
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কুয়েত আগামী দিনে বাংলাদেশ ও উপসাগরীয় অঞ্চলের উপকার হবে এমন প্রকল্প নিয়ে ঢাকার সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী। কুয়েতে নবনিযুক্ত বাংলাদেশ দূতের পরিচয়পত্র গ্রহণ অনুষ্ঠানে দেশটির আমীর শেখ মিশাল আল-আহমদ আল-জাবের আল-সাবাহ এ কথা বলেন। গত ৮ অক্টোবর আমীরের সরকারি বাসভবন বায়ান প্রাসাদে আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে পরিচয়পত্র পেশ বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন।
এ বিষয়ে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পরিচয়পত্র পেশের পরপর এক বৈঠকে রাষ্ট্রদূত তারেক হোসেন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকে আমীরকে উষ্ণ অভিনন্দন জানান। সেইসঙ্গে তিনি উল্লেখ করেন যে, উপসাগরীয় প্রথম দেশ হিসেবে কুয়েত বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে স্বীকৃতি দেয়। রাষ্ট্রদূত ১৯৭৪ সালে ওআইসিতে বাংলাদেশের সদস্য পদ লাভের ক্ষেত্রে কুয়েতের ঐতিহাসিক অবদানের কথা স্মরণ করেন।
রাষ্ট্রদূত আরও উল্লেখ করেন যে, কূটনৈতিক সম্পর্কের সূচনালগ্ন থেকেই বাংলাদেশ ও কুয়েত রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, জনশক্তি এবং প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে চমৎকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উপভোগ করে আসছে। তিনি বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে দক্ষ ও পেশাদার জনশক্তির কর্মসংস্থানের সম্ভাবনার কথা তুলে ধরেন। এছাড়া বাংলাদেশ ও কুয়েতের মধ্যে ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে সর্বাত্মকভাবে কাজ করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
কুয়েতের আমীর দুই দেশের মধ্যকার বন্ধুত্বের প্রতীক হিসেবে রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র গ্রহণ করেন। আমীর তার বক্তব্যে কুয়েতের স্বাধীনতা অর্জন ও স্বাধীনতা পরবর্তীতে মাইন ক্লিয়ারেন্স এবং দেশ পুনর্গঠনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অবদানের কথা স্মরণ করেন। তিনি বলেন, কুয়েত বাংলাদেশকে অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ ভ্রাতৃপ্রতিম দেশ হিসেবে বিবেচনা করে। বাংলাদেশি প্রবাসীরা কুয়েতের বর্তমান উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে। কুয়েত আগামী দিনে বাংলাদেশ এবং উপসাগরীয় অঞ্চল উভয়ের জন্য উপকৃত হবে এমন প্রকল্পে ঢাকার সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী।

কুয়েত আগামী দিনে বাংলাদেশ ও উপসাগরীয় অঞ্চলের উপকার হবে এমন প্রকল্প নিয়ে ঢাকার সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী। কুয়েতে নবনিযুক্ত বাংলাদেশ দূতের পরিচয়পত্র গ্রহণ অনুষ্ঠানে দেশটির আমীর শেখ মিশাল আল-আহমদ আল-জাবের আল-সাবাহ এ কথা বলেন। গত ৮ অক্টোবর আমীরের সরকারি বাসভবন বায়ান প্রাসাদে আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে পরিচয়পত্র পেশ বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন।
এ বিষয়ে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পরিচয়পত্র পেশের পরপর এক বৈঠকে রাষ্ট্রদূত তারেক হোসেন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকে আমীরকে উষ্ণ অভিনন্দন জানান। সেইসঙ্গে তিনি উল্লেখ করেন যে, উপসাগরীয় প্রথম দেশ হিসেবে কুয়েত বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে স্বীকৃতি দেয়। রাষ্ট্রদূত ১৯৭৪ সালে ওআইসিতে বাংলাদেশের সদস্য পদ লাভের ক্ষেত্রে কুয়েতের ঐতিহাসিক অবদানের কথা স্মরণ করেন।
রাষ্ট্রদূত আরও উল্লেখ করেন যে, কূটনৈতিক সম্পর্কের সূচনালগ্ন থেকেই বাংলাদেশ ও কুয়েত রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, জনশক্তি এবং প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে চমৎকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উপভোগ করে আসছে। তিনি বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে দক্ষ ও পেশাদার জনশক্তির কর্মসংস্থানের সম্ভাবনার কথা তুলে ধরেন। এছাড়া বাংলাদেশ ও কুয়েতের মধ্যে ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে সর্বাত্মকভাবে কাজ করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
কুয়েতের আমীর দুই দেশের মধ্যকার বন্ধুত্বের প্রতীক হিসেবে রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র গ্রহণ করেন। আমীর তার বক্তব্যে কুয়েতের স্বাধীনতা অর্জন ও স্বাধীনতা পরবর্তীতে মাইন ক্লিয়ারেন্স এবং দেশ পুনর্গঠনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অবদানের কথা স্মরণ করেন। তিনি বলেন, কুয়েত বাংলাদেশকে অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ ভ্রাতৃপ্রতিম দেশ হিসেবে বিবেচনা করে। বাংলাদেশি প্রবাসীরা কুয়েতের বর্তমান উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে। কুয়েত আগামী দিনে বাংলাদেশ এবং উপসাগরীয় অঞ্চল উভয়ের জন্য উপকৃত হবে এমন প্রকল্পে ঢাকার সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী।
প্রায় তিন ঘণ্টাব্যাপী এ অনুষ্ঠানে গানের পাশাপাশি সলিল চৌধুরীর ভাবনা, দর্শন ও সৃজনযাত্রা নতুনভাবে ধরা দেয় শ্রোতা–দর্শকদের সামনে।
কবি সাহিদুল আলম টুকুর ৬০তম জন্মবার্ষিকীর আনন্দ–আড্ডায় তার কবিতা গ্রন্থ থেকে আবৃত্তি করেন দিলারা নাহার বাবু, ফারিয়া সাহেলী ও মানবী মৃধা। সংগীত পরিবেশন করেন শিরীন চৌধুরী ও শামীম আমিনুর রহমান।
১৯৯৪ সালে ‘প্রবাস’ নামে যে সংগঠনটির জন্ম, কালের পরিক্রমায় সেই সংগঠন আজ বাংলাদেশ ক্লাব, জেনেভা। সংগঠনটি দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশি কমিউনিটিকে সুইজারল্যান্ডে পরিচ্ছন্ন ও ঐক্যবদ্ধ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে উপস্থাপন করে আসছে।