বিডিজেন ডেস্ক
স্কলারশিপ পান কিংবা না পান, দেশের বাইরে উচ্চশিক্ষায় কিছু ডকুমেন্ট আপনাকে প্রস্তুত রাখতেই হবে। এগুলো ছাড়া আপনি দেশের বাইরে অধ্যয়নের চিন্তাও করতে পারবেন না। তাই বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করার আগে প্রস্তুত রাখতে হয় এসব ডকুমেন্ট।
বিদেশে উচ্চশিক্ষায় নিজেকে যোগ্য করে গড়ে তোলা যেমন জরুরি, তেমন জরুরি এসব ডকুমেন্ট জোগাড় করে রাখা। আজ আলোচনা করা যাক সেসব প্রয়োজনীয় জিনিস নিয়েই।
অ্যাকাডেমিক সনদ
স্নাতক ও স্নাতকোত্তরে সনদ ও ট্রান্সক্রিপ্টের স্ক্যান কপি পিডিএফ ও জেপিজি– দুই ফরম্যাটেই সংরক্ষণ করে রাখুন। কারণ কখন কোন বিশ্ববিদ্যালয় কীভাবে পাঠাতে বলবে, তা নিশ্চিত করে বলা যায় না। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে ডাকযোগে খামে করে পাঠাতে হতে পারে। আবেদনের সময় সেই ডকুমেন্ট চেক করিয়ে নিতে পারেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অফিস থেকে। দেখে নিতে পারেন বিভিন্ন তথ্যে মিল রয়েছে কিনা।
পাসপোর্ট
অবশ্যই মেয়াদসহ পাসপোর্ট থাকতে হবে। পাসপোর্ট না থাকলে আবেদন করাই যাবে না। এ কারণে আপনার চিন্তায় বিদেশে উচ্চশিক্ষার পরিকল্পনা থাকলে পাসপোর্ট প্রস্তুত করতে রাখুন আজই।
রিকমেন্ডেশন
বিদেশে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে লেটার অব রিকমেন্ডেশনকে বেশ গুরুত্বের সাথে দেখা হয়। মূলত আপনার সম্পর্কে জানে, আপনাকে ভালো চিনে এমন ২ থেকে ৩ জন ব্যক্তির কাছ থেকে রিকমেন্ডেশন প্রয়োজন হবে। পরিচিত উচ্চপদস্থ ব্যক্তির কাছ থেকে আপনি রিকমেন্ডেশন লেটার নিতে পারেন। তাদের আগেই ঠিক করে রাখতে পারেন। কারা রিকমেন্ডেশন দিচ্ছে তা মূল ব্যাপার নয়। বরং কি লিখছে সেটা মূল ব্যাপার।
ইংরেজিতে দক্ষতা
নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃত্তিসহ সুযোগ পেতে হলে অবশ্যই ইংরেজি ভাষার দক্ষতা পরীক্ষার স্কোর চাওয়া হয়। বিষয় ও দেশভেদে আইইএলটিএস, জিআরই, টোয়েফল–যেকোনো একটি বা দুটি লাগতে পারে। এ জন্য আবেদনের আগে স্কোর করে রাখুন। এ ছাড়া এ সংক্রান্ত সনদ স্ক্যান করে রাখুন। বিশ্ববিদ্যালয়ের মিডিয়াম অব ইনস্ট্রাকশন ইংরেজিতে হলে রেজিস্ট্রার অফিসে আবেদন করে একাডেমিক শাখা থেকে সার্টিফিকেট নিন।
অন্যান্য ভাষার সনদ
জার্মানি, ফ্রান্স, সুইডেন, নরওয়ের মতো ইউরোপীয় দেশে ভাষার দক্ষতা দরকার হতে পারে। বিশেষ করে জার্মানির মতো দেশে পড়ার সুযোগ নিতে হলে জার্মান ভাষা জানতে হবে। এ জন্য যে দেশে যেতে চান সেই দেশের ভাষা রপ্ত করতে পারলে আপনি নিজেকে আরও যোগ্য হিসেবে উপস্থাপন করতে পারবেন। এ জন্য বাংলাদেশে ওইসব ভাষার বিভিন্ন প্রোগ্রামে অংশ নিয়ে এর সনদ সংগ্রহ করে রাখুন। যদিও অনেক দেশই তাদের ভাষা শিক্ষা বাধ্যতামূলক করে না।
গবেষণা
গবেষণা প্রবন্ধ বা আর্টিকেল দক্ষতা এবং একাডেমিক ক্ষেত্রের জ্ঞান প্রদর্শনের অন্যতম মাধ্যম। স্কলারশিপে আবেদনকারীর পূর্ববর্তী গবেষণামূলক কাজের পর্যালোচনা করে স্কলারশিপ প্রদানকারী সংস্থা বা বিশ্ববিদ্যালয় প্রার্থীর যোগ্যতা নির্ধারণ করে। আন্তর্জাতিক সম্মেলন বা জার্নালে প্রকাশিত গবেষণা প্রবন্ধ শিক্ষার্থীর প্রোফাইলে একটি শক্তিশালী সংযোজন। গবেষণা প্রবন্ধের মাধ্যমে শিক্ষার্থী প্রমাণ করতে পারে যে, সে একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে গভীরভাবে কাজ করেছে এবং সেই বিষয়ে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে।
পিএইচডির আবেদনের জন্য অবশ্যই প্রফেসরদের ই-মেইল লেখার আগেই গবেষণা প্রস্তাবনা বা রিসার্চ প্রপোজাল প্রস্তুত করুন। দেশভেদে গবেষণা প্রস্তাবনা ১ থেকে ২ হাজার শব্দের হয়ে থাকে। তবে কানাডা বা আমেরিকায় থিসিস মাস্টার্সেও আবেদন করার জন্য রিসার্চ প্রপোজাল লাগতে পারে। পিএইচডির ক্ষেত্রে যেকোনো দেশে আবেদনের জন্য অবশ্যই আপনার পাবলিকেশন বা পূর্ববর্তী গবেষণার সঙ্গে মিল রেখে প্রপোজাল প্রস্তুত রাখা জরুরি।
স্টেটমেন্ট অব পারপাস
স্টেটমেন্ট অব পারপাস এক হাজার শব্দের মধ্যে লিখে রাখুন। অনেক জায়গায় আবার মোটিভেশন লেটার চাইতে পারে। তবে স্টেটমেন্ট অব পারপাস ও মোটিভেশন লেটার–এই দুটি বিষয়ের ভেতর খুব বেশি পার্থক্য নেই।
সিভি
একটি ভালো মানের সিভি খুবই জরুরি। আপনার সব যোগ্যতা সুন্দরভাবে উপস্থাপন করবে সেই সিভি। তবে মনে রাখতে হবে, চাকরির সিভি ও উচ্চশিক্ষার বা অ্যাকাডেমিক সিভি আলাদা। একাডেমিক সিভিতে আপনার গবেষণা, প্রকাশনা ও একাডেমিক কাজ অন্তর্ভুক্ত করুন। অ্যাকাডেমিক সিভির বিভিন্ন ফরমেট অনলাইনে পেয়ে যাবেন।
অভিজ্ঞতাপত্র
আগে কর্মরত বা বর্তমান কর্মস্থল থেকে কাজের অভিজ্ঞতার সনদ নিয়ে রাখুন। কেউ শিক্ষার্থী থাকা অবস্থায় ফিল্ড ইনভেস্টিগেটর বা রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজ করে থাকলে সনদ বা অভিজ্ঞতাপত্র নিয়ে রাখুন। এই ডকুমেন্টস অনেক ক্ষেত্রে লাগতে পারে।
স্কলারশিপ পান কিংবা না পান, দেশের বাইরে উচ্চশিক্ষায় কিছু ডকুমেন্ট আপনাকে প্রস্তুত রাখতেই হবে। এগুলো ছাড়া আপনি দেশের বাইরে অধ্যয়নের চিন্তাও করতে পারবেন না। তাই বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করার আগে প্রস্তুত রাখতে হয় এসব ডকুমেন্ট।
বিদেশে উচ্চশিক্ষায় নিজেকে যোগ্য করে গড়ে তোলা যেমন জরুরি, তেমন জরুরি এসব ডকুমেন্ট জোগাড় করে রাখা। আজ আলোচনা করা যাক সেসব প্রয়োজনীয় জিনিস নিয়েই।
অ্যাকাডেমিক সনদ
স্নাতক ও স্নাতকোত্তরে সনদ ও ট্রান্সক্রিপ্টের স্ক্যান কপি পিডিএফ ও জেপিজি– দুই ফরম্যাটেই সংরক্ষণ করে রাখুন। কারণ কখন কোন বিশ্ববিদ্যালয় কীভাবে পাঠাতে বলবে, তা নিশ্চিত করে বলা যায় না। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে ডাকযোগে খামে করে পাঠাতে হতে পারে। আবেদনের সময় সেই ডকুমেন্ট চেক করিয়ে নিতে পারেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অফিস থেকে। দেখে নিতে পারেন বিভিন্ন তথ্যে মিল রয়েছে কিনা।
