বিডিজেন ডেস্ক
বাংলাদেশ নারী জাতীয় ফুটবল দলের পর এবার ইতিহাস গড়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল দল। আজ (১০ আগস্ট) দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে হারলেও এর আগে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল দল জিতেছিল লাওস ও তিমুর লেস্তের বিপক্ষে। ওই ২টি ম্যাচে পূর্ণ পয়েন্ট পাওয়ার সুবাদে বিশাল সুখবর পেয়েছে লাল-সবুজের মেয়েরা। বাছাই পর্বের বাধা পেরিয়ে প্রথমবারের মতো অনূর্ধ্ব-২০ নারী এশিয়ান কাপের মূল পর্বে উঠেছে তারা।
গত জুলাই মাসে ইতিহাস গড়ে বাংলাদেশ নারী জাতীয় ফুটবল দল। প্রথমবার মতো দলটি ঠাঁই করে নেয় নারী এশিয়ান কাপে। বাংলাদেশ নারী জাতীয় ফুটবল দলের পর আজ রোববার আরেকটি বড় সাফল্য নিয়ে এসেছে মোসাম্মৎ সাগরিকা-শান্তি মার্ডিদের নিয়ে গড়া বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল দল।
লাওসের ভিয়েনতিয়েনের নিউ লাওস ন্যাশনাল স্টেডিয়ামে দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে ৬-১ গোলে হারায় মূল পর্বে যাওয়ার অপেক্ষা লম্বা হয়েছিল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল দলের। তারা তাকিয়েছিল চীন বনাম লেবানন ম্যাচের ফলের দিকে। সমীকরণ ছিল, লেবানন হারলেই অনূর্ধ্ব-২০ নারী এশিয়ান কাপে খেলা নিশ্চিত হবে পিটার বাটলারের দলের। হয়েছেও তাই, ইঞ্চুয়ানে স্বাগতিক চীন ৮-০ গোলে গুঁড়িয়ে দিয়েছে লেবাননকে।
বাছাই পর্বে 'এইচ' গ্রুপে ৩ ম্যাচের সবকটিতে জিতে পূর্ণ ৯ পয়েন্ট নিয়ে সেরা হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। রানার্সআপ হওয়া বাংলাদেশের পয়েন্ট ৬। ফলে গ্রুপ রানার্সআপ হওয়া সেরা ৩টি দলের একটি হিসেবে অনূর্ধ্ব-২০ নারী এশিয়ান কাপের টিকিট কেটেছে তারা। গোল ব্যবধানে 'ই' গ্রুপের রানার্সআপ লেবাননের (-৬) চেয়ে ঢের এগিয়ে বাংলাদেশ (+৫)।
এবারের বাছাইয়ে ৮ গ্রুপে ভাগ হয়ে অংশ নিয়েছে মোট ৩২টি দল। পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে থাকা ৮টি দলের সঙ্গে দ্বিতীয় হওয়া সেরা ৩টি দলও মূলপর্বে জায়গা পাবে। ২০২৬ সালের এপ্রিলে ১২টি দল নিয়ে থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিত হবে অনূর্ধ্ব-২০ এশিয়ান কাপের চূড়ান্ত পর্ব।
আজ দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে লড়াই জমাতে না পারলেও আগের দুই ম্যাচে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল দল ছিল দুর্দান্ত। বাছাই পর্বের প্রথম ম্যাচে স্বাগতিক লাওসকে ৩-১ গোলে হারিয়ে শুভ সূচনা করে তারা। এরপর দ্বিতীয় ম্যাচে তিমুরকে দলটি বিধ্বস্ত করে ৮-০ গোলে। শেষ ম্যাচে ড্র করলেই গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হতো বাটলারের শিষ্যরা। তা না পারলেও মূল লক্ষ্য ঠিকই অর্জন করেছেন অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল দলের সাগরিকা-শান্তিরা।
বাংলাদেশ নারী জাতীয় ফুটবল দলের পর এবার ইতিহাস গড়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল দল। আজ (১০ আগস্ট) দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে হারলেও এর আগে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল দল জিতেছিল লাওস ও তিমুর লেস্তের বিপক্ষে। ওই ২টি ম্যাচে পূর্ণ পয়েন্ট পাওয়ার সুবাদে বিশাল সুখবর পেয়েছে লাল-সবুজের মেয়েরা। বাছাই পর্বের বাধা পেরিয়ে প্রথমবারের মতো অনূর্ধ্ব-২০ নারী এশিয়ান কাপের মূল পর্বে উঠেছে তারা।
গত জুলাই মাসে ইতিহাস গড়ে বাংলাদেশ নারী জাতীয় ফুটবল দল। প্রথমবার মতো দলটি ঠাঁই করে নেয় নারী এশিয়ান কাপে। বাংলাদেশ নারী জাতীয় ফুটবল দলের পর আজ রোববার আরেকটি বড় সাফল্য নিয়ে এসেছে মোসাম্মৎ সাগরিকা-শান্তি মার্ডিদের নিয়ে গড়া বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল দল।
লাওসের ভিয়েনতিয়েনের নিউ লাওস ন্যাশনাল স্টেডিয়ামে দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে ৬-১ গোলে হারায় মূল পর্বে যাওয়ার অপেক্ষা লম্বা হয়েছিল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল দলের। তারা তাকিয়েছিল চীন বনাম লেবানন ম্যাচের ফলের দিকে। সমীকরণ ছিল, লেবানন হারলেই অনূর্ধ্ব-২০ নারী এশিয়ান কাপে খেলা নিশ্চিত হবে পিটার বাটলারের দলের। হয়েছেও তাই, ইঞ্চুয়ানে স্বাগতিক চীন ৮-০ গোলে গুঁড়িয়ে দিয়েছে লেবাননকে।
বাছাই পর্বে 'এইচ' গ্রুপে ৩ ম্যাচের সবকটিতে জিতে পূর্ণ ৯ পয়েন্ট নিয়ে সেরা হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। রানার্সআপ হওয়া বাংলাদেশের পয়েন্ট ৬। ফলে গ্রুপ রানার্সআপ হওয়া সেরা ৩টি দলের একটি হিসেবে অনূর্ধ্ব-২০ নারী এশিয়ান কাপের টিকিট কেটেছে তারা। গোল ব্যবধানে 'ই' গ্রুপের রানার্সআপ লেবাননের (-৬) চেয়ে ঢের এগিয়ে বাংলাদেশ (+৫)।
এবারের বাছাইয়ে ৮ গ্রুপে ভাগ হয়ে অংশ নিয়েছে মোট ৩২টি দল। পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে থাকা ৮টি দলের সঙ্গে দ্বিতীয় হওয়া সেরা ৩টি দলও মূলপর্বে জায়গা পাবে। ২০২৬ সালের এপ্রিলে ১২টি দল নিয়ে থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিত হবে অনূর্ধ্ব-২০ এশিয়ান কাপের চূড়ান্ত পর্ব।
আজ দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে লড়াই জমাতে না পারলেও আগের দুই ম্যাচে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল দল ছিল দুর্দান্ত। বাছাই পর্বের প্রথম ম্যাচে স্বাগতিক লাওসকে ৩-১ গোলে হারিয়ে শুভ সূচনা করে তারা। এরপর দ্বিতীয় ম্যাচে তিমুরকে দলটি বিধ্বস্ত করে ৮-০ গোলে। শেষ ম্যাচে ড্র করলেই গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হতো বাটলারের শিষ্যরা। তা না পারলেও মূল লক্ষ্য ঠিকই অর্জন করেছেন অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল দলের সাগরিকা-শান্তিরা।
মোবাইল ফোন নিয়ে বিতণ্ডার ঘটনায় নিখোঁজের দুই দিন পর ডোবা থেকে সামছুল হক (৩৬) নামের এক প্রবাসীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার স্বল্পেরচক এলাকার একটি পুকুর থেকে রোববার (১৩ অক্টোবর) লাশটি উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।