বিডিজেন ডেস্ক
দুবাইয়ের রাজকন্যা শেখ মাহরা বিনতে মোহাম্মদ বিন রশিদ আল মাকতুম সম্প্রতি তাঁর বিউটি ব্র্যান্ড ‘মাহরা এম১’ থেকে একটি সুগন্ধি বাজারে এনে হইচই ফেলে দিয়েছেন। সুগন্ধিটির নাম ‘ডিভোর্স’। তাঁর আলোচিত বিচ্ছেদের কয়েক দিনের ভেতরেই বাজারে এসেছে এই সুগন্ধি।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের এক পোস্টে সুগন্ধিটির দেখা মেলে। কালো রঙের বোতলে বাজারজাত করা হয়েছে এটি। এর ওপর ব্ল্যাক প্যানথারের থিমে একটি লোগো। সাদা রঙে ইংরেজি অক্ষরে লেখা ‘ভিভোর্স’—মানে বিচ্ছেদ।
শেখ মাহরা আল মাকতুম দুই মাস আগে (১৭ জুলাই) প্রকাশ্যে নিজের ইনস্টাগ্রামে এক পোস্টের মাধ্যমে তাঁর স্বামীকে ‘ডিভোর্স’ দেওয়ার ঘোষণা দেন। ২০২৩ সালে শেখ মানা বিন মোহাম্মদ বিন রশিদ বিন মানা আল মাকতুমের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল তাঁর।
রাজকীয় এই বিয়ে তখন হইচই ফেলে দিয়েছিল বিশ্বের ফ্যাশন অঙ্গনে। ভোগ, এলে, কসমোপলিটান, হারপার’স বাজারসহ বিশ্বখ্যাত সব ম্যাগাজিনে উঠে আসে জাঁকজমকপূর্ণ এই বিয়ের খবর।
হাই প্রোফাইল এই বিয়ে যেমন আলোচনায় ছিল, বিচ্ছেদ আরও বেশি করে আলোচনায় রয়েছে। এ নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে রীতিমতো তোলপাড় হয়েছে।
২০২৪ সালের মে মাসে মা হন শেখ মাহরা। সন্তান জন্মের দুই মাস অতিবাহিত না হতেই এ ঘোষণা দেন মাহরা।
৩০ বছর বয়সী এই রাজকন্যা ইনস্টাগ্রামে দেওয়া তাঁর ওই পোস্টে লেখেন, ‘প্রিয় স্বামী, যেহেতু আপনি অন্য সঙ্গীদের সঙ্গে ব্যস্ত আছেন, তাই আমি এতদ্বারা আমাদের তালাক ঘোষণা করছি। আমি আপনাকে তালাক দিচ্ছি, আমি আপানাকে তালাক দিচ্ছি এবং আমি আপনাকে তালাক দিচ্ছি। নিজের যত্ন নেবেন। আপনার সাবেক স্ত্রী।’
এদিকে এই খবরটি ছড়িয়ে পড়তেই সোশ্যাল মিডিয়ায় রীতিমত ঝড় তুলেছে।
শেখ মাহরা সংযুক্ত আরব আমিরাতের উপ-রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী এবং দুবাই আমিরাতের শাসক শেখ মোহাম্মদ বিন রশিদ আল মাকতুমের কন্যা।
মোহাম্মদ বিন রশিদ আল মাকতুমের ২২ সন্তানের ভেতর (সন্তানের সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক আছে) অন্যতম মাহরা। মাহরার মা জো গ্রিগোরাকোস গ্রিসের নাগরিক।
মোহাম্মদ বিন রশিদ ও জো গ্রিগোরাকোস বিয়ে করেননি। তাঁদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক ছিল।
মোহাম্মদ বিন রশিদ মাহরার প্রতি বেশ দুর্বল। রাজপরিবারের নারীদের জন্য প্রযোজ্য বেশ কিছু আইন ও নিয়ম মাহরার ক্ষেত্রে কার্যকর নয়।
মাহরা দুবাই সরকারের নারীর ক্ষমতায়নবিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করছেন। তিনি স্থানীয় মেধাবী নারী ফ্যাশন ডিজাইনারদের বিশ্ব ফ্যাশনের মূল স্রোতে নিয়ে আসতেও কাজ করেন। যুক্তরাজ্যের একটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে ডিগ্রি নিয়েছেন। এ ছাড়া, ‘মোহাম্মদ বিন রশীদ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন’ থেকেও ডিগ্রি নেন।
