বিডিজেন ডেস্ক
বুর্সলারি স্কলারশিপ তুরস্ক সরকারের দেওয়া একটি স্কলারশিপ। এটি সব দেশের শিক্ষার্থীদের জন্যই প্রযোজ্য। দুই দশক ধরে শিক্ষা খাতে ব্যাপক আধুনিকায়নের প্রেক্ষিতে প্রতিবছর উচ্চশিক্ষার জন্য বিশ্বের প্রায় ১৭২টি দেশ থেকে ৫ হাজার শিক্ষার্থীকে এই স্কলারশিপ দেওয়া হয়।
প্রতিবছরই ৫০ এর বেশি শিক্ষার্থী বাংলাদেশ থেকে এই স্কলারশিপ পেয়ে থাকেন। এই স্কলারশিপ শুধু একজন শিক্ষার্থীর একাডেমিক ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে দেওয়া হয় না। শিক্ষার্থীর এক্সট্রা কারিকুলাম এক্টিভিটি থাকাটাও জরুরী। তবে এই স্কলারশিপে আপনাকে প্রথমে ১ বছর তুরস্কের ভাষা শিখতে হবে।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
এই স্কলারশিপের মাধ্যমে তুরস্কের ৫৫টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো একটিতে পড়াশোনার সুযোগ পেয়ে থাকেন শিক্ষার্থীরা। সম্পূর্ণ টিউশন ফি প্রদান করবে। এর আওতায় মাসিক উপবৃত্তি প্রদান করা হবে, স্নাতকের জন্য ৭৫০ তুর্কি লিরা এবং স্নাতকোত্তরের জন্য ৯৫০ তুর্কি লিরা। পিএইচডির জন্য প্রায় ১,৪৫০ তুর্কি লিরা প্রদান করা হবে।
আবাসন সুবিধা থাকছে। স্নাতকের শিক্ষার্থীদের জন্য থাকা-খাওয়া সম্পূর্ণ বিনামূল্যে। স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি শিক্ষার্থীরা দ্বিতীয় বছর থেকে ৫৫০ লিরা প্রদান করতে হবে। চাইলে সপরিবারে থাকা যায়। স্বাস্থ্যব্যয় বহন করবে পাবলিক হেলথ ইনস্যুরেন্স। বিমানে আসা-যাওয়ার খরচ দেওয়া হবে। ইউনিভার্সিটির মূল কোর্সে ভালো ফল থাকলে ইউরোপের যেকোনো দেশে ১ সেমিস্টার পড়ার সুযোগ থাকছে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
তুরস্কের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি থাকা যাবে না। স্নাতকে সর্বোচ্চ ২১ বছর, স্নাতকোত্তরে সর্বোচ্চ ৩০ বছর ও পিএইচডিতে সর্বোচ্চ ৩৫ বছর হতে হবে। স্নাতক প্রোগ্রামে আবেদনের ক্ষেত্রে মেডিসিন, ফার্মেসি এবং এ সংক্রান্ত সাবজেক্টে আবেদন করতে এইচএসসিতে ৯০% নম্বর এবং বাকি অন্যান্য বিষয়ে আবেদন করতে এইচএসসিতে ৭০% নম্বর থাকতে হবে।
স্নাতকোত্তরের জন্য স্নাতকে ৭৫ শতাংশ এবং পিএইচডির জন্য স্নাতকোত্তরে ৭৫ শতাংশ মার্কস তুলতে হবে। ইংরেজি ভাষা দক্ষতার প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
প্রতিবছর জানুয়ারি মাসের ১০ তারিখে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়। সাধারনত ফেব্রুয়ারি মাসের ২০ তারিখ পর্যন্ত এই আবেদন করার সুযোগ থাকে। অনলাইনে আবেদন করা যায়।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
বুর্সলারি স্কলারশিপ তুরস্ক সরকারের দেওয়া একটি স্কলারশিপ। এটি সব দেশের শিক্ষার্থীদের জন্যই প্রযোজ্য। দুই দশক ধরে শিক্ষা খাতে ব্যাপক আধুনিকায়নের প্রেক্ষিতে প্রতিবছর উচ্চশিক্ষার জন্য বিশ্বের প্রায় ১৭২টি দেশ থেকে ৫ হাজার শিক্ষার্থীকে এই স্কলারশিপ দেওয়া হয়।
প্রতিবছরই ৫০ এর বেশি শিক্ষার্থী বাংলাদেশ থেকে এই স্কলারশিপ পেয়ে থাকেন। এই স্কলারশিপ শুধু একজন শিক্ষার্থীর একাডেমিক ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে দেওয়া হয় না। শিক্ষার্থীর এক্সট্রা কারিকুলাম এক্টিভিটি থাকাটাও জরুরী। তবে এই স্কলারশিপে আপনাকে প্রথমে ১ বছর তুরস্কের ভাষা শিখতে হবে।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
