বিডিজেন ডেস্ক
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) পুর্নগঠনে উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ও কমিশনার নিয়োগে সুপারিশ দিতে বাছাই কমিটি গঠন করা হয়েছে। পাঁচ সদস্যের এই কমিটির সভাপতি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি মো. রেজাউল হক।
রোববার (১০ নভেম্বর) বাছাই কমিটি গঠন করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
'দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪' অনুযায়ী, কমিশন তিনজন কমিশনারের সমন্বয়ে গঠিত হয়। তাদের মধ্য থেকে একজন হন চেয়ারম্যান। কমিশনারদের মেয়াদ পাঁচ বছর।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান ও কমিশনার নিয়োগের সুপারিশ দিতে 'দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪' এর ৭ ধারা অনুযায়ী এই বাছাই কমিটি গঠন করা হয়েছে।
কমিটিতে সদস্য হিসেবে রয়েছেন—হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি ফারাহ মাহবুব, বাংলাদেশের মহা হিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক মো. নুরুল ইসলাম, বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোবাশ্বের মোনেম এবং মো. মাহবুব হোসেন (সর্বশেষ অবসরপ্রাপ্ত মন্ত্রিপরিষদ সচিব)।
বাছাই কমিটি কমিশনার নিয়োগে সুপারিশ দিতে উপস্থিত সদস্যদের কমপক্ষে তিনজনের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে কমিশনারের প্রতিটি শূন্য পদের বিপরীতে দুজন ব্যক্তির নামের তালিকা প্রণয়ন করবে। এরপর আইনের ধারা ৬-এর অধীনে নিয়োগের জন্য রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠাবেন বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২৯ অক্টোবর দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ এবং কমিশনার (তদন্ত) মো. জহুরুল হক ও কমিশনার (অনুসন্ধান) মোছা. আছিয়া খাতুন পদত্যাগ করেছেন। তারা সবাই আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে নিয়োগ পেয়েছিলেন।
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) পুর্নগঠনে উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ও কমিশনার নিয়োগে সুপারিশ দিতে বাছাই কমিটি গঠন করা হয়েছে। পাঁচ সদস্যের এই কমিটির সভাপতি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি মো. রেজাউল হক।
রোববার (১০ নভেম্বর) বাছাই কমিটি গঠন করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
'দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪' অনুযায়ী, কমিশন তিনজন কমিশনারের সমন্বয়ে গঠিত হয়। তাদের মধ্য থেকে একজন হন চেয়ারম্যান। কমিশনারদের মেয়াদ পাঁচ বছর।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান ও কমিশনার নিয়োগের সুপারিশ দিতে 'দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪' এর ৭ ধারা অনুযায়ী এই বাছাই কমিটি গঠন করা হয়েছে।
কমিটিতে সদস্য হিসেবে রয়েছেন—হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি ফারাহ মাহবুব, বাংলাদেশের মহা হিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক মো. নুরুল ইসলাম, বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোবাশ্বের মোনেম এবং মো. মাহবুব হোসেন (সর্বশেষ অবসরপ্রাপ্ত মন্ত্রিপরিষদ সচিব)।
বাছাই কমিটি কমিশনার নিয়োগে সুপারিশ দিতে উপস্থিত সদস্যদের কমপক্ষে তিনজনের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে কমিশনারের প্রতিটি শূন্য পদের বিপরীতে দুজন ব্যক্তির নামের তালিকা প্রণয়ন করবে। এরপর আইনের ধারা ৬-এর অধীনে নিয়োগের জন্য রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠাবেন বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২৯ অক্টোবর দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ এবং কমিশনার (তদন্ত) মো. জহুরুল হক ও কমিশনার (অনুসন্ধান) মোছা. আছিয়া খাতুন পদত্যাগ করেছেন। তারা সবাই আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে নিয়োগ পেয়েছিলেন।
গঠনতন্ত্র সংশোধনী এবং সেপ্টেম্বরে সম্ভাব্য নির্বাচনের প্রস্তুতি সামনে রেখে ক্রিকেটার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (কোয়াব) গত মঙ্গলবার তাদের বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) করেছে। এই বার্ষিক সাধারণ সভায় প্রাক্তন প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটারদের ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে।
গোপালগঞ্জে গতকাল বুধবার সংঘটিত সহিংসতা ও প্রাণহানির ঘটনা তদন্তে একটি কমিটি গঠন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।
গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশে হামলা, নেতাকর্মীদের ওপর আক্রমণের জন্য সরকারের সমালোচনা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)।
গোপালগঞ্জে হামলার তথ্য গোয়েন্দাদের কাছে ছিল, তবে হামলা যে এত বড় হবে, সেই তথ্য তাদের জানা ছিল না বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।