বিডিজেন ডেস্ক
উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে যাওয়ার প্রবণতা আগের চেয়ে অনেক বেড়ে গেছে। এর বিপরীতে অস্ট্রেলিয়া ও কানাডার মতো দেশগুলো প্রতি বছর বিদেশি শিক্ষার্থীদের ভিসা দেওয়া কমিয়ে দিয়েছে। এ জন্য বিদেশে উচ্চশিক্ষায় এখন প্রতিযোগিতা বেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ।
উচ্চশিক্ষা গ্রহণের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সব বিষয় সম্পর্কে পরিপূর্ণ ও স্বচ্ছ ধারণা থাকা দরকার। কোথায় পড়াশোনা করবেন, তা ঠিক করার আগে তিনটি বিষয় মাথায় রাখুন–
১. কীভাবে পড়াশোনা করেছেন এবং বিদেশে উচ্চশিক্ষার মাধ্যমে কী করতে চান?
২. পছন্দের বিষয়।
৩. ব্যক্তিগত লক্ষ্য, কোর্স খরচ এবং ভর্তির যোগ্যতা।
এবার জেনে নিন নিজেকে যোগ্য করে তুলতে প্রয়োজনীয় কিছু বিষয় সম্পর্কে।
ভাষা দক্ষতা
যে কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার জন্য অবশ্যই আপনার প্রয়োজন হবে আইইএলটিএস, টোফেল, স্যাট অথবা জিআরই। এ জন্য নিজেকে ইংরেজিতে আরও পারদর্শী করে তুলুন। ইংরেজিতে কথা বলা, বক্তব্য শোনা, বিভিন্ন নিবন্ধ পড়া ও লেখায় নিজেকে যুক্ত করুন। এগুলো প্রাত্যহিক কাজের অংশ বানিয়ে ফেলুন।
জার্মানি, ফ্রান্স, সুইডেন, নরওয়ের মতো ইউরোপীয় দেশে ভাষার দক্ষতা দরকার হতে পারে। বিশেষ করে জার্মানির মতো দেশে পড়ার সুযোগ নিতে হলে জার্মান ভাষা জানতে হবে। এ জন্য যে দেশে যেতে চান সেই দেশের ভাষা রপ্ত করতে পারলে আপনি নিজেকে আরও যোগ্য হিসেবে উপস্থাপন করতে পারবেন।
বর্তমান পড়াশোনাটা ঠিক রাখুন
একাডেমিক রেজাল্টের দিকে গুরুত্ব দিতে হবে। পাশাপাশি এক্সট্রা কারিকুলামের দিকেও দৃষ্টি দিতে হবে। উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে বাইরের দেশের শিক্ষার্থীর বিদেশ ভ্রমণকে বেশ গুরুত্ব সহকারে দেখা হয়। যত পারবেন ভ্রমণে যাওয়ার চেষ্টা করুন। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ভলান্টিয়ার হোন। সহশিক্ষা কার্যক্রম বেশ কাজে দেয়। যে কাজটা ভালো পারেন সেই কাজের কিছু অভিজ্ঞতা অর্জন করলে ভালো। মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ দক্ষতা বাড়ান।
ভালো স্কলারশিপ পেতে হলে সিজিপিএ ৩.৫০ রাখার চেষ্টা করুন। আপনি যদি স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নিতে যান সেক্ষেত্রে রিসার্চ পেপার পাবলিশ থাকলে ভালো।
গবেষণায় যুক্ত থাকুন
গবেষণা প্রবন্ধ বা আর্টিকেল দক্ষতা এবং একাডেমিক ক্ষেত্রের জ্ঞান প্রদর্শনের অন্যতম মাধ্যম। স্কলারশিপে আবেদনকারীর পূর্ববর্তী গবেষণামূলক কাজের পর্যালোচনা করে স্কলারশিপ প্রদানকারী সংস্থা বা বিশ্ববিদ্যালয় প্রার্থীর যোগ্যতা নির্ধারণ করে। আন্তর্জাতিক সম্মেলন বা জার্নালে প্রকাশিত গবেষণা প্রবন্ধ শিক্ষার্থীর প্রোফাইলে একটি শক্তিশালী সংযোজন। গবেষণা প্রবন্ধের মাধ্যমে শিক্ষার্থী প্রমাণ করতে পারে যে, সে একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে গভীরভাবে কাজ করেছে এবং সেই বিষয়ে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে।
খোঁজ রাখুন নিয়মিত
বিদেশে পড়ার ক্ষেত্রে বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকে। এসব বিষয়ে খোঁজখবর পাওয়ার জন্য বাংলাদেশে অবস্থিত সেসব দেশের দূতাবাসে খোঁজ নিতে হবে। তা ছাড়া কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যারা আগে সেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে গেছেন তাদের কাছ থেকে পরামর্শ নিতে হবে এবং তারা কোন কোন পদ্ধতি অবলম্বন করেছেন তা অনুসরণ করতে হবে। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট তো রয়েছেই। এতে করে এগিয়ে থাকতে পারবেন বাকিদের চেয়ে।
উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে যাওয়ার প্রবণতা আগের চেয়ে অনেক বেড়ে গেছে। এর বিপরীতে অস্ট্রেলিয়া ও কানাডার মতো দেশগুলো প্রতি বছর বিদেশি শিক্ষার্থীদের ভিসা দেওয়া কমিয়ে দিয়েছে। এ জন্য বিদেশে উচ্চশিক্ষায় এখন প্রতিযোগিতা বেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ।
উচ্চশিক্ষা গ্রহণের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সব বিষয় সম্পর্কে পরিপূর্ণ ও স্বচ্ছ ধারণা থাকা দরকার। কোথায় পড়াশোনা করবেন, তা ঠিক করার আগে তিনটি বিষয় মাথায় রাখুন–
১. কীভাবে পড়াশোনা করেছেন এবং বিদেশে উচ্চশিক্ষার মাধ্যমে কী করতে চান?