পাসপোর্ট
অবশ্যই মেয়াদসহ পাসপোর্ট থাকতে হবে। পাসপোর্ট না থাকলে আবেদন করাই যাবে না। এ কারণে আপনার চিন্তায় বিদেশে উচ্চশিক্ষার পরিকল্পনা থাকলে পাসপোর্ট প্রস্তুত করতে রাখুন আজই।
রিকমেন্ডেশন
বিদেশে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে লেটার অব রিকমেন্ডেশনকে বেশ গুরুত্বের সাথে দেখা হয়। মূলত আপনার সম্পর্কে জানে, আপনাকে ভালো চিনে এমন ২ থেকে ৩ জন ব্যক্তির কাছ থেকে রিকমেন্ডেশন প্রয়োজন হবে। পরিচিত উচ্চপদস্থ ব্যক্তির কাছ থেকে আপনি রিকমেন্ডেশন লেটার নিতে পারেন। তাদের আগেই ঠিক করে রাখতে পারেন। কারা রিকমেন্ডেশন দিচ্ছে তা মূল ব্যাপার নয়। বরং কি লিখছে সেটা মূল ব্যাপার।
ইংরেজিতে দক্ষতা
নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃত্তিসহ সুযোগ পেতে হলে অবশ্যই ইংরেজি ভাষার দক্ষতা পরীক্ষার স্কোর চাওয়া হয়। বিষয় ও দেশভেদে আইইএলটিএস, জিআরই, টোয়েফল–যেকোনো একটি বা দুটি লাগতে পারে। এ জন্য আবেদনের আগে স্কোর করে রাখুন। এ ছাড়া এ সংক্রান্ত সনদ স্ক্যান করে রাখুন। বিশ্ববিদ্যালয়ের মিডিয়াম অব ইনস্ট্রাকশন ইংরেজিতে হলে রেজিস্ট্রার অফিসে আবেদন করে একাডেমিক শাখা থেকে সার্টিফিকেট নিন।
অন্যান্য ভাষার সনদ
জার্মানি, ফ্রান্স, সুইডেন, নরওয়ের মতো ইউরোপীয় দেশে ভাষার দক্ষতা দরকার হতে পারে। বিশেষ করে জার্মানির মতো দেশে পড়ার সুযোগ নিতে হলে জার্মান ভাষা জানতে হবে। এ জন্য যে দেশে যেতে চান সেই দেশের ভাষা রপ্ত করতে পারলে আপনি নিজেকে আরও যোগ্য হিসেবে উপস্থাপন করতে পারবেন। এ জন্য বাংলাদেশে ওইসব ভাষার বিভিন্ন প্রোগ্রামে অংশ নিয়ে এর সনদ সংগ্রহ করে রাখুন। যদিও অনেক দেশই তাদের ভাষা শিক্ষা বাধ্যতামূলক করে না।
গবেষণা
গবেষণা প্রবন্ধ বা আর্টিকেল দক্ষতা এবং একাডেমিক ক্ষেত্রের জ্ঞান প্রদর্শনের অন্যতম মাধ্যম। স্কলারশিপে আবেদনকারীর পূর্ববর্তী গবেষণামূলক কাজের পর্যালোচনা করে স্কলারশিপ প্রদানকারী সংস্থা বা বিশ্ববিদ্যালয় প্রার্থীর যোগ্যতা নির্ধারণ করে। আন্তর্জাতিক সম্মেলন বা জার্নালে প্রকাশিত গবেষণা প্রবন্ধ শিক্ষার্থীর প্রোফাইলে একটি শক্তিশালী সংযোজন। গবেষণা প্রবন্ধের মাধ্যমে শিক্ষার্থী প্রমাণ করতে পারে যে, সে একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে গভীরভাবে কাজ করেছে এবং সেই বিষয়ে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে।
পিএইচডির আবেদনের জন্য অবশ্যই প্রফেসরদের ই-মেইল লেখার আগেই গবেষণা প্রস্তাবনা বা রিসার্চ প্রপোজাল প্রস্তুত করুন। দেশভেদে গবেষণা প্রস্তাবনা ১ থেকে ২ হাজার শব্দের হয়ে থাকে। তবে কানাডা বা আমেরিকায় থিসিস মাস্টার্সেও আবেদন করার জন্য রিসার্চ প্রপোজাল লাগতে পারে। পিএইচডির ক্ষেত্রে যেকোনো দেশে আবেদনের জন্য অবশ্যই আপনার পাবলিকেশন বা পূর্ববর্তী গবেষণার সঙ্গে মিল রেখে প্রপোজাল প্রস্তুত রাখা জরুরি।
স্টেটমেন্ট অব পারপাস
