বিডিজেন ডেস্ক
জাতীয় সংসদের স্পিকারের কার্যালয়ের প্রশাসনিক ও আর্থিক বিষয়গুলো আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল দেখবেন বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের সভা সম্পর্কে জানান।
শফিকুল আলম জানান, বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ‘জাতীয় সংসদ সচিবালয় (অন্তর্বর্তী বিশেষ বিধান) অধ্যাদেশ-২০২৪’–এর খসড়া অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সেখানেই এই বিষয়টি রয়েছে। রাষ্ট্রপতি অধ্যাদেশটি জারি করলে আইন উপদেষ্টা এই দায়িত্ব পালন করবেন।
খসড়ায় বলা হয়েছে, অন্তর্বর্তী সময়ের জন্য সংসদ সচিবালয়ের সব ধরনের প্রশাসনিক ও আর্থিক ক্ষমতা যেমন পদ সৃজন ও বিলুপ্তি, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সংখ্যা নির্ধারণ ও হ্রাস-বৃদ্ধি, বার্ষিক বাজেট প্রণয়ন, তৃতীয় ও তদূর্ধ্ব গ্রেডে পদোন্নতি, নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয়সহ অন্য সব বিষয় (সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৭৪ অনুযায়ী সংসদ কার্য সংক্রান্ত দায়িত্ব ব্যতীত) সংসদবিষয়ক উপদেষ্টার (আসিফ নজরুল) ওপর ন্যস্ত করা হয়েছে। অন্য আর্থিক ও প্রশাসনিক ক্ষমতা সংসদ সচিবালয়ের সচিবকে দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে খসড়ায়।
আইনের খসড়ায় সংসদবিষয়ক উপদেষ্টাকে চেয়ারম্যান করে একটি অন্তর্বর্তী সংসদ সচিবালয় কমিশন গঠনেরও প্রস্তাব করা হয়েছে। উল্লেখ্য, জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের বিদ্যমান আইন অনুযায়ী জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের কিছু দায়িত্ব যেমন পদ সৃজন ও বিলুপ্তি, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সংখ্যা নির্ধারণ ও হ্রাস-বৃদ্ধি, বার্ষিক বাজেট প্রণয়ন ইত্যাদি সংসদ সচিবালয় কমিশনের সঙ্গে পরামর্শ করে স্পিকার পালন করে থাকেন।
এই অধ্যাদেশের উদ্যোগের কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মুখে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ৫ আগস্ট দেশ ত্যাগ করায় রাষ্ট্রপতি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ ভেঙে দেন। পরে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীও পদত্যাগ করেন। স্পিকারের অবর্তমানে সংসদ সচিবালয়ের দৈনন্দিন, প্রশাসনিক ও আর্থিক কাজসহ অন্য বিষয়ে সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে। প্রসঙ্গত, আইনানুযায়ী সংসদের স্পিকার সংসদ সচিবালয়ের প্রশাসনিক প্রধান।
জাতীয় সংসদের স্পিকারের কার্যালয়ের প্রশাসনিক ও আর্থিক বিষয়গুলো আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল দেখবেন বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের সভা সম্পর্কে জানান।
শফিকুল আলম জানান, বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ‘জাতীয় সংসদ সচিবালয় (অন্তর্বর্তী বিশেষ বিধান) অধ্যাদেশ-২০২৪’–এর খসড়া অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সেখানেই এই বিষয়টি রয়েছে। রাষ্ট্রপতি অধ্যাদেশটি জারি করলে আইন উপদেষ্টা এই দায়িত্ব পালন করবেন।
খসড়ায় বলা হয়েছে, অন্তর্বর্তী সময়ের জন্য সংসদ সচিবালয়ের সব ধরনের প্রশাসনিক ও আর্থিক ক্ষমতা যেমন পদ সৃজন ও বিলুপ্তি, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সংখ্যা নির্ধারণ ও হ্রাস-বৃদ্ধি, বার্ষিক বাজেট প্রণয়ন, তৃতীয় ও তদূর্ধ্ব গ্রেডে পদোন্নতি, নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয়সহ অন্য সব বিষয় (সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৭৪ অনুযায়ী সংসদ কার্য সংক্রান্ত দায়িত্ব ব্যতীত) সংসদবিষয়ক উপদেষ্টার (আসিফ নজরুল) ওপর ন্যস্ত করা হয়েছে। অন্য আর্থিক ও প্রশাসনিক ক্ষমতা সংসদ সচিবালয়ের সচিবকে দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে খসড়ায়।
আইনের খসড়ায় সংসদবিষয়ক উপদেষ্টাকে চেয়ারম্যান করে একটি অন্তর্বর্তী সংসদ সচিবালয় কমিশন গঠনেরও প্রস্তাব করা হয়েছে। উল্লেখ্য, জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের বিদ্যমান আইন অনুযায়ী জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের কিছু দায়িত্ব যেমন পদ সৃজন ও বিলুপ্তি, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সংখ্যা নির্ধারণ ও হ্রাস-বৃদ্ধি, বার্ষিক বাজেট প্রণয়ন ইত্যাদি সংসদ সচিবালয় কমিশনের সঙ্গে পরামর্শ করে স্পিকার পালন করে থাকেন।
এই অধ্যাদেশের উদ্যোগের কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মুখে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ৫ আগস্ট দেশ ত্যাগ করায় রাষ্ট্রপতি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ ভেঙে দেন। পরে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীও পদত্যাগ করেন। স্পিকারের অবর্তমানে সংসদ সচিবালয়ের দৈনন্দিন, প্রশাসনিক ও আর্থিক কাজসহ অন্য বিষয়ে সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে। প্রসঙ্গত, আইনানুযায়ী সংসদের স্পিকার সংসদ সচিবালয়ের প্রশাসনিক প্রধান।
যোগ্যতার চাইতে প্রাপ্তি বেশি হয়ে গেলে তখন সে লাগামহীন হয়ে ওঠে। এ অনেকটা মাটি ও খুঁটির মতো অবস্থা। খুঁটি শক্ত না হলে ঘর নড়বড়ে হবে আবার মাটি উর্বর না হলে খাওয়াপড়া জুটবে না। মানুষের চিন্তার সমৃদ্ধির জন্য পড়াশোনা কিংবা জ্ঞানের কোনো বিকল্প নেই।
পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগরে থাকা সুস্পষ্ট লঘুচাপ নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নিম্নচাপটি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছিল।
কথাসাহিত্যিক ও গবেষক সিরাজুল ইসলাম মুনির সমকালীন বাংলা সাহিত্যাঙ্গনে সুপরিচিত নাম। তাঁর সাহিত্য সৃষ্টির সমৃদ্ধ বহুমাত্রিকতা সৃষ্টি করেছে শক্তিশালী স্বতন্ত্র অবস্থান। সাবলীল শব্দ ব্যঞ্জনার প্রকাশে তিনি ফুটিয়ে তুলেছেন জীবন, দেশাত্মবোধ বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন মাত্রাকে।