প্রতিবেদক, বিডিজেন
প্রবাসী বাংলাদেশি ভোটারদের ভোটাধিকার প্রয়োগের তিনটি বিকল্প পদ্ধতি পর্যালোচনায় বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে ‘অ্যাডভাইজারি কমিটি’ (পরামর্শক কমিটি) করছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। পোস্টাল ব্যালট, অনলাইন ভোটিং ও প্রক্সি ভোটিং—এই তিন পদ্ধতির দুর্বলতা কাটাতে কাজ করবে এই কমিটি।
আজ বুধবার (৯ এপ্রিল) রাজধানী ঢাকার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ এসব তথ্য জানান।
প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা করতে তিনটি বিকল্প পদ্ধতি নিয়ে গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি), বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ও মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির (এমআইএসটি) বিশেষজ্ঞসহ মন্ত্রণালয়, বিভাগ, সরকারি-বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধিদের নিয়ে কর্মশালা করেছিল ইসি। তারই ধারাবাহিকতায় এই কমিটি করা হচ্ছে।
আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, ইসির পরবর্তী কার্যক্রম হচ্ছে, একটা অ্যাডভাইজরি টিম গঠন করা। গতকাল যাঁরা বিশেষজ্ঞ ছিলেন, তাঁদের নিয়ে এই টিম গঠন করা হবে। তিনটি পদ্ধতির সফলতা-দুর্বলতা পর্যালোচনা করে কী করে দুর্বলতা কাটানো যায়, সে ব্যবস্থা তাঁরা (বিশেষজ্ঞ) করবেন। এরপর ইসি অংশীজনদের সঙ্গে বসবে।’
আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, ‘আমরা যা-ই করি না কেন, যে সময়টা আমরা পাব, তার মধ্যেই কাস্টমাইজ করতে হবে। তাই সময় না পেলে বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে না।’
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, প্রক্সি ভোটের বিষয়ে তাঁরা বলছেন, যদি সর্বