
বিডিজেন ডেস্ক
সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিখ্যাত ‘বিগ টিকিট’ লটারিতে দুই কোটি দিরহাম (৬৫ কোটি ৯ লাখ টাকা) জিতেছেন এক বাংলাদেশি কর্মী ও তার বন্ধুরা। সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ৫০ বছর বয়সী বাংলাদেশি আবুল মনসুর বর্তমানে আমিরাতের আবুধাবি শহরে বসবাস করছেন। রাজমিস্ত্রির কাজ ছাড়াও ডেলিভারি রাইডার হিসেবেও অভিজ্ঞতা আছে তাঁর। ২০০৭ সালে আমিরাতে যাওয়ার পর থেকে নিয়মিত র্যাফেল ড্রয়ের টিকিট সংগ্রহ করতেন মনসুর।
লটারি বিজয়ী এই বাংলাদেশি বলেন, ‘আমরা ১৩ জন বন্ধু মিলে এই টিকিট কিনেছিলাম।’
‘লটারির অর্থ দিয়ে কী করবেন’—এমন প্রশ্নে মনসুর জানিয়েছেন, ওই অর্থ তিনি পরিবারের পেছনে খরচ করবেন এবং একটি ব্যবসা শুরুর মধ্য দিয়ে তিনি তার স্বপ্ন পূরণ করবেন।
গালফ নিউজকে মনসুর জানিয়েছেন, রাজমিস্ত্রি হিসেবে কাজ করে তিনি মাসে এক থেকে তিন হাজার দিরহাম পর্যন্ত আয় করেন। তিনি বলেন, ‘লটারিটি আমরা গত ২৭ সেপ্টেম্বর কিনেছিলাম। এই টিকিট কেনার জন্য আমরা টাকা জমিয়েছি। এবার আমরা এক হাজার দিরহামের টিকিট কিনেছি। আমরা সবাই এখন কোটিপতি হয়ে গেছি।’
মনসুর বলেন, ‘আমি চট্টগ্রাম থেকে এসেছি। আমার স্ত্রী, এক মেয়ে এবং দুই ছেলে আছে, যারা দুবাইয়ে কাজ করে। আমাদের ভবিষ্যৎ এখন নিরাপদ। আমি টিকিট কেনা চালিয়ে যাব।’
সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিখ্যাত ‘বিগ টিকিট’ লটারিতে দুই কোটি দিরহাম (৬৫ কোটি ৯ লাখ টাকা) জিতেছেন এক বাংলাদেশি কর্মী ও তার বন্ধুরা। সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ৫০ বছর বয়সী বাংলাদেশি আবুল মনসুর বর্তমানে আমিরাতের আবুধাবি শহরে বসবাস করছেন। রাজমিস্ত্রির কাজ ছাড়াও ডেলিভারি রাইডার হিসেবেও অভিজ্ঞতা আছে তাঁর। ২০০৭ সালে আমিরাতে যাওয়ার পর থেকে নিয়মিত র্যাফেল ড্রয়ের টিকিট সংগ্রহ করতেন মনসুর।
লটারি বিজয়ী এই বাংলাদেশি বলেন, ‘আমরা ১৩ জন বন্ধু মিলে এই টিকিট কিনেছিলাম।’
‘লটারির অর্থ দিয়ে কী করবেন’—এমন প্রশ্নে মনসুর জানিয়েছেন, ওই অর্থ তিনি পরিবারের পেছনে খরচ করবেন এবং একটি ব্যবসা শুরুর মধ্য দিয়ে তিনি তার স্বপ্ন পূরণ করবেন।
গালফ নিউজকে মনসুর জানিয়েছেন, রাজমিস্ত্রি হিসেবে কাজ করে তিনি মাসে এক থেকে তিন হাজার দিরহাম পর্যন্ত আয় করেন। তিনি বলেন, ‘লটারিটি আমরা গত ২৭ সেপ্টেম্বর কিনেছিলাম। এই টিকিট কেনার জন্য আমরা টাকা জমিয়েছি। এবার আমরা এক হাজার দিরহামের টিকিট কিনেছি। আমরা সবাই এখন কোটিপতি হয়ে গেছি।’
মনসুর বলেন, ‘আমি চট্টগ্রাম থেকে এসেছি। আমার স্ত্রী, এক মেয়ে এবং দুই ছেলে আছে, যারা দুবাইয়ে কাজ করে। আমাদের ভবিষ্যৎ এখন নিরাপদ। আমি টিকিট কেনা চালিয়ে যাব।’
প্রায় তিন ঘণ্টাব্যাপী এ অনুষ্ঠানে গানের পাশাপাশি সলিল চৌধুরীর ভাবনা, দর্শন ও সৃজনযাত্রা নতুনভাবে ধরা দেয় শ্রোতা–দর্শকদের সামনে।
কবি সাহিদুল আলম টুকুর ৬০তম জন্মবার্ষিকীর আনন্দ–আড্ডায় তার কবিতা গ্রন্থ থেকে আবৃত্তি করেন দিলারা নাহার বাবু, ফারিয়া সাহেলী ও মানবী মৃধা। সংগীত পরিবেশন করেন শিরীন চৌধুরী ও শামীম আমিনুর রহমান।
১৯৯৪ সালে ‘প্রবাস’ নামে যে সংগঠনটির জন্ম, কালের পরিক্রমায় সেই সংগঠন আজ বাংলাদেশ ক্লাব, জেনেভা। সংগঠনটি দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশি কমিউনিটিকে সুইজারল্যান্ডে পরিচ্ছন্ন ও ঐক্যবদ্ধ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে উপস্থাপন করে আসছে।