
বিডিজেন ডেস্ক

পড়াশোনা, ভ্রমণ কিংবা চাকরি—সব প্রয়োজনেই আমাদের পছন্দের তালিকায় প্রথমেই থাকে ইউরোপের দেশগুলো। ইউরোপে আছে ৪৮টি স্বাধীন দেশ। এর মধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশ ২৭টি। এই দেশুগুলোকে এক সঙ্গে বলা হয় সেনজেনভুক্ত হয়।
সেনজেনভুক্ত দেশের সুবিধা হচ্ছে, এইসব দেশের যেকোনো একটির ভিসা পেলে আপনি বাকি দেশগুলোতেও ভ্রমণ করতে পারবেন। এ জন্য আলাদা করে ভিসার প্রয়োজন হবে না। সেনজেনভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে কয়েকটির ভিসা খুব সহজেই পাওয়া যায়।
আয়ারল্যান্ড
অভিবাসীদের পছন্দের একেবারে শীর্ষে রয়েছে আয়ারল্যান্ড। কারণ এই দেশ যেমন সুন্দর, বসবাস উপযোগী, নাগরিক সুবিধাসম্পন্ন, তেমনি ভিসাও পাওয়া যায় খুব সহজে।
বিভিন্ন এজেন্সির সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আয়ারল্যান্ডে যেতে আপনার খরচ হবে আনুমানিক ৮ থেকে ১২ লাখ টাকা। আর আপনি যদি নিজেই নিজের ভিসা আবেদন করতে পারেন, সেক্ষেত্রে খরচ আরও কম হবে।
ফিনল্যান্ড
ইউরোপের উন্নত দেশগুলোর একটি ফিনল্যান্ড। দেশটিতে প্রতি বছর বিশ্বের হাজার হাজার শিক্ষার্থী পড়াশোনা করতে যায়। চাকরি করতেও যাও বহু মানুষ।
ওয়ার্ক পারমিট নিয়ে আপনি যদি ফিনল্যান্ডে যেতে চান, আপনার খরচ হবে ১০ থেকে ১২ লাখ। আর স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে খরচ হবে ৪ থেকে ৫ লাখ। ফিনল্যান্ডে থাকা আত্মীয়-স্বজন কিংবা পরিচিত কারও মাধ্যমে গেলে খরচ পড়বে আরও কম।
ফিনল্যান্ডকে অনেকেই বলেন ‘স্বপ্নে দেশ’। বিশেষ করে উচ্চশিক্ষার জন্য ফিনল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সুনাম বিশ্বজুড়ে। ভিসা অনুমোদনের দিক থেকে ফিনল্যান্ডের অবস্থান চতুর্থ।
লিথুয়ানিয়া
ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে ভিসা অনুমোদনে দিক থেকে লিথুয়ানিয়ার অবস্থান দ্বিতীয়। দেশটির শিক্ষার মান, জীবনযাপনের মান ও চিকিৎসাসেবার মান অনেক উন্নত।
ইউরোপের এই দেশে যেতে খরচ পড়বে ৪ থেকে ৫ লাখ টাকা। লিথুয়ানিয়ায় যাওয়ার জন্য খুব সহজেই স্টুডেন্ট ভিসা, ওয়ার্কিং ভিসা ও ট্যুরিস্ট ভিসা পাওয়া যায়।
লাটভিয়া
ইউরোপের অন্যান্য দেশের উচ্চশিক্ষায় ব্যয়ের তুলনায় লাটভিয়ার উচ্চশিক্ষার খরচ কম। স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে খরচ পড়ে ৩ থেকে ৫ লাখ টাকা। আর ওয়ার্ক পারমিট নিয়ে গেলে খরচ পড়বে ৮ থেকে ১৩ লাখ টাকা।
লাটভিয়া ভিসা অনুমোদনের দিক থেকে রয়েছে তৃতীয় অবস্থানে।
এসব দেশ ছাড়াও আপনি খুব সহজেই ইউরোপের মালটা, নেদারল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড, পর্তুগাল, অস্ট্রিয়া, ডেনমার্ক এবং পোল্যান্ডের ভিসা পাবেন।