২. পছন্দের বিষয়।
৩. ব্যক্তিগত লক্ষ্য, কোর্স খরচ এবং ভর্তির যোগ্যতা।
এবার জেনে নিন নিজেকে যোগ্য করে তুলতে প্রয়োজনীয় কিছু বিষয় সম্পর্কে।
ভাষা দক্ষতা
যে কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার জন্য অবশ্যই আপনার প্রয়োজন হবে আইইএলটিএস, টোফেল, স্যাট অথবা জিআরই। এ জন্য নিজেকে ইংরেজিতে আরও পারদর্শী করে তুলুন। ইংরেজিতে কথা বলা, বক্তব্য শোনা, বিভিন্ন নিবন্ধ পড়া ও লেখায় নিজেকে যুক্ত করুন। এগুলো প্রাত্যহিক কাজের অংশ বানিয়ে ফেলুন।
জার্মানি, ফ্রান্স, সুইডেন, নরওয়ের মতো ইউরোপীয় দেশে ভাষার দক্ষতা দরকার হতে পারে। বিশেষ করে জার্মানির মতো দেশে পড়ার সুযোগ নিতে হলে জার্মান ভাষা জানতে হবে। এ জন্য যে দেশে যেতে চান সেই দেশের ভাষা রপ্ত করতে পারলে আপনি নিজেকে আরও যোগ্য হিসেবে উপস্থাপন করতে পারবেন।
বর্তমান পড়াশোনাটা ঠিক রাখুন
একাডেমিক রেজাল্টের দিকে গুরুত্ব দিতে হবে। পাশাপাশি এক্সট্রা কারিকুলামের দিকেও দৃষ্টি দিতে হবে। উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে বাইরের দেশের শিক্ষার্থীর বিদেশ ভ্রমণকে বেশ গুরুত্ব সহকারে দেখা হয়। যত পারবেন ভ্রমণে যাওয়ার চেষ্টা করুন। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ভলান্টিয়ার হোন। সহশিক্ষা কার্যক্রম বেশ কাজে দেয়। যে কাজটা ভালো পারেন সেই কাজের কিছু অভিজ্ঞতা অর্জন করলে ভালো। মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ দক্ষতা বাড়ান।
ভালো স্কলারশিপ পেতে হলে সিজিপিএ ৩.৫০ রাখার চেষ্টা করুন। আপনি যদি স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নিতে যান সেক্ষেত্রে রিসার্চ পেপার পাবলিশ থাকলে ভালো।
গবেষণায় যুক্ত থাকুন
গবেষণা প্রবন্ধ বা আর্টিকেল দক্ষতা এবং একাডেমিক ক্ষেত্রের জ্ঞান প্রদর্শনের অন্যতম মাধ্যম। স্কলারশিপে আবেদনকারীর পূর্ববর্তী গবেষণামূলক কাজের পর্যালোচনা করে স্কলারশিপ প্রদানকারী সংস্থা বা বিশ্ববিদ্যালয় প্রার্থীর যোগ্যতা নির্ধারণ করে। আন্তর্জাতিক সম্মেলন বা জার্নালে প্রকাশিত গবেষণা প্রবন্ধ শিক্ষার্থীর প্রোফাইলে একটি শক্তিশালী সংযোজন। গবেষণা প্রবন্ধের মাধ্যমে শিক্ষার্থী প্রমাণ করতে পারে যে, সে একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে গভীরভাবে কাজ করেছে এবং সেই বিষয়ে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে।
খোঁজ রাখুন নিয়মিত
বিদেশে পড়ার ক্ষেত্রে বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকে। এসব বিষয়ে খোঁজখবর পাওয়ার জন্য বাংলাদেশে অবস্থিত সেসব দেশের দূতাবাসে খোঁজ নিতে হবে। তা ছাড়া কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যারা আগে সেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে গেছেন তাদের কাছ থেকে পরামর্শ নিতে হবে এবং তারা কোন কোন পদ্ধতি অবলম্বন করেছেন তা অনুসরণ করতে হবে। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট তো রয়েছেই। এতে করে এগিয়ে থাকতে পারবেন বাকিদের চেয়ে।
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থী ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে লেভেল-১ স্ট্যাটাস হলো একটি বিশেষ সুবিধা, যা কোনো দেশ বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য দেশটির হোম অ্যাফেয়ার্সের নির্ধারিত সর্বনিম্ন অভিবাসন ঝুঁকির স্তর। এই পদ্ধতিটিকে মূলত ‘সিম্পলিফাইড স্টুডেন্ট ভিসা ফ্রেমওয়ার্ক’–এর একটি অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ডিএসইউ স্কলারশিপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে পারবেন। স্কলারশিপের মূল উদ্দেশ্য হলো আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিতে পড়াশোনা সহজ ও সাশ্রয়ী করা।
সৌদি আরব, কাতার, কুয়েত, ওমান, ইতালি, দক্ষিণ কোরিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে কর্মরত বা বসবাসরত বৈধ বাংলাদেশি প্রবাসী বা অভিবাসী কিংবা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আগ্রহী ব্যক্তিদের সেই দেশের বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে বিএ ও বিএসএস প্রোগ্রামে ভর্তি করা হবে।
কানাডায় নতুন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর আসা উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। দেশটির ইমিগ্রেশন, রিফিউজি অ্যান্ড সিটিজেনশিপ কানাডা (আইআরসিসি) এ তথ্য জানিয়েছে।