স্টেটমেন্ট অব পারপাস এক হাজার শব্দের মধ্যে লিখে রাখুন। অনেক জায়গায় আবার মোটিভেশন লেটার চাইতে পারে। তবে স্টেটমেন্ট অব পারপাস ও মোটিভেশন লেটার–এই দুটি বিষয়ের ভেতর খুব বেশি পার্থক্য নেই।
সিভি
একটি ভালো মানের সিভি খুবই জরুরি। আপনার সব যোগ্যতা সুন্দরভাবে উপস্থাপন করবে সেই সিভি। তবে মনে রাখতে হবে, চাকরির সিভি ও উচ্চশিক্ষার বা অ্যাকাডেমিক সিভি আলাদা। একাডেমিক সিভিতে আপনার গবেষণা, প্রকাশনা ও একাডেমিক কাজ অন্তর্ভুক্ত করুন। অ্যাকাডেমিক সিভির বিভিন্ন ফরমেট অনলাইনে পেয়ে যাবেন।
অভিজ্ঞতাপত্র
আগে কর্মরত বা বর্তমান কর্মস্থল থেকে কাজের অভিজ্ঞতার সনদ নিয়ে রাখুন। কেউ শিক্ষার্থী থাকা অবস্থায় ফিল্ড ইনভেস্টিগেটর বা রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজ করে থাকলে সনদ বা অভিজ্ঞতাপত্র নিয়ে রাখুন। এই ডকুমেন্টস অনেক ক্ষেত্রে লাগতে পারে।
চীনের স্কলারশিপগুলোর মধ্যে প্রথম দিকে থাকবে লিয়াওনিং বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুল ফান্ডেড সিএসসি স্কলারশিপ। প্রতি বছর নির্দিষ্ট সংখ্যক বিদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দিয়ে থাকে এই বিশ্ববিদ্যালয়। এই স্কলারশিপের খরচ বহন করে চীন সরকার।
এটি পাকিস্তান-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ স্কলারশিপ প্রোগ্রামের আওতায় বাস্তবায়িত হবে। পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম ডন বলছে, গত বৃহস্পতিবার দেশটির শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে এক বৈঠকে এই প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ১০ জন নিয়মিত শিক্ষার্থীকে স্কলারশিপ দিচ্ছে জাপানের সুমিতমো করপোরেশন এশিয়া অ্যান্ড ওশেনিয়া প্রাইভেট লিমিটেড কর্তৃপক্ষ। এ জন্য ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষ সম্মান শ্রেণিতে ভর্তি হওয়া নিয়মিত শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে নির্ধারিত ফরমে আবেদন আহ্বান করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
ওবামা ফাউন্ডেশন স্কলারস প্রোগ্রাম আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য প্রতিবছর স্কলারশিপের আবেদন আহ্বান করে। এক বছর মেয়াদী এই প্রোগ্রামের মাধ্যমে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীরা যুক্তরাষ্ট্রের কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনার সুযোগ পাবেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ১০ জন নিয়মিত শিক্ষার্থীকে স্কলারশিপ দিচ্ছে জাপানের সুমিতমো করপোরেশন এশিয়া অ্যান্ড ওশেনিয়া প্রাইভেট লিমিটেড কর্তৃপক্ষ। এ জন্য ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষ সম্মান শ্রেণিতে ভর্তি হওয়া নিয়মিত শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে নির্ধারিত ফরমে আবেদন আহ্বান করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
১০ দিন আগে