
বিডিজেন ডেস্ক

বাহরাইনে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত শানু মিয়া (৪৫) নামে এক প্রবাসী বাংলাদেশি মারা গেছেন।
শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) স্থানীয় সময় রাত ৩টায় বাহরাইনের সালমানিয়া হাসপাতালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। ৫ দিন আগে বাহরাইনের আলি নামক স্থানে সড়ক দুর্ঘটনায় শানু মিয়া গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
মৃত শানু মিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলা সদর সৈয়দটুলা গ্রামের পশ্চিমপাড়া বন্দেরবাড়ির মৃত মো. ওয়াদ আলী মিয়ার ছেলে।
শানু মিয়ার ছোট ভাই রোবেল মিয়া জানান, ১৪ বছর আগে তাঁর বড় ভাই শানু মিয়া জীবিকার টানে বাহরাইনে পাড়ি জমান। তিনি চারবার ছুটিতে দেশে এসেছেন।
শানু মিয়া বিবাহিত। তাঁর স্ত্রী কোহিনূর বেগম। তাঁরা রোকসানা, হাফসানা ও ফাতেমা নামে তিন মেয়ের জনক।
সর্বশেষ ৩ মাসের ছুটি কাটিয়ে কিছু দিন আগে আবার বাহরাইনে গিয়েছিলেন শানু মিয়া।
বাহরাইনে কর্মরত এক আত্বীয়ের মাধ্যমে পরিবারের কাছে সড়ক দুর্ঘটনায় শানু মিয়ার মারা যাওয়ার খবর পৌঁছে। এ খবরে পুরো পরিবারে নেমে আসে শোকের ছায়া।
শানু মিয়ার স্ত্রী কোহিনূর বেগম তাঁর স্বামীর এবং তিন মেয়ে তাদের বাবার লাশ দেশে এনে এক নজর দেখার আকুতি জানিয়েছেন। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করেছেন শানু মিয়ার পরিবার।

বাহরাইনে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত শানু মিয়া (৪৫) নামে এক প্রবাসী বাংলাদেশি মারা গেছেন।
শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) স্থানীয় সময় রাত ৩টায় বাহরাইনের সালমানিয়া হাসপাতালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। ৫ দিন আগে বাহরাইনের আলি নামক স্থানে সড়ক দুর্ঘটনায় শানু মিয়া গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
মৃত শানু মিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলা সদর সৈয়দটুলা গ্রামের পশ্চিমপাড়া বন্দেরবাড়ির মৃত মো. ওয়াদ আলী মিয়ার ছেলে।
শানু মিয়ার ছোট ভাই রোবেল মিয়া জানান, ১৪ বছর আগে তাঁর বড় ভাই শানু মিয়া জীবিকার টানে বাহরাইনে পাড়ি জমান। তিনি চারবার ছুটিতে দেশে এসেছেন।
শানু মিয়া বিবাহিত। তাঁর স্ত্রী কোহিনূর বেগম। তাঁরা রোকসানা, হাফসানা ও ফাতেমা নামে তিন মেয়ের জনক।
সর্বশেষ ৩ মাসের ছুটি কাটিয়ে কিছু দিন আগে আবার বাহরাইনে গিয়েছিলেন শানু মিয়া।
বাহরাইনে কর্মরত এক আত্বীয়ের মাধ্যমে পরিবারের কাছে সড়ক দুর্ঘটনায় শানু মিয়ার মারা যাওয়ার খবর পৌঁছে। এ খবরে পুরো পরিবারে নেমে আসে শোকের ছায়া।
শানু মিয়ার স্ত্রী কোহিনূর বেগম তাঁর স্বামীর এবং তিন মেয়ে তাদের বাবার লাশ দেশে এনে এক নজর দেখার আকুতি জানিয়েছেন। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করেছেন শানু মিয়ার পরিবার।
প্রায় তিন ঘণ্টাব্যাপী এ অনুষ্ঠানে গানের পাশাপাশি সলিল চৌধুরীর ভাবনা, দর্শন ও সৃজনযাত্রা নতুনভাবে ধরা দেয় শ্রোতা–দর্শকদের সামনে।
কবি সাহিদুল আলম টুকুর ৬০তম জন্মবার্ষিকীর আনন্দ–আড্ডায় তার কবিতা গ্রন্থ থেকে আবৃত্তি করেন দিলারা নাহার বাবু, ফারিয়া সাহেলী ও মানবী মৃধা। সংগীত পরিবেশন করেন শিরীন চৌধুরী ও শামীম আমিনুর রহমান।
১৯৯৪ সালে ‘প্রবাস’ নামে যে সংগঠনটির জন্ম, কালের পরিক্রমায় সেই সংগঠন আজ বাংলাদেশ ক্লাব, জেনেভা। সংগঠনটি দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশি কমিউনিটিকে সুইজারল্যান্ডে পরিচ্ছন্ন ও ঐক্যবদ্ধ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে উপস্থাপন করে আসছে।