প্রতিবেদক, বিডিজেন
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তি পাওয়ার বিষয়ে শতভাগ নিশ্চিত হওয়া যায়নি বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান। রোববার (২০ এপ্রিল) সাংবাদিকদের তিনি জানান, ঋণপ্রাপ্তির অনেকগুলো শর্তই শতভাগ বাস্তবায়ন হয়নি।
আরিফ হোসেন খান বলেন, ‘আইএমএফের ঋণপ্রাপ্তির বিষয়টা শতভাগ নিশ্চিত হয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না। কারণ যতগুলো শর্ত পূরণ করার কথা ছিল, প্রতিটিরই অগ্রগতি আছে, কিন্তু কোনো কোনো শর্ত আমরা লক্ষ্যমাত্রার শতভাগ অর্জন করতে পারিনি। এগুলোর সবই যে বাংলাদেশ ব্যাংকের ইস্যু তা নয়, কিছু কিছু রাষ্ট্রীয় ইস্যুও আছে।’
এবারের সফরে আইএমএফের প্রধান দৃষ্টি ছিল, রাজস্ব আদায় বাড়ানো ও বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার পুরোপুরি বাজার ব্যবস্থার ওপর ছেড়ে দেওয়া।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র জানান, এখনই বিনিময় হার পুরোপুরি বাজারের ওপর ছাড়তে চায় না বাংলাদেশ ব্যাংক। রিজার্ভের পরিস্থিতি আরও উন্নতি হলে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
জুন নাগাদ রিজার্ভ নিয়ে আইএমএফের লক্ষ্যমাত্রা বাংলাদেশ ব্যাংক পূরণ করতে পারবে বলেও আশা করেন তিনি।
উল্লেখ্য, আইএমএফের মিশন ৬ থেকে ৯ এপ্রিল পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাংক ও অর্থ বিভাগের পাশাপাশি জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর), আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, বিদ্যুৎ বিভাগ, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড, বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি), জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ ইত্যাদি দপ্তরের সঙ্গে বৈঠক করেছে। এ ছাড়া, ৬ ও ১৬ এপ্রিল এ মিশন বৈঠক করেছে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের সঙ্গেও।
এর আগেও কিস্তি ছাড়ের বিষয়ে আইএমএফ মিশন এসেছিল। মিশন শেষে উভয় পক্ষের মধ্যে একটি ‘স্টাফ লেবেল’ চুক্তি হয়েছিল। এটি আসলে কিস্তি ছাড়ের বিষয়ে প্রাথমিক ইতিবাচক মনোভাবের প্রকাশ। এবার এ ধরনের স্টাফ লেবেল চুক্তি হয়নি বলে জানা গেছে।
আইএমএফের সঙ্গে ঋণ কর্মসূচি শুরু হয় ২০২৩ সালের ৩০ জানুয়ারি। ২০২৩ সালের ২ ফেব্রুয়ারি প্রথম কিস্তির ৪৭ কোটি ৬৩ লাখ ডলার পায় বাংলাদেশ। একই বছরের ডিসেম্বরে পাওয়া গেছে দ্বিতীয় কিস্তির ৬৮ কোটি ১০ লাখ ডলার।
২০২৪ সালের জুনে পাওয়া গেছে তৃতীয় কিস্তির ১১৫ কোটি ডলার। অর্থাৎ তিন কিস্তিতে আইএমএফ থেকে ২৩১ কোটি ডলার পেয়েছে বাংলাদেশ। বাকি আছে ঋণের ২৩৯ কোটি ডলার। বিপত্তি দেখা দেয় চতুর্থ কিস্তির অর্থছাড়ের বেলায়। অন্তর্বর্তী সরকারের আশা চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থ একসঙ্গে পাওয়া যাবে আগামী জুনে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তি পাওয়ার বিষয়ে শতভাগ নিশ্চিত হওয়া যায়নি বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান। রোববার (২০ এপ্রিল) সাংবাদিকদের তিনি জানান, ঋণপ্রাপ্তির অনেকগুলো শর্তই শতভাগ বাস্তবায়ন হয়নি।
আরিফ হোসেন খান বলেন, ‘আইএমএফের ঋণপ্রাপ্তির বিষয়টা শতভাগ নিশ্চিত হয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না। কারণ যতগুলো শর্ত পূরণ করার কথা ছিল, প্রতিটিরই অগ্রগতি আছে, কিন্তু কোনো কোনো শর্ত আমরা লক্ষ্যমাত্রার শতভাগ অর্জন করতে পারিনি। এগুলোর সবই যে বাংলাদেশ ব্যাংকের ইস্যু তা নয়, কিছু কিছু রাষ্ট্রীয় ইস্যুও আছে।’