এই স্কলারশিপের মাধ্যমে তুরস্কের ৫৫টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো একটিতে পড়াশোনার সুযোগ পেয়ে থাকেন শিক্ষার্থীরা। সম্পূর্ণ টিউশন ফি প্রদান করবে। এর আওতায় মাসিক উপবৃত্তি প্রদান করা হবে, স্নাতকের জন্য ৭৫০ তুর্কি লিরা এবং স্নাতকোত্তরের জন্য ৯৫০ তুর্কি লিরা। পিএইচডির জন্য প্রায় ১,৪৫০ তুর্কি লিরা প্রদান করা হবে।
আবাসন সুবিধা থাকছে। স্নাতকের শিক্ষার্থীদের জন্য থাকা-খাওয়া সম্পূর্ণ বিনামূল্যে। স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি শিক্ষার্থীরা দ্বিতীয় বছর থেকে ৫৫০ লিরা প্রদান করতে হবে। চাইলে সপরিবারে থাকা যায়। স্বাস্থ্যব্যয় বহন করবে পাবলিক হেলথ ইনস্যুরেন্স। বিমানে আসা-যাওয়ার খরচ দেওয়া হবে। ইউনিভার্সিটির মূল কোর্সে ভালো ফল থাকলে ইউরোপের যেকোনো দেশে ১ সেমিস্টার পড়ার সুযোগ থাকছে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
তুরস্কের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি থাকা যাবে না। স্নাতকে সর্বোচ্চ ২১ বছর, স্নাতকোত্তরে সর্বোচ্চ ৩০ বছর ও পিএইচডিতে সর্বোচ্চ ৩৫ বছর হতে হবে। স্নাতক প্রোগ্রামে আবেদনের ক্ষেত্রে মেডিসিন, ফার্মেসি এবং এ সংক্রান্ত সাবজেক্টে আবেদন করতে এইচএসসিতে ৯০% নম্বর এবং বাকি অন্যান্য বিষয়ে আবেদন করতে এইচএসসিতে ৭০% নম্বর থাকতে হবে।
স্নাতকোত্তরের জন্য স্নাতকে ৭৫ শতাংশ এবং পিএইচডির জন্য স্নাতকোত্তরে ৭৫ শতাংশ মার্কস তুলতে হবে। ইংরেজি ভাষা দক্ষতার প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
প্রতিবছর জানুয়ারি মাসের ১০ তারিখে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়। সাধারনত ফেব্রুয়ারি মাসের ২০ তারিখ পর্যন্ত এই আবেদন করার সুযোগ থাকে। অনলাইনে আবেদন করা যায়।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থী ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে লেভেল-১ স্ট্যাটাস হলো একটি বিশেষ সুবিধা, যা কোনো দেশ বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য দেশটির হোম অ্যাফেয়ার্সের নির্ধারিত সর্বনিম্ন অভিবাসন ঝুঁকির স্তর। এই পদ্ধতিটিকে মূলত ‘সিম্পলিফাইড স্টুডেন্ট ভিসা ফ্রেমওয়ার্ক’–এর একটি অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ডিএসইউ স্কলারশিপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে পারবেন। স্কলারশিপের মূল উদ্দেশ্য হলো আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিতে পড়াশোনা সহজ ও সাশ্রয়ী করা।
সৌদি আরব, কাতার, কুয়েত, ওমান, ইতালি, দক্ষিণ কোরিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে কর্মরত বা বসবাসরত বৈধ বাংলাদেশি প্রবাসী বা অভিবাসী কিংবা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আগ্রহী ব্যক্তিদের সেই দেশের বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে বিএ ও বিএসএস প্রোগ্রামে ভর্তি করা হবে।
কানাডায় নতুন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর আসা উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। দেশটির ইমিগ্রেশন, রিফিউজি অ্যান্ড সিটিজেনশিপ কানাডা (আইআরসিসি) এ তথ্য জানিয়েছে।