মাহরার বিচ্ছেদের পোস্টের নিচে একজন মন্তব্য করেছিলেন, ‘যখন একজন নারী মন থেকে পুরোপুরি তাঁর জীবনসঙ্গী থেকে সরে আসে, কেবল তখনই সে প্রকাশ্যে সেই ঘোষণা দেয়। আপনার আর কোনো সুযোগ নেই।’ আরেকজন লিখেছিলেন, ‘বিচ্ছেদের ঘোষণাটা বেশ সৃজনশীল ছিল। আপনার প্রাক্তন নিশ্চয়ই এখন জ্বলে-পুড়ে শেষ হয়ে যাচ্ছে আর আফসোস করছে।’
মাহরার ‘ডিভোর্স’ সুগন্ধির পোস্টের নিচে অনেককে এটা নিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করতে দেখা যায়। একজন লিখেছেন, ‘ভাঙা হৃদয়ের হাহাকারকে তিনি ব্যবসায় রূপান্তরিত করেছেন। এই না হলে রাজকুমারী! পরকীয়ার শোধ নিচ্ছেন ব্যবসার প্রসার করে।’
আরেকজন লিখেছেন, ‘আপনি মাহরাকে দেখুন। শিখুন। সুগন্ধিটা কেবল নিছক সুগন্ধি নয়, বরং নারী স্বাধীনতা, ক্ষমতা আর নীরব প্রতিশোধের প্রতীক।’
সূত্র: নিউইয়র্ক পোস্ট
দুবাইয়ের রাজকন্যা শেখ মাহরা বিনতে মোহাম্মদ বিন রশিদ আল মাকতুম সম্প্রতি তাঁর বিউটি ব্র্যান্ড ‘মাহরা এম১’ থেকে একটি সুগন্ধি বাজারে এনে হইচই ফেলে দিয়েছেন। সুগন্ধিটির নাম ‘ডিভোর্স’। তাঁর আলোচিত বিচ্ছেদের কয়েক দিনের ভেতরেই বাজারে এসেছে এই সুগন্ধি।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের এক পোস্টে সুগন্ধিটির দেখা মেলে। কালো রঙের বোতলে বাজারজাত করা হয়েছে এটি। এর ওপর ব্ল্যাক প্যানথারের থিমে একটি লোগো। সাদা রঙে ইংরেজি অক্ষরে লেখা ‘ভিভোর্স’—মানে বিচ্ছেদ।
শেখ মাহরা আল মাকতুম দুই মাস আগে (১৭ জুলাই) প্রকাশ্যে নিজের ইনস্টাগ্রামে এক পোস্টের মাধ্যমে তাঁর স্বামীকে ‘ডিভোর্স’ দেওয়ার ঘোষণা দেন। ২০২৩ সালে শেখ মানা বিন মোহাম্মদ বিন রশিদ বিন মানা আল মাকতুমের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল তাঁর।
রাজকীয় এই বিয়ে তখন হইচই ফেলে দিয়েছিল বিশ্বের ফ্যাশন অঙ্গনে। ভোগ, এলে, কসমোপলিটান, হারপার’স বাজারসহ বিশ্বখ্যাত সব ম্যাগাজিনে উঠে আসে জাঁকজমকপূর্ণ এই বিয়ের খবর।
হাই প্রোফাইল এই বিয়ে যেমন আলোচনায় ছিল, বিচ্ছেদ আরও বেশি করে আলোচনায় রয়েছে। এ নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে রীতিমতো তোলপাড় হয়েছে।
২০২৪ সালের মে মাসে মা হন শেখ মাহরা। সন্তান জন্মের দুই মাস অতিবাহিত না হতেই এ ঘোষণা দেন মাহরা।
৩০ বছর বয়সী এই রাজকন্যা ইনস্টাগ্রামে দেওয়া তাঁর ওই পোস্টে লেখেন, ‘প্রিয় স্বামী, যেহেতু আপনি অন্য সঙ্গীদের সঙ্গে ব্যস্ত আছেন, তাই আমি এতদ্বারা আমাদের তালাক ঘোষণা করছি। আমি আপনাকে তালাক দিচ্ছি, আমি আপানাকে তালাক দিচ্ছি এবং আমি আপনাকে তালাক দিচ্ছি। নিজের যত্ন নেবেন। আপনার সাবেক স্ত্রী।’
এদিকে এই খবরটি ছড়িয়ে পড়তেই সোশ্যাল মিডিয়ায় রীতিমত ঝড় তুলেছে।
শেখ মাহরা সংযুক্ত আরব আমিরাতের উপ-রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী এবং দুবাই আমিরাতের শাসক শেখ মোহাম্মদ বিন রশিদ আল মাকতুমের কন্যা।
মোহাম্মদ বিন রশিদ আল মাকতুমের ২২ সন্তানের ভেতর (সন্তানের সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক আছে) অন্যতম মাহরা। মাহরার মা জো গ্রিগোরাকোস গ্রিসের নাগরিক।