পড়াশোনা, ভ্রমণ কিংবা চাকরি—সব প্রয়োজনেই আমাদের পছন্দের তালিকায় প্রথমেই থাকে ইউরোপের দেশগুলো। ইউরোপে আছে ৪৮টি স্বাধীন দেশ। এর মধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশ ২৭টি। এই দেশুগুলোকে এক সঙ্গে বলা হয় সেনজেনভুক্ত হয়।
সেনজেনভুক্ত দেশের সুবিধা হচ্ছে, এইসব দেশের যেকোনো একটির ভিসা পেলে আপনি বাকি দেশগুলোতেও ভ্রমণ করতে পারবেন। এ জন্য আলাদা করে ভিসার প্রয়োজন হবে না। সেনজেনভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে কয়েকটির ভিসা খুব সহজেই পাওয়া যায়।
আয়ারল্যান্ড
অভিবাসীদের পছন্দের একেবারে শীর্ষে রয়েছে আয়ারল্যান্ড। কারণ এই দেশ যেমন সুন্দর, বসবাস উপযোগী, নাগরিক সুবিধাসম্পন্ন, তেমনি ভিসাও পাওয়া যায় খুব সহজে।
বিভিন্ন এজেন্সির সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আয়ারল্যান্ডে যেতে আপনার খরচ হবে আনুমানিক ৮ থেকে ১২ লাখ টাকা। আর আপনি যদি নিজেই নিজের ভিসা আবেদন করতে পারেন, সেক্ষেত্রে খরচ আরও কম হবে।
ফিনল্যান্ড
ইউরোপের উন্নত দেশগুলোর একটি ফিনল্যান্ড। দেশটিতে প্রতি বছর বিশ্বের হাজার হাজার শিক্ষার্থী পড়াশোনা করতে যায়। চাকরি করতেও যাও বহু মানুষ।
ওয়ার্ক পারমিট নিয়ে আপনি যদি ফিনল্যান্ডে যেতে চান, আপনার খরচ হবে ১০ থেকে ১২ লাখ। আর স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে খরচ হবে ৪ থেকে ৫ লাখ। ফিনল্যান্ডে থাকা আত্মীয়-স্বজন কিংবা পরিচিত কারও মাধ্যমে গেলে খরচ পড়বে আরও কম।
ফিনল্যান্ডকে অনেকেই বলেন ‘স্বপ্নে দেশ’। বিশেষ করে উচ্চশিক্ষার জন্য ফিনল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সুনাম বিশ্বজুড়ে। ভিসা অনুমোদনের দিক থেকে ফিনল্যান্ডের অবস্থান চতুর্থ।
লিথুয়ানিয়া
ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে ভিসা অনুমোদনে দিক থেকে লিথুয়ানিয়ার অবস্থান দ্বিতীয়। দেশটির শিক্ষার মান, জীবনযাপনের মান ও চিকিৎসাসেবার মান অনেক উন্নত।
ইউরোপের এই দেশে যেতে খরচ পড়বে ৪ থেকে ৫ লাখ টাকা। লিথুয়ানিয়ায় যাওয়ার জন্য খুব সহজেই স্টুডেন্ট ভিসা, ওয়ার্কিং ভিসা ও ট্যুরিস্ট ভিসা পাওয়া যায়।
লাটভিয়া
ইউরোপের অন্যান্য দেশের উচ্চশিক্ষায় ব্যয়ের তুলনায় লাটভিয়ার উচ্চশিক্ষার খরচ কম। স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে খরচ পড়ে ৩ থেকে ৫ লাখ টাকা। আর ওয়ার্ক পারমিট নিয়ে গেলে খরচ পড়বে ৮ থেকে ১৩ লাখ টাকা।
লাটভিয়া ভিসা অনুমোদনের দিক থেকে রয়েছে তৃতীয় অবস্থানে।
এসব দেশ ছাড়াও আপনি খুব সহজেই ইউরোপের মালটা, নেদারল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড, পর্তুগাল, অস্ট্রিয়া, ডেনমার্ক এবং পোল্যান্ডের ভিসা পাবেন।
আবেদনকারীদের ইইই, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ফিজিকস, ম্যাটেরিয়াল সায়েন্স, কম্পিউটার সায়েন্স বা সংশ্লিষ্ট বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে।
যুক্তরাজ্যের নটিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের শতভাগ পর্যন্ত স্কলারশিপে অধ্যয়নের সুযোগ এসেছে। এই স্কলারশিপের জন্য বাংলাদেশ ছাড়াও কমনওয়েলথভুক্ত দেশের শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি ৫০ থেকে শতভাগ পর্যন্ত স্কলারশিপ দেওয়া হবে।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও পাঠ্যক্রম প্রণয়ন, দূরশিক্ষণ, শিক্ষাপ্রযুক্তি, জনস্বাস্থ্য, জীববিজ্ঞান, ফার্মেসি, ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যান্ড ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট, আরবান প্ল্যানিং ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে শিক্ষা–সম্পর্কিত সব শাখার বিস্তৃত বিষয়ে প্রস্তাবনা আহ্বান করা হচ্ছে।
বাংলাদেশি আবেদনকারীদের সঠিক নথি জমা দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত জার্মানির রাষ্ট্রদূত ড. রুডিগার লোৎজ বলেছেন, “জার্মানিতে পড়তে যেতে চায় এমন হাজার হাজার সৎ শিক্ষার্থী আছে, কিন্তু যারা ভুল বা ভুয়া নথি জমা দেয় তারা সত্যিকারের পড়াশোনা করতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের সুযোগ নষ্ট করে।”

যুক্তরাজ্যের নটিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের শতভাগ পর্যন্ত স্কলারশিপে অধ্যয়নের সুযোগ এসেছে। এই স্কলারশিপের জন্য বাংলাদেশ ছাড়াও কমনওয়েলথভুক্ত দেশের শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি ৫০ থেকে শতভাগ পর্যন্ত স্কলারশিপ দেওয়া হবে।
২ দিন আগে