
বিডিজেন ডেস্ক

স্ক্রিন থেকে লোকজনকে দূরে রাখতে অভিনব আয়োজন করেছিল সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই শহরের জুমেইরা এলাকায় অবস্থিত ক্যাফে সেভা। রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) ক্যাফেটিতে প্রথমবারের মতো আয়োজিত হয় স্ক্রিন ফ্রি পার্টি। এখানে অংশ নেওয়া লোকজনকে তাদের ফোন জমা দিয়ে প্রবেশ করতে হয়েছে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম খালিজ টাইমসের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অতিথিদের স্ক্রিন থেকে দূরে রেখে বাস্তব জীবনের সঙ্গে পুনরায় সংযোগ ঘটানোর সুযোগ করে দিতেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন আয়োজকেরা।
নেদারল্যান্ডসভিত্তিক অফলাইন ক্লাব থেকেই মূলত এমন পার্টি করার ধারণাটি এসেছে। এই অফলাইন ক্লাবের সঙ্গে মিলে দুবাইয়ে স্ক্রিন ফ্রি পার্টির উদ্যোগ ছড়িয়ে দিতে চায় সেবা ক্যাফে।
আয়োজকরা জানান, তাদের পার্টিতে আসা অতিথিদের ফোন জমা দিতে হয়েছে। পার্টি শেষে তারা নিজেদের ফোন ফেরত পেয়েছে। এই পার্টিতে আসা অতিথিরা বই পড়ে, ছবি এঁকে এবং নিজেদের সঙ্গে থা বলে তাদের সময় উপভোগ করেছেন।
প্রায় ৭০ জন অতিথি এই স্ক্রিন ফ্রি পার্টিতে অংশ নেন। এই আয়োজনে অংশ নিতে এসেছিলেন বিপণন কর্মী সিলভিয়া ফারিনা। তিনি বলেন, ‘আমরা সবসময় একে অপরের সাথে ভার্চুয়ালি সংযুক্ত থাকি কিন্তু বাস্তবে নয়। এটি একটি বিশেষ আয়োজন যেখানে লোকেরা সম্পূর্ণ নিজেদের উপস্থিত থাকাকে উপভোগ করতে পেরেছে। কোনো ফোন নেই। একটি শান্তিপূর্ণ পরিবেশ।’
সেবা ক্যাফের ম্যানেজার মেরি ক্লোবাস বলেন, ‘মানুষ তাদের গ্যাজেটে হারিয়ে গেছে বলে মনে হচ্ছে। তারা ফোন ছাড়া থাকতে পারে না। দুবাইয়ের সত্যিই এমন আরও আয়োজন ভীষণ দরকার।’

স্ক্রিন থেকে লোকজনকে দূরে রাখতে অভিনব আয়োজন করেছিল সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই শহরের জুমেইরা এলাকায় অবস্থিত ক্যাফে সেভা। রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) ক্যাফেটিতে প্রথমবারের মতো আয়োজিত হয় স্ক্রিন ফ্রি পার্টি। এখানে অংশ নেওয়া লোকজনকে তাদের ফোন জমা দিয়ে প্রবেশ করতে হয়েছে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম খালিজ টাইমসের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অতিথিদের স্ক্রিন থেকে দূরে রেখে বাস্তব জীবনের সঙ্গে পুনরায় সংযোগ ঘটানোর সুযোগ করে দিতেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন আয়োজকেরা।
নেদারল্যান্ডসভিত্তিক অফলাইন ক্লাব থেকেই মূলত এমন পার্টি করার ধারণাটি এসেছে। এই অফলাইন ক্লাবের সঙ্গে মিলে দুবাইয়ে স্ক্রিন ফ্রি পার্টির উদ্যোগ ছড়িয়ে দিতে চায় সেবা ক্যাফে।
আয়োজকরা জানান, তাদের পার্টিতে আসা অতিথিদের ফোন জমা দিতে হয়েছে। পার্টি শেষে তারা নিজেদের ফোন ফেরত পেয়েছে। এই পার্টিতে আসা অতিথিরা বই পড়ে, ছবি এঁকে এবং নিজেদের সঙ্গে থা বলে তাদের সময় উপভোগ করেছেন।
প্রায় ৭০ জন অতিথি এই স্ক্রিন ফ্রি পার্টিতে অংশ নেন। এই আয়োজনে অংশ নিতে এসেছিলেন বিপণন কর্মী সিলভিয়া ফারিনা। তিনি বলেন, ‘আমরা সবসময় একে অপরের সাথে ভার্চুয়ালি সংযুক্ত থাকি কিন্তু বাস্তবে নয়। এটি একটি বিশেষ আয়োজন যেখানে লোকেরা সম্পূর্ণ নিজেদের উপস্থিত থাকাকে উপভোগ করতে পেরেছে। কোনো ফোন নেই। একটি শান্তিপূর্ণ পরিবেশ।’
সেবা ক্যাফের ম্যানেজার মেরি ক্লোবাস বলেন, ‘মানুষ তাদের গ্যাজেটে হারিয়ে গেছে বলে মনে হচ্ছে। তারা ফোন ছাড়া থাকতে পারে না। দুবাইয়ের সত্যিই এমন আরও আয়োজন ভীষণ দরকার।’
প্রায় তিন ঘণ্টাব্যাপী এ অনুষ্ঠানে গানের পাশাপাশি সলিল চৌধুরীর ভাবনা, দর্শন ও সৃজনযাত্রা নতুনভাবে ধরা দেয় শ্রোতা–দর্শকদের সামনে।
কবি সাহিদুল আলম টুকুর ৬০তম জন্মবার্ষিকীর আনন্দ–আড্ডায় তার কবিতা গ্রন্থ থেকে আবৃত্তি করেন দিলারা নাহার বাবু, ফারিয়া সাহেলী ও মানবী মৃধা। সংগীত পরিবেশন করেন শিরীন চৌধুরী ও শামীম আমিনুর রহমান।
১৯৯৪ সালে ‘প্রবাস’ নামে যে সংগঠনটির জন্ম, কালের পরিক্রমায় সেই সংগঠন আজ বাংলাদেশ ক্লাব, জেনেভা। সংগঠনটি দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশি কমিউনিটিকে সুইজারল্যান্ডে পরিচ্ছন্ন ও ঐক্যবদ্ধ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে উপস্থাপন করে আসছে।