বিডিজেন ডেস্ক
বিভিন্ন আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে প্রতি সপ্তাহেই সৌদি আরবে গ্রেপ্তার হচ্ছেন প্রবাসীরা। গত সপ্তাহেও এর ব্যতিক্রম হয়নি। আবাসন, শ্রম ও সীমান্ত সুরক্ষা আইন লঙ্ঘনের দায়ে এ সময় ২২ হাজারের বেশি প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করেছে সৌদি প্রশাসন। গত ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ১২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
এ সময়ে সৌদি থেকে বিভিন্ন অভিযোগে গ্রেপ্তার ১০ হজার ৮২২ জন প্রবাসীকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে আজ রোববার এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, গ্রেপ্তারদের মধ্যে ১৩ হাজার ৭৯৯ প্রবাসীকে আবাসন আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে, ৫ হাজার ৫৯৪ প্রবাসীকে নিরাপত্তা লঙ্ঘন এবং ৩ হাজার ২৭০ প্রবাসীকে শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এ ছাড়া অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রম করে সৌদিতে প্রবেশের চেষ্টা করার সময় ২ হাজার ১৩৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদের মধ্যে ৩৬ শতাংশ ইয়েমেনি, ৬৩ শতাংশ ইথিওপিয়ান এবং ১ শতাংশ অন্যান্য দেশের নাগরিক রয়েছেন। একই সময়ে সৌদি আরব থেকে অবৈধভাবে পালিয়ে যাওয়ার সময়ে ১৮৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আইন লঙ্ঘনকারীদের পরিবহন, আশ্রয় এবং নিয়োগের সঙ্গে জড়িত ১৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ছাড়া সৌদি আরবে বর্তমানে ৩৪ হাজার ৭০৮ জন পুরুষ এবং ৪ হাজার ৬৯ নারীসহ মোট ৩৮ হাজার ৭৭৭ জন প্রবাসী আইনি প্রক্রিয়ার বিভিন্ন ধাপের মধ্যে রয়েছেন।
এর আগে গত ৩০ জানুয়ারি থেকে ৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সৌদির বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সতর্ক করে বলেছে, অবৈধ প্রবাসীদের আশ্রয় ও পরিববহন সুবিধা দিলে ১৫ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড ও ১০ লাখ সৌদি রিয়াল জরিমানা হতে পারে।
বিভিন্ন আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে প্রতি সপ্তাহেই সৌদি আরবে গ্রেপ্তার হচ্ছেন প্রবাসীরা। গত সপ্তাহেও এর ব্যতিক্রম হয়নি। আবাসন, শ্রম ও সীমান্ত সুরক্ষা আইন লঙ্ঘনের দায়ে এ সময় ২২ হাজারের বেশি প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করেছে সৌদি প্রশাসন। গত ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ১২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
এ সময়ে সৌদি থেকে বিভিন্ন অভিযোগে গ্রেপ্তার ১০ হজার ৮২২ জন প্রবাসীকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে আজ রোববার এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, গ্রেপ্তারদের মধ্যে ১৩ হাজার ৭৯৯ প্রবাসীকে আবাসন আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে, ৫ হাজার ৫৯৪ প্রবাসীকে নিরাপত্তা লঙ্ঘন এবং ৩ হাজার ২৭০ প্রবাসীকে শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এ ছাড়া অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রম করে সৌদিতে প্রবেশের চেষ্টা করার সময় ২ হাজার ১৩৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদের মধ্যে ৩৬ শতাংশ ইয়েমেনি, ৬৩ শতাংশ ইথিওপিয়ান এবং ১ শতাংশ অন্যান্য দেশের নাগরিক রয়েছেন। একই সময়ে সৌদি আরব থেকে অবৈধভাবে পালিয়ে যাওয়ার সময়ে ১৮৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আইন লঙ্ঘনকারীদের পরিবহন, আশ্রয় এবং নিয়োগের সঙ্গে জড়িত ১৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ছাড়া সৌদি আরবে বর্তমানে ৩৪ হাজার ৭০৮ জন পুরুষ এবং ৪ হাজার ৬৯ নারীসহ মোট ৩৮ হাজার ৭৭৭ জন প্রবাসী আইনি প্রক্রিয়ার বিভিন্ন ধাপের মধ্যে রয়েছেন।
এর আগে গত ৩০ জানুয়ারি থেকে ৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সৌদির বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সতর্ক করে বলেছে, অবৈধ প্রবাসীদের আশ্রয় ও পরিববহন সুবিধা দিলে ১৫ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড ও ১০ লাখ সৌদি রিয়াল জরিমানা হতে পারে।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাবে রাশিয়া সম্মত। তবে যেকোনো যুদ্ধবিরতিতে সংঘাতের মূল কারণগুলোর সুরাহা করতে হবে। এ ছাড়া অনেক বিষয় নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করতে হবে।
মালয়েশিয়ার পাহাং রাজ্যে অবৈধ প্রবাসীদের ‘হটস্পট’-এ অভিযান চালিয়ে ১৩১ জনকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির অভিবাসন বিভাগ। গত সোমবার ও মঙ্গলবার পাহাং বেনটং এবং কুয়ান্টানের আশেপাশের এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার মধ্যে রয়েছেন ৪৮ বাংলাদেশি।
সৌদি আরবের পবিত্র মক্কার গ্র্যান্ড মসজিদ মাত্র ৩৫ মিনিটে পরিষ্কার করেছেন পরিচ্ছন্নকর্মীরা। গ্র্যান্ড মসজিদ ও মসজিদে নববীর দেখভালের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ।
আইএসপিআরের পরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ শরিফ চৌধুরী বলেন, অভিযানে ৩৩ সন্ত্রাসীর সবাইকে হত্যা করা হয়েছে। তিনি বলেন, চূড়ান্ত অভিযানের সময় কোনো যাত্রী নিহত হয়নি। তবে এর আগেই ২১ যাত্রীকে হত্যা করে সশস্ত্র গোষ্ঠীর সদস্যরা।