মোহাম্মদ বিন রশিদ ও জো গ্রিগোরাকোস বিয়ে করেননি। তাঁদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক ছিল।
মোহাম্মদ বিন রশিদ মাহরার প্রতি বেশ দুর্বল। রাজপরিবারের নারীদের জন্য প্রযোজ্য বেশ কিছু আইন ও নিয়ম মাহরার ক্ষেত্রে কার্যকর নয়।
মাহরা দুবাই সরকারের নারীর ক্ষমতায়নবিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করছেন। তিনি স্থানীয় মেধাবী নারী ফ্যাশন ডিজাইনারদের বিশ্ব ফ্যাশনের মূল স্রোতে নিয়ে আসতেও কাজ করেন। যুক্তরাজ্যের একটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে ডিগ্রি নিয়েছেন। এ ছাড়া, ‘মোহাম্মদ বিন রশীদ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন’ থেকেও ডিগ্রি নেন।
মাহরার বিচ্ছেদের পোস্টের নিচে একজন মন্তব্য করেছিলেন, ‘যখন একজন নারী মন থেকে পুরোপুরি তাঁর জীবনসঙ্গী থেকে সরে আসে, কেবল তখনই সে প্রকাশ্যে সেই ঘোষণা দেয়। আপনার আর কোনো সুযোগ নেই।’ আরেকজন লিখেছিলেন, ‘বিচ্ছেদের ঘোষণাটা বেশ সৃজনশীল ছিল। আপনার প্রাক্তন নিশ্চয়ই এখন জ্বলে-পুড়ে শেষ হয়ে যাচ্ছে আর আফসোস করছে।’
মাহরার ‘ডিভোর্স’ সুগন্ধির পোস্টের নিচে অনেককে এটা নিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করতে দেখা যায়। একজন লিখেছেন, ‘ভাঙা হৃদয়ের হাহাকারকে তিনি ব্যবসায় রূপান্তরিত করেছেন। এই না হলে রাজকুমারী! পরকীয়ার শোধ নিচ্ছেন ব্যবসার প্রসার করে।’
আরেকজন লিখেছেন, ‘আপনি মাহরাকে দেখুন। শিখুন। সুগন্ধিটা কেবল নিছক সুগন্ধি নয়, বরং নারী স্বাধীনতা, ক্ষমতা আর নীরব প্রতিশোধের প্রতীক।’
সূত্র: নিউইয়র্ক পোস্ট
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনিতে চট্টগ্রাম ক্লাব অস্ট্রেলিয়ার (সিসিএ) উদ্যোগে ‘মেজবান ২০২৫’-এর সফলতা উদ্যাপন উপলক্ষে এক বিশেষ পারিবারিক মধ্যাহ্নভোজ ও মিলনমেলার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সৌদি আরবের বন্দর নগরী জেদ্দায় এই ঐতিহাসিক উদ্যোগের প্রতি প্রবাসী বাংলাদেশিদের সাড়া এখনো আশানুরূপ নয়। মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটিতে প্রায় ৩০ লাখ বাংলাদেশি কর্মরত আছেন, তাদের মধ্যে এখন পর্যন্ত মাত্র ২ হাজার ৫০০ জন ভোটার হিসেবে নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন।
ড. আসিফ নজরুল তার আলোচনার শুরুতে বাহরাইন ও বাংলাদেশের মাঝে বন্ধুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক সর্ম্পকের কথা তুলে ধরেন। তিনি দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোকপাত করেন। বিশেষ করে বাহরাইনে বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকা শ্রমবাজার ও ভিসা উন্মুক্ত করে দেওয়ার জন্য আহ্বান জানান তিনি।
এ বছর সূচকে চীনের অগ্রগতি চোখে পড়ার মতো। ২০২৪ সালে ১৯তম অবস্থান থেকে উঠে এসে এবার ৬ষ্ঠ হয়েছে দেশটি। অন্যদিকে মালয়েশিয়া প্রথমবারের মতো শীর্ষ ১০-এ প্রবেশ করেছে। ভিয়েতনাম রয়েছে ৫ম স্থানে।