বিডিজেন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তাঁর উপদেষ্টা ইলন মাস্কের বিরুদ্ধে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বিক্ষোভ হয়েছে। ট্রাম্পের নতুন শুল্কনীতি ঘোষণার পর অর্থনৈতিক খাতে শোচনীয় অবস্থার পর বিক্ষোভে নেমেছে এসব মানুষ। শনিবার (৫ এপ্রিল) জার্মানির বার্লিন ও ফ্রাঙ্কফুর্ট, ফ্রান্সের প্যারিস এবং যুক্তরাজ্যের লন্ডনে একত্র হয় বিক্ষোভকারীরা।
খবর বার্তা সংস্থা রয়টার্সের।
গতকাল শনিবার যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ হয়েছে। এর সঙ্গে মিল রেখে জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্টে ‘হ্যান্ডস অফ’ নামে বিক্ষোভে হয়। বিদেশে বসবাসরত যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক ডেমোক্র্যাট দলের সদস্যরা এ বিক্ষোভের ডাক দেয়।
জার্মানির বার্লিনে টেসলার বিক্রয়ক্রেন্দ্রের সামনে বিক্ষোভকারী জড়ো হয়। এ সময় তাদের হাতে বিভিন্ন প্ল্যাকার্ড ছিল। প্ল্যাকার্ডে জার্মানিতে বসবাসরত যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের বিক্ষোভে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়।
ফ্রাঙ্কফুর্ট শহরে বিক্ষোভে অংশ নেওয়া ডেমোক্র্যাট সমর্থকেরা ট্রাম্পকে প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব ছেড়ে দেওয়ার দাবি জানায়। তাদের হাতে ধরা ব্যানার ও প্ল্যাকার্ডে লেখা ছিল ‘গণতন্ত্র রক্ষা করুন’, ‘হ্যান্ডস অফ’ বা ‘আমাদের নিজের মতো চলতে দাও’, ‘ট্রাম্প তোমার কর্মকান্ডে বিশ্ববাসী বিরক্ত, তুমি চলে যাও’।
বার্লিনে ইলন মাস্কের বিরুদ্ধে স্লোগান দিয়েছে বিক্ষোভকারী। তারা বলেছেন, ‘ইলন তোমাকে কেউ ভোট দেয়নি’।
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের প্যালেস দে লা রিপাবলিকেও ট্রাম্পের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ হয়েছে। এতে দুই শতাধিক বিক্ষোভকারী অংশ নেয়। যাদের বেশির ভাগই যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক।
এ সময় কয়েকজন বিক্ষোভকারী ট্রাম্পের সমালোচনা করে। অনেকের হাতে ‘অত্যাচারীকে প্রতিহত করুন’, ‘আইনের শাসন’ ও ‘গণতন্ত্র রক্ষা করুন’ লেখা ব্যানার দেখা যায়।
যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডন ও পর্তুগালের রাজধানী লিসবনসহ ইউরোপের বিভিন্ন শহরে ট্রাম্প ও মাস্কবিরোধী বিক্ষোভ হয়েছে।
আরও পড়ুন
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তাঁর উপদেষ্টা ইলন মাস্কের বিরুদ্ধে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বিক্ষোভ হয়েছে। ট্রাম্পের নতুন শুল্কনীতি ঘোষণার পর অর্থনৈতিক খাতে শোচনীয় অবস্থার পর বিক্ষোভে নেমেছে এসব মানুষ। শনিবার (৫ এপ্রিল) জার্মানির বার্লিন ও ফ্রাঙ্কফুর্ট, ফ্রান্সের প্যারিস এবং যুক্তরাজ্যের লন্ডনে একত্র হয় বিক্ষোভকারীরা।
খবর বার্তা সংস্থা রয়টার্সের।
গতকাল শনিবার যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ হয়েছে। এর সঙ্গে মিল রেখে জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্টে ‘হ্যান্ডস অফ’ নামে বিক্ষোভে হয়। বিদেশে বসবাসরত যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক ডেমোক্র্যাট দলের সদস্যরা এ বিক্ষোভের ডাক দেয়।
জার্মানির বার্লিনে টেসলার বিক্রয়ক্রেন্দ্রের সামনে বিক্ষোভকারী জড়ো হয়। এ সময় তাদের হাতে বিভিন্ন প্ল্যাকার্ড ছিল। প্ল্যাকার্ডে জার্মানিতে বসবাসরত যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের বিক্ষোভে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়।
ফ্রাঙ্কফুর্ট শহরে বিক্ষোভে অংশ নেওয়া ডেমোক্র্যাট সমর্থকেরা ট্রাম্পকে প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব ছেড়ে দেওয়ার দাবি জানায়। তাদের হাতে ধরা ব্যানার ও প্ল্যাকার্ডে লেখা ছিল ‘গণতন্ত্র রক্ষা করুন’, ‘হ্যান্ডস অফ’ বা ‘আমাদের নিজের মতো চলতে দাও’, ‘ট্রাম্প তোমার কর্মকান্ডে বিশ্ববাসী বিরক্ত, তুমি চলে যাও’।
বার্লিনে ইলন মাস্কের বিরুদ্ধে স্লোগান দিয়েছে বিক্ষোভকারী। তারা বলেছেন, ‘ইলন তোমাকে কেউ ভোট দেয়নি’।
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের প্যালেস দে লা রিপাবলিকেও ট্রাম্পের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ হয়েছে। এতে দুই শতাধিক বিক্ষোভকারী অংশ নেয়। যাদের বেশির ভাগই যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক।
এ সময় কয়েকজন বিক্ষোভকারী ট্রাম্পের সমালোচনা করে। অনেকের হাতে ‘অত্যাচারীকে প্রতিহত করুন’, ‘আইনের শাসন’ ও ‘গণতন্ত্র রক্ষা করুন’ লেখা ব্যানার দেখা যায়।
যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডন ও পর্তুগালের রাজধানী লিসবনসহ ইউরোপের বিভিন্ন শহরে ট্রাম্প ও মাস্কবিরোধী বিক্ষোভ হয়েছে।
আরও পড়ুন
মালয়েশিয়ার উত্তরে ব্যস্ত ইস্ট-ওয়েস্ট হাইওয়েতে একটি বাস ও মিনিভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে অন্তত ১৫ জন নিহত হয়েছে। বাসটিতে সুলতান ইদ্রিস এডুকেশন ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরা ছিলেন। আজ সোমবার (৯ জুন) ভোরে এ ঘটনা ঘটে।
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের লস অ্যাঞ্জেলেসে অভিবাসীবিরোধী অভিযানের জেরে টানা তৃতীয় দিনের মতো গতকাল রোববারও (৮ জুন) বিক্ষোভ হয়েছে। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাসের শেল ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
গ্রেটা থুনবার্গের গাজা অভিমুখী ত্রাণবাহী জাহাজ ম্যাডলিনের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে ইসরায়েল। জাহাজটিকে ইসরায়েলি উপকূলের দিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সামাজিক মাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে এ তথ্য জানিয়েছে তারা।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবন ও কর্মস্থল হোয়াইট হাউসের যোগাযোগ বিশেষজ্ঞরা ইলন মাস্কের স্টারলিংক ইন্টারনেটে নিরাপত্তা ঝুঁকি আছে বলে সতর্ক করেছিলেন। কিন্তু তাদের কথা উপেক্ষা করে হোয়াইট হাউস কমপ্লেক্সে স্থাপন করা হয় স্টারলিংকের ইন্টারনেট সংযোগ।