বিডিজেন ডেস্ক
প্রতি বছর বিনা খরচে অধ্যয়নের সুযোগ দিয়ে থাকে ইন্দোনেশিয়ার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়। এর মধ্যে সেবেলাস মারেত ইউনিভার্সিটি (ইউএনএস) অন্যতম। বিশ্ববিদ্যালয়টি স্কলারশিপের আওতায় বিনা খরচে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রির সুযোগ দিয়ে থাকে। এ ছাড়া আরও কিছু সুযোগ–সুবিধা রয়েছে এর আওতায়।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের একটি টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। প্রার্থীদের স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রির জন্য পৃথক ভাতার ব্যবস্থা রয়েছে। এ বৃত্তি পেলে নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির ভাষা শেখা ও স্বাস্থ্যবিমার সুযোগ পাবেন। জীবনযাত্রার খরচের জন্য নির্দিষ্ট ভাতাও দেওয়া হয়। থাকছে স্বাস্থ্যবীমাও।
স্নাতক বৃত্তি ৮ সেমিস্টার, স্নাতকোত্তর ৪ সেমিস্টার ও পিএইচডি ৬ সেমিস্টারের হয়ে থাকে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
ইন্দোনেশিয়ার বাইরের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। ভিডিও কলের মাধ্যমে একটি সাক্ষাৎকারে অংশগ্রহণ করার জন্য আগ্রহী হতে হবে। কোনো ধরনের অপরাধে দোষী সাব্যস্ত কেউ আবেদন করতে পারবেন না।
টোফেলের জন্য পরিবেশবিজ্ঞানে ন্যূনতম ৪৫০, সামাজিক বিজ্ঞানে ৫০০ অথবা একাডেমিক ভাষা দক্ষতা পরীক্ষায় সমতুল্য স্কোর থাকতে হবে। এর বাইরে বিশ্ববিদ্যালয়টির বক্তৃতায় অংশগ্রহণের জন্য ইন্দোনেশিয়ান ভাষা কোর্স সম্পূর্ণ করার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।
সাম্প্রতিক তোলা ছবি, ন্যূনতম ১৮ মাসের মেয়াদসহ পাসপোর্টের রঙিন কপি, স্নাতকের প্রশংসাপত্র (ইংরেজি বা ইন্দোনেশিয়ান ভাষায়), একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট (ইংরেজি বা ইন্দোনেশিয়ান ভাষায়), স্বাস্থ্যের সার্টিফিকেট, প্রদত্ত টেমপ্লেট অনুযায়ী সিভি জমা ও ব্যক্তিগত বিবৃতি জমা দিতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
আগ্রহী প্রার্থীকে বিশ্ববিদ্যালয়টির ওয়েবসাইটে গিয়ে অফার লেটার ডাউনলোড করতে হবে। এরপর দৃশ্যমান তালিকা থেকে প্রার্থীরা তাঁদের পছন্দের প্রোগ্রামটি নিশ্চিত করবেন। আপলোড বিভাগে প্রয়োজনীয় নথি আপলোড করতে হবে। ব্যক্তিগত তথ্য পূরণ করতে হবে। নির্বাচনের পরে প্রার্থীকে চিঠির মাধ্যমে জানানো হবে।
সাধারণত প্রতি বছরের জুলাইয়ে এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন আহ্বান করা হয়। আবেদনের শেষ সময় দেওয়া হয় সেপ্টেম্বরে।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
প্রতি বছর বিনা খরচে অধ্যয়নের সুযোগ দিয়ে থাকে ইন্দোনেশিয়ার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়। এর মধ্যে সেবেলাস মারেত ইউনিভার্সিটি (ইউএনএস) অন্যতম। বিশ্ববিদ্যালয়টি স্কলারশিপের আওতায় বিনা খরচে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রির সুযোগ দিয়ে থাকে। এ ছাড়া আরও কিছু সুযোগ–সুবিধা রয়েছে এর আওতায়।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের একটি টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। প্রার্থীদের স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রির জন্য পৃথক ভাতার ব্যবস্থা রয়েছে। এ বৃত্তি পেলে নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির ভাষা শেখা ও স্বাস্থ্যবিমার সুযোগ পাবেন। জীবনযাত্রার খরচের জন্য নির্দিষ্ট ভাতাও দেওয়া হয়। থাকছে স্বাস্থ্যবীমাও।
