ব্যয় কেমন?
জার্মানিতে সবকিছুর দাম বেশ চড়া। আয়ের একটা বড় অংশ বাসাভাড়ার পেছনে চলে যায়। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডর্মে থাকার সুযোগ পেলে খরচ কিছুটা কম।
ভিসা জটিলতা
উন্নয়নশীল দেশগুলোর শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে জার্মানিতে পড়তে আসার ভিসা পাওয়া একটু জটিল। তাঁদের বেশকিছুদিন সময় হাতে রেখে ভিসার আবেদন করতে হয়। আর জার্মানিতে আসার পর মাঝেমাঝেই যেতে হয় আউসলান্ডারবেহ্যোর্ড বা বিদেশিদের জন্য নির্ধারিত সরকারি কার্যালয়ে।
সারা বিশ্বেই জার্মান ডিগ্রির কদর রয়েছে। বিশেষ করে বিজ্ঞান চর্চা ও গবেষণার জন্য জার্মানিকে স্বর্গ বলা হয়ে থাকে। বিশ্বের ধনী দেশগুলোর অন্যতম জার্মানি। তথ্য-প্রযুক্তিতে অগ্রসরমান এ দেশ শিক্ষাসহ নানা দিক দিয়ে ইউরোপের শীর্ষস্থানে রয়েছে। এ জন্য উচ্চশিক্ষা ও ক্যারিয়ার গড়তে শিক্ষার্থীদের প্রথম পছন্দ হতে পারে জার্মানি।
ইউরোপের এই দেশে পড়ার জন্য নিজেকে কীভাবে প্রস্তুত করবেন? আর সেখানে পড়াশোনার ব্যবস্থাটাই বা কেমন? জেনে নেওয়া যাক এক ঝলকে–
প্রাথমিক ধারণা
জার্মানিতে অনার্স, মাস্টার্স, পিএইচডি ডিগ্রি নিতে পারবেন। এ ছাড়া ডিপ্লোমা করার সুযোগও রয়েছে। অনার্সের কোর্সের মেয়াদ তিন থেকে চার বছর, মাস্টার্স কোর্স এক থেকে দুই বছর এবং পিএইচডি তিন থেকে চার বছর মেয়াদি হয়ে থাকে।
জার্মান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সাধারণত বছরে ২ বার আবেদন করা যায়। সামার ও উইন্টার এ দুই সেমিস্টারে শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হয়। জার্মানিতে উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে চাইলে জার্মান ভাষা শিখে নিলে আপনার জন্য ভালো হবে। এতে চাকরি করাও সহজ হয়।
মিলবে যেসব সুযোগ-সুবিধা
জার্মানিকে উচ্চশিক্ষা শেষে গবেষণা ও পূর্ণকালীন কাজ করার সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়া স্থায়ীভাবে দেশটিতে থাকাও যায়। শেনজেনভুক্ত দেশগুলোতে ভ্রমণের সুবিধা থাকছে। জার্মান ভাষা শিখতে পারবেন বিনা মূল্যে। আপনি চাইলে একদিনের চাকরিও করতে পারেন। এরকম অর্গানাইজেশনও আছে। ফলে একজন শিক্ষার্থী পড়াশোনার পাশাপাশি বাড়তি আয়ও করতে পারবেন জার্মানিতে। জার্মানিতে বিদেশি শিক্ষার্থীদের সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা কাজের অনুমতি দেওয়া হয়ে থাকে। তবে গ্রীষ্মকালে তিনমাস বন্ধ থাকে, তখন চাইলে ফুল টাইম কাজ করতে পারবেন।
জার্মানিতে শিক্ষার্থীদের জন্য সরকারি ও বেসরকারি বেশ কয়েকটি স্কলারশিপের সুবিধা রয়েছে। এর মধ্যে জার্মান একাডেমিক এক্সচেঞ্জ সার্ভিস স্কলারশিপ (ডাড) , ইরাসমাস মুন্ডাস স্কলারশিপ , আলেক্সান্ডার ভন হামবোল্ট ফাউন্ডেশন স্কলারশিপ , ইউনিভার্সিটি অব স্টুটগার্ট স্কলারশিপ রয়েছে।
স্কলারশিপ ছাড়া পড়তে চাইলে…
জার্মান ভাষা শিখে গেলে স্নাতকে টিউশন ফির প্রয়োজন হয় না। ইংরেজি ভাষায় পড়তে চাইলে প্রতি সেমিস্টারে ১ হাজার ৫০০ থেকে ২ হাজার ইউরো খরচ হতে পারে। সে জন্য ভর্তির শুরুতে আপনাকে প্রায় ১০ লাখ টাকা অ্যাকাউন্টে জমা দিতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় ও বিষয়ভেদে পড়ার খরচ আলাদা। প্রকৌশলের বিষয়গুলোতে বছরে ২০ থেকে ২৫ হাজার ইউরো খরচ হতে পারে।
জীবনযাত্রার ব্যয় কেমন?
জার্মানিতে সবকিছুর দাম বেশ চড়া। আয়ের একটা বড় অংশ বাসাভাড়ার পেছনে চলে যায়। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডর্মে থাকার সুযোগ পেলে খরচ কিছুটা কম।
ভিসা জটিলতা
উন্নয়নশীল দেশগুলোর শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে জার্মানিতে পড়তে আসার ভিসা পাওয়া একটু জটিল। তাঁদের বেশকিছুদিন সময় হাতে রেখে ভিসার আবেদন করতে হয়। আর জার্মানিতে আসার পর মাঝেমাঝেই যেতে হয় আউসলান্ডারবেহ্যোর্ড বা বিদেশিদের জন্য নির্ধারিত সরকারি কার্যালয়ে।
চীনের সিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয় বিদেশি শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে এক বছরমেয়াদি স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামে পড়াশোনার সুযোগ করে দিচ্ছে। এ বৃত্তির নাম শোয়ার্জম্যান স্কলারস স্কলারশিপ। দেশটির বেইজিংয়ের সিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয় বিদেশি শিক্ষার্থীদের এ সুযোগ দিচ্ছে। এ বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত মেধাবী শিক্ষার্
চীনের জিয়াংসু বিশ্ববিদ্যালয় বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য প্রেসিডেনশিয়াল স্কলারশিপ দিচ্ছে। ২০২৫–২৬ শিক্ষাবর্ষের প্রেসিডেনশিয়াল স্কলারশিপের জন্য আবেদনপ্রক্রিয়া এরই মধ্যে শুরু হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রে পড়তে যাওয়া আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের ওপর কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছে দেশটির সরকার। এ নিয়ে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। ভিসা বাতিল হওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৫০ শতাংশ ভারতের, ১৪ শতাংশ চীনের। এ ছাড়া, দক্ষিণ কোরিয়া, নেপাল, বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাও এই তালিকায় রয়েছে।
চীনের সিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয় বিদেশি শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে এক বছরমেয়াদি স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামে পড়াশোনার সুযোগ করে দিচ্ছে। এ বৃত্তির নাম শোয়ার্জম্যান স্কলারস স্কলারশিপ। দেশটির বেইজিংয়ের সিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয় বিদেশি শিক্ষার্থীদের এ সুযোগ দিচ্ছে। এ বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত মেধাবী শিক্ষার্
১৩ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রে পড়তে যাওয়া আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের ওপর কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছে দেশটির সরকার। এ নিয়ে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। ভিসা বাতিল হওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৫০ শতাংশ ভারতের, ১৪ শতাংশ চীনের। এ ছাড়া, দক্ষিণ কোরিয়া, নেপাল, বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাও এই তালিকায় রয়েছে।
১৯ এপ্রিল ২০২৫