বিডিজেন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ রয়েছে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টিকটক। তবে অ্যাপটি ব্যবহারের চেষ্টা করা হলে একটি বার্তা দেখানো হচ্ছে, যেখানে লেখা, ‘যুক্তরাষ্ট্রে টিকটক নিষিদ্ধ করে একটি আইন কার্যকর হয়েছে। দুর্ভাগ্যবশত, এখন টিকটক ব্যবহারের সুযোগ নেই। তবে আমরা সৌভাগ্যবান, দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প টিকটক পুনর্বহাল করার একটি সমাধান খুঁজে বের করতে আমাদের সঙ্গে কাজ করার ইঙ্গিত দিয়েছেন। অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন।’
এদিকে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়ে টিকটককে নিষেধাজ্ঞা থেকে ৯০ দিনের জন্য রেহাই দেবেন। শনিবার (১৮ জানুয়ারি)
যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম এনবিসি নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন ট্রাম্প।
আগামীকাল সোমবার ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পারেন টিকটকের সিইও শাও জি চিউ।
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, ‘সোমবার আমি দায়িত্ব গ্রহণের পর এ বিষয়ে একটি ঘোষণা আসার সম্ভাবনা রয়েছে। ৯০ দিনের এই নিষেধাজ্ঞা অব্যাহতি রোববার (ট্রাম্পের শপথ গ্রহণের আগের দিন) থেকে কার্যকর হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই তিন মাসে চীনা প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে এই বিষয়ে সমঝোতার পথ খোঁজা হবে। আমাদের সাবধানতার সঙ্গে সামলাতে হবে। এটি একটি খুব বড় বিষয়।’
যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ কোটিরও বেশি টিকটক ব্যবহারকারী রয়েছেন। অ্যাপটির মালিকানা চীনের প্রতিষ্ঠান বাইটড্যান্স। আর এ নিয়েই অভিযোগ যুক্তরাষ্ট্রের প্রশাসনের। তাদের দাবি, টিকটকের মাধ্যমে চীন যুক্তরাষ্ট্রে গুপ্তচরবৃত্তি চালাচ্ছে। বাইটড্যান্সের মালিকানা পরিবর্তন বা যুক্তরাষ্ট্রে এর মালিকানা বিক্রির দাবিতে বিষয়টি আদালত পর্যন্ত গড়ায়। শেষ পর্যন্ত কোনো সমাধান না হওয়ায় গত শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্টে টিকটক বন্ধের ঘোষণা কার্যকর হয়।
এ রায়ের পর টিকটক এক বিবৃতিতে জানায়, টিকটকের সেবা চালু রাখার প্রয়োজনীয় স্পষ্টতা এবং নিশ্চয়তা প্রদানে ব্যর্থ হয়েছে হোয়াইট হাউস ও বিচার বিভাগ।
নিষেধাজ্ঞার সময়সীমা শুরুর আগেই টিকটক বন্ধ হয়ে যাওয়া নিয়ে গতকাল শনিবার হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি কারিন জিন-পিয়েরে বলেন, টিকটকের ‘অন্ধকারে চলে যাওয়া’ কেবল চমক সৃষ্টির একটি কৌশল। টিকটক বা কোনো কোম্পানি নিয়ে নতুন করে কোনো পদক্ষেপ নেওয়ার প্রয়োজন নেই, কেন না এর আগেই ট্রাম্প প্রশাসন দায়িত্ব নিতে যাচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আমাদের অবস্থান স্পষ্ট ও সরাসরি জানিয়েছি। এই আইন বাস্তবায়নের জন্য পদক্ষেপ নেওয়ার দায়িত্ব পড়বে পরবর্তী প্রশাসনের ওপর। তাই টিকটক এবং অন্য কোম্পানিকে কোনো প্রয়োজনে পরবর্তী প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করা উচিত।’
যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ রয়েছে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টিকটক। তবে অ্যাপটি ব্যবহারের চেষ্টা করা হলে একটি বার্তা দেখানো হচ্ছে, যেখানে লেখা, ‘যুক্তরাষ্ট্রে টিকটক নিষিদ্ধ করে একটি আইন কার্যকর হয়েছে। দুর্ভাগ্যবশত, এখন টিকটক ব্যবহারের সুযোগ নেই। তবে আমরা সৌভাগ্যবান, দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প টিকটক পুনর্বহাল করার একটি সমাধান খুঁজে বের করতে আমাদের সঙ্গে কাজ করার ইঙ্গিত দিয়েছেন। অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন।’
