প্রতিবেদক, বিডিজেন
রাজধানী ঢাকার উত্তরার ৪ নম্বর সেক্টরে থাকা শুটিং হাউসগুলোর কার্যক্রম বন্ধে হাউস মালিকদের সম্প্রতি চিঠি দিয়েছে উত্তরা সেক্টর-৪ কল্যাণ সমিতি। নোটিশটি প্রকাশ্যে আসার পর প্রতিবাদ জানিয়েছেন নির্মাতা ও অভিনয়শিল্পীরা।
গত ২০ জুলাই সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়, শুটিংয়ের কারণে রাস্তায় জনসমাগম, যান চলাচলে বিঘ্ন এবং বাসিন্দাদের স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় সমস্যা দেখা দিচ্ছে। চিঠিতে হাউসের মালিকদের শুটিং হাউস হিসেবে বাড়ি ভাড়া না দেওয়ার আহ্বান জানানো হয় এবং বলা হয়, আবাসিক এলাকায় এ ধরনের বাণিজ্যিক কার্যক্রম নীতিমালার পরিপন্থী। সেক্টরের পরিবেশ ও সুনাম রক্ষায় হাউসের মালিকদের দায়িত্বশীল ভূমিকা প্রত্যাশা করা হয়েছে।
উত্তরা সেক্টর ৪ এলাকায় ৩টি শুটিং হাউস রয়েছে। সেগুলো হলো; লাবণী-৪, লাবণী-৫ ও আপনঘর-২।
শুটিং বন্ধের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানিয়ে ডিরেক্টর গিল্ডের সভাপতি শহীদুজ্জামান সেলিম গণমাধ্যমে বলেন, ‘এভাবে হঠাৎ করে একটি চিঠির মাধ্যমে শুটিং বন্ধ করার নির্দেশনা কোনোভাবেই উচিত নয়। একটা সময় দিয়ে বন্ধের চিঠি দিতে পারত। আমরা ডিরেক্টর গিল্ড এর প্রতিবাদ জানিয়েছি। আজকেই আমরা চিঠি দেব। হাউসের মালিকদের জানিয়েছি, আপনাদের পাশে আমরা আছি।’
অভিনয়শিল্পী সংঘের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ মামুন অপু বলেন, ‘আগেও বহুবার এলাকার কিছু চক্র শুটিং হাউসটি উচ্ছেদ করতে চেয়েছে এবং প্রতিবারই আমাদের প্রতিবাদের মুখে তারা সরে এসেছে। আবার তারা একই কাজ করছে। তারা যে কারণটা দেখিয়েছে, সেটা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। আমাদের সংস্কৃতির ওপরে যে নানা ধরনের হামলা হচ্ছে, এই নোটিশ তারই একটা অংশ। যদি শুটিং হাউস বন্ধ হয়ে যায়, তাহলে শিল্পীরা কাজ করবেন কোথায়? এর বিরুদ্ধে আমরা লিগ্যাল অ্যাকশনেও যাব।’
শুটিং বন্ধের নোটিশটি ফেসবুকে শেয়ার করে নির্মাতা তপু খান লিখেছেন, ‘এটা শিল্প-সংস্কৃতি বিকাশে বাধার শামিল। সংশ্লিষ্ট সংগঠনকে অনুরোধ করছি জরুরি ব্যবস্থা গ্রহণের। যদি কোনো ত্রুটি বা ভুল-বোঝাবুঝি হয়ে থাকে, তাহলে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা যাবে। তাই বলে সরাসরি নিষেধাজ্ঞাকে ভালো চোখে দেখছি না। দেশের মূল জায়গায় সংস্কার বাদ দিয়ে, সংস্কারের শুরুই হয় শুধু শিল্প-সংস্কৃতির মানুষের ওপর দিয়ে। কেন?’
অভিনেতা রওনক হাসান লিখেছেন, ‘উত্তরা সেক্টর ৪ কল্যাণ সমিতি থেকে শুটিং বন্ধের নোটিশ এসেছে। আবাসিক এলাকায় নানা রকম অফিস হয়। শত শত স্কুল হয়, মাল্টিটাইপ ব্যবসা হয়। শুধু শুটিংয়ে সমস্যা! আগেও এ ধরনের চেষ্টা হয়েছে। সেগুলো সংশ্লিষ্ট সংগঠন, স্থানীয় সংসদ সদস্য, সিটি করপোরেশন এবং পুলিশ প্রশাসন মিলে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা করে সমাধান করেছে। এবারও আশা করি তা-ই হবে। সংশ্লিষ্ট সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।’
চয়নিকা চৌধুরী লিখেছেন, ‘এসবের মানে কী? এটা কেমন কথা! ২৪ বছরের ক্যারিয়ারে কোনো দিন এমন কথা শুনিনি।’
নির্মাতা মাহমুদ দিদার লিখেছেন, ‘অনেক বছর ধরে উত্তরায় শুটিং হয়! কোনো কমপ্লেন ছিল না। এখন চলবে না এসব! ঘুমের ডিস্টার্ব হয়। আমার ধারণা, এই অঞ্চলে দীর্ঘদিনের যে শুটিং কালচার, এটা আর থাকবে না। এটা কেবল আলামত!’
রাজধানী ঢাকার উত্তরার ৪ নম্বর সেক্টরে থাকা শুটিং হাউসগুলোর কার্যক্রম বন্ধে হাউস মালিকদের সম্প্রতি চিঠি দিয়েছে উত্তরা সেক্টর-৪ কল্যাণ সমিতি। নোটিশটি প্রকাশ্যে আসার পর প্রতিবাদ জানিয়েছেন নির্মাতা ও অভিনয়শিল্পীরা।
গত ২০ জুলাই সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়, শুটিংয়ের কারণে রাস্তায় জনসমাগম, যান চলাচলে বিঘ্ন এবং বাসিন্দাদের স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় সমস্যা দেখা দিচ্ছে। চিঠিতে হাউসের মালিকদের শুটিং হাউস হিসেবে বাড়ি ভাড়া না দেওয়ার আহ্বান জানানো হয় এবং বলা হয়, আবাসিক এলাকায় এ ধরনের বাণিজ্যিক কার্যক্রম নীতিমালার পরিপন্থী। সেক্টরের পরিবেশ ও সুনাম রক্ষায় হাউসের মালিকদের দায়িত্বশীল ভূমিকা প্রত্যাশা করা হয়েছে।
উত্তরা সেক্টর ৪ এলাকায় ৩টি শুটিং হাউস রয়েছে। সেগুলো হলো; লাবণী-৪, লাবণী-৫ ও আপনঘর-২।
শুটিং বন্ধের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানিয়ে ডিরেক্টর গিল্ডের সভাপতি শহীদুজ্জামান সেলিম গণমাধ্যমে বলেন, ‘এভাবে হঠাৎ করে একটি চিঠির মাধ্যমে শুটিং বন্ধ করার নির্দেশনা কোনোভাবেই উচিত নয়। একটা সময় দিয়ে বন্ধের চিঠি দিতে পারত। আমরা ডিরেক্টর গিল্ড এর প্রতিবাদ জানিয়েছি। আজকেই আমরা চিঠি দেব। হাউসের মালিকদের জানিয়েছি, আপনাদের পাশে আমরা আছি।’
অভিনয়শিল্পী সংঘের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ মামুন অপু বলেন, ‘আগেও বহুবার এলাকার কিছু চক্র শুটিং হাউসটি উচ্ছেদ করতে চেয়েছে এবং প্রতিবারই আমাদের প্রতিবাদের মুখে তারা সরে এসেছে। আবার তারা একই কাজ করছে। তারা যে কারণটা দেখিয়েছে, সেটা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। আমাদের সংস্কৃতির ওপরে যে নানা ধরনের হামলা হচ্ছে, এই নোটিশ তারই একটা অংশ। যদি শুটিং হাউস বন্ধ হয়ে যায়, তাহলে শিল্পীরা কাজ করবেন কোথায়? এর বিরুদ্ধে আমরা লিগ্যাল অ্যাকশনেও যাব।’
শুটিং বন্ধের নোটিশটি ফেসবুকে শেয়ার করে নির্মাতা তপু খান লিখেছেন, ‘এটা শিল্প-সংস্কৃতি বিকাশে বাধার শামিল। সংশ্লিষ্ট সংগঠনকে অনুরোধ করছি জরুরি ব্যবস্থা গ্রহণের। যদি কোনো ত্রুটি বা ভুল-বোঝাবুঝি হয়ে থাকে, তাহলে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা যাবে। তাই বলে সরাসরি নিষেধাজ্ঞাকে ভালো চোখে দেখছি না। দেশের মূল জায়গায় সংস্কার বাদ দিয়ে, সংস্কারের শুরুই হয় শুধু শিল্প-সংস্কৃতির মানুষের ওপর দিয়ে। কেন?’
অভিনেতা রওনক হাসান লিখেছেন, ‘উত্তরা সেক্টর ৪ কল্যাণ সমিতি থেকে শুটিং বন্ধের নোটিশ এসেছে। আবাসিক এলাকায় নানা রকম অফিস হয়। শত শত স্কুল হয়, মাল্টিটাইপ ব্যবসা হয়। শুধু শুটিংয়ে সমস্যা! আগেও এ ধরনের চেষ্টা হয়েছে। সেগুলো সংশ্লিষ্ট সংগঠন, স্থানীয় সংসদ সদস্য, সিটি করপোরেশন এবং পুলিশ প্রশাসন মিলে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা করে সমাধান করেছে। এবারও আশা করি তা-ই হবে। সংশ্লিষ্ট সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।’
চয়নিকা চৌধুরী লিখেছেন, ‘এসবের মানে কী? এটা কেমন কথা! ২৪ বছরের ক্যারিয়ারে কোনো দিন এমন কথা শুনিনি।’
নির্মাতা মাহমুদ দিদার লিখেছেন, ‘অনেক বছর ধরে উত্তরায় শুটিং হয়! কোনো কমপ্লেন ছিল না। এখন চলবে না এসব! ঘুমের ডিস্টার্ব হয়। আমার ধারণা, এই অঞ্চলে দীর্ঘদিনের যে শুটিং কালচার, এটা আর থাকবে না। এটা কেবল আলামত!’
নেপালের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে দেশটিতে অবস্থানরত সকল বাংলাদেশি নাগরিককে নিজ নিজ স্থান বা হোটেলে অবস্থান করার পরামর্শ দিয়ে জরুরি সতর্কবার্তা জারি করেছে কাঠমান্ডুর বাংলাদেশের দূতাবাস।
অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ জলবায়ুর অভিঘাত মোকাবিলায় নিজস্ব সামর্থ্যকে কাজে লাগিয়ে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, বাংলাদেশে যেকোনো দুর্যোগে স্থানীয় জনগোষ্ঠী সবার আগে এগিয়ে আসে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বিশ্বে প্রথম সারির দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম বলে উল্লেখ করেন তিনি।
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার দুই প্রবাসী শামীম ও তুহিনের মরদেহ নিজ গ্রামের বাড়িতে দাফন সম্পন্ন হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গোমস্তাপুর সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জামাল উদ্দীন।
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় আমেরিকা প্রবাসীর স্ত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ ও তাঁর বাসায় ডাকাতির ঘটনায় অভিযুক্ত ৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ জলবায়ুর অভিঘাত মোকাবিলায় নিজস্ব সামর্থ্যকে কাজে লাগিয়ে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, বাংলাদেশে যেকোনো দুর্যোগে স্থানীয় জনগোষ্ঠী সবার আগে এগিয়ে আসে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বিশ্বে প্রথম সারির দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম বলে উল্লেখ করেন তিনি।
১ দিন আগে