স্নাতক বৃত্তি ৮ সেমিস্টার, স্নাতকোত্তর ৪ সেমিস্টার ও পিএইচডি ৬ সেমিস্টারের হয়ে থাকে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
ইন্দোনেশিয়ার বাইরের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। ভিডিও কলের মাধ্যমে একটি সাক্ষাৎকারে অংশগ্রহণ করার জন্য আগ্রহী হতে হবে। কোনো ধরনের অপরাধে দোষী সাব্যস্ত কেউ আবেদন করতে পারবেন না।
টোফেলের জন্য পরিবেশবিজ্ঞানে ন্যূনতম ৪৫০, সামাজিক বিজ্ঞানে ৫০০ অথবা একাডেমিক ভাষা দক্ষতা পরীক্ষায় সমতুল্য স্কোর থাকতে হবে। এর বাইরে বিশ্ববিদ্যালয়টির বক্তৃতায় অংশগ্রহণের জন্য ইন্দোনেশিয়ান ভাষা কোর্স সম্পূর্ণ করার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।
সাম্প্রতিক তোলা ছবি, ন্যূনতম ১৮ মাসের মেয়াদসহ পাসপোর্টের রঙিন কপি, স্নাতকের প্রশংসাপত্র (ইংরেজি বা ইন্দোনেশিয়ান ভাষায়), একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট (ইংরেজি বা ইন্দোনেশিয়ান ভাষায়), স্বাস্থ্যের সার্টিফিকেট, প্রদত্ত টেমপ্লেট অনুযায়ী সিভি জমা ও ব্যক্তিগত বিবৃতি জমা দিতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
আগ্রহী প্রার্থীকে বিশ্ববিদ্যালয়টির ওয়েবসাইটে গিয়ে অফার লেটার ডাউনলোড করতে হবে। এরপর দৃশ্যমান তালিকা থেকে প্রার্থীরা তাঁদের পছন্দের প্রোগ্রামটি নিশ্চিত করবেন। আপলোড বিভাগে প্রয়োজনীয় নথি আপলোড করতে হবে। ব্যক্তিগত তথ্য পূরণ করতে হবে। নির্বাচনের পরে প্রার্থীকে চিঠির মাধ্যমে জানানো হবে।
সাধারণত প্রতি বছরের জুলাইয়ে এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন আহ্বান করা হয়। আবেদনের শেষ সময় দেওয়া হয় সেপ্টেম্বরে।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
মালয়েশিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ‘গ্র্যাজুয়েট প্লাস’ ভিসা চালুর সম্ভাবনা রয়েছে। এটি কার্যকর হলে বাংলাদেশের হাজারো শিক্ষার্থীর জন্য মালয়েশিয়ার ক্রমবর্ধমান অর্থনীতিতে উচ্চদক্ষতার চাকরির সুযোগ তৈরি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আগামী বছর (২০২৬) বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সর্বোচ্চ সীমা ৯ শতাংশ বাড়িয়ে ২ লাখ ৯৫ হাজারে উন্নীত করবে অস্ট্রেলিয়া। এতে অগ্রাধিকার পাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর শিক্ষার্থীরা। গতকাল সোমবার (৪ আগস্ট) দেশটির সরকার এই ঘোষণা দিয়েছে।
২০২৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে কানাডার স্টাডি পারমিটের (শিক্ষা অনুমতি) জন্য ব্যাংক সলভেন্সি (আর্থিক সক্ষমতা বা দীর্ঘমেয়াদি দেনা পরিশোধের সক্ষমতা) নীতিমালায় পরিবর্তন আসছে।