এদিকে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়ে টিকটককে নিষেধাজ্ঞা থেকে ৯০ দিনের জন্য রেহাই দেবেন। শনিবার (১৮ জানুয়ারি)
যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম এনবিসি নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন ট্রাম্প।
আগামীকাল সোমবার ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পারেন টিকটকের সিইও শাও জি চিউ।
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, ‘সোমবার আমি দায়িত্ব গ্রহণের পর এ বিষয়ে একটি ঘোষণা আসার সম্ভাবনা রয়েছে। ৯০ দিনের এই নিষেধাজ্ঞা অব্যাহতি রোববার (ট্রাম্পের শপথ গ্রহণের আগের দিন) থেকে কার্যকর হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই তিন মাসে চীনা প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে এই বিষয়ে সমঝোতার পথ খোঁজা হবে। আমাদের সাবধানতার সঙ্গে সামলাতে হবে। এটি একটি খুব বড় বিষয়।’
যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ কোটিরও বেশি টিকটক ব্যবহারকারী রয়েছেন। অ্যাপটির মালিকানা চীনের প্রতিষ্ঠান বাইটড্যান্স। আর এ নিয়েই অভিযোগ যুক্তরাষ্ট্রের প্রশাসনের। তাদের দাবি, টিকটকের মাধ্যমে চীন যুক্তরাষ্ট্রে গুপ্তচরবৃত্তি চালাচ্ছে। বাইটড্যান্সের মালিকানা পরিবর্তন বা যুক্তরাষ্ট্রে এর মালিকানা বিক্রির দাবিতে বিষয়টি আদালত পর্যন্ত গড়ায়। শেষ পর্যন্ত কোনো সমাধান না হওয়ায় গত শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্টে টিকটক বন্ধের ঘোষণা কার্যকর হয়।
এ রায়ের পর টিকটক এক বিবৃতিতে জানায়, টিকটকের সেবা চালু রাখার প্রয়োজনীয় স্পষ্টতা এবং নিশ্চয়তা প্রদানে ব্যর্থ হয়েছে হোয়াইট হাউস ও বিচার বিভাগ।
নিষেধাজ্ঞার সময়সীমা শুরুর আগেই টিকটক বন্ধ হয়ে যাওয়া নিয়ে গতকাল শনিবার হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি কারিন জিন-পিয়েরে বলেন, টিকটকের ‘অন্ধকারে চলে যাওয়া’ কেবল চমক সৃষ্টির একটি কৌশল। টিকটক বা কোনো কোম্পানি নিয়ে নতুন করে কোনো পদক্ষেপ নেওয়ার প্রয়োজন নেই, কেন না এর আগেই ট্রাম্প প্রশাসন দায়িত্ব নিতে যাচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আমাদের অবস্থান স্পষ্ট ও সরাসরি জানিয়েছি। এই আইন বাস্তবায়নের জন্য পদক্ষেপ নেওয়ার দায়িত্ব পড়বে পরবর্তী প্রশাসনের ওপর। তাই টিকটক এবং অন্য কোম্পানিকে কোনো প্রয়োজনে পরবর্তী প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করা উচিত।’
ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোর (আইআরজিসি) বলছে, তারা মঙ্গলবার (১৭ জুন) রাতে ইসরায়েলের দিকে ‘হাইপারসনিক’ ক্ষেপণাস্ত্র ফাত্তাহ-১ ছুড়েছে।
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি বলেছেন, ‘ইরান কখনোই জায়নবাদীদের [ইসরায়েল] সঙ্গে আপস করবে না। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) দেওয়া একাধিক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইসরায়েলের সঙ্গে যৌথভাবে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে হামলা চালানোর কথা ভাবছেন।
রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মঙ্গলবার (১৭ জুন) এক বিবৃতিতে ইসরায়েলকে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর ‘অবৈধ হামলা’ বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে। পশ্চিমা দেশগুলো বর্তমান সংকটাপন্ন পরিস্থিতিকে কাজে লাগিয়ে রাজনৈতিক শত্রুতার প্রতিশোধ নেওয়ার চেষ্টা করছে বলেও অভিযোগ করেছে দেশটি।