এবারের সফরে আইএমএফের প্রধান দৃষ্টি ছিল, রাজস্ব আদায় বাড়ানো ও বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার পুরোপুরি বাজার ব্যবস্থার ওপর ছেড়ে দেওয়া।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র জানান, এখনই বিনিময় হার পুরোপুরি বাজারের ওপর ছাড়তে চায় না বাংলাদেশ ব্যাংক। রিজার্ভের পরিস্থিতি আরও উন্নতি হলে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
জুন নাগাদ রিজার্ভ নিয়ে আইএমএফের লক্ষ্যমাত্রা বাংলাদেশ ব্যাংক পূরণ করতে পারবে বলেও আশা করেন তিনি।
উল্লেখ্য, আইএমএফের মিশন ৬ থেকে ৯ এপ্রিল পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাংক ও অর্থ বিভাগের পাশাপাশি জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর), আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, বিদ্যুৎ বিভাগ, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড, বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি), জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ ইত্যাদি দপ্তরের সঙ্গে বৈঠক করেছে। এ ছাড়া, ৬ ও ১৬ এপ্রিল এ মিশন বৈঠক করেছে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের সঙ্গেও।
এর আগেও কিস্তি ছাড়ের বিষয়ে আইএমএফ মিশন এসেছিল। মিশন শেষে উভয় পক্ষের মধ্যে একটি ‘স্টাফ লেবেল’ চুক্তি হয়েছিল। এটি আসলে কিস্তি ছাড়ের বিষয়ে প্রাথমিক ইতিবাচক মনোভাবের প্রকাশ। এবার এ ধরনের স্টাফ লেবেল চুক্তি হয়নি বলে জানা গেছে।
আইএমএফের সঙ্গে ঋণ কর্মসূচি শুরু হয় ২০২৩ সালের ৩০ জানুয়ারি। ২০২৩ সালের ২ ফেব্রুয়ারি প্রথম কিস্তির ৪৭ কোটি ৬৩ লাখ ডলার পায় বাংলাদেশ। একই বছরের ডিসেম্বরে পাওয়া গেছে দ্বিতীয় কিস্তির ৬৮ কোটি ১০ লাখ ডলার।
২০২৪ সালের জুনে পাওয়া গেছে তৃতীয় কিস্তির ১১৫ কোটি ডলার। অর্থাৎ তিন কিস্তিতে আইএমএফ থেকে ২৩১ কোটি ডলার পেয়েছে বাংলাদেশ। বাকি আছে ঋণের ২৩৯ কোটি ডলার। বিপত্তি দেখা দেয় চতুর্থ কিস্তির অর্থছাড়ের বেলায়। অন্তর্বর্তী সরকারের আশা চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থ একসঙ্গে পাওয়া যাবে আগামী জুনে।
মডেল মেঘনা আলমকে গ্রেপ্তারের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে স্মারকলিপি দিয়েছেন আইনজীবী, অধিকারকর্মী, শিক্ষকসহ বিভিন্ন পেশার ২৭ জন বিশিষ্ট নারী। রোববার (২০ এপ্রিল) স্মারকলিপিটি প্রধান উপদেষ্টাকে ই-মেইলে পাঠানো হয়।
ভারতের সহায়তা ছাড়া তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়ন সহজ নয় বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। রোববার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে একনেক সভা শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তি পাওয়ার বিষয়ে শতভাগ নিশ্চিত হওয়া যায়নি বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান। রোববার (২০ এপ্রিল) সাংবাদিকদের তিনি জানান, ঋণপ্রাপ্তির অনেকগুলো শর্তই শতভাগ বাস্তবায়ন হয়নি।
সংস্কার নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর দেওয়া প্রস্তাব একত্রিত করে ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলো প্রকাশে এক সপ্তাহের বেশি সময় লাগার কথা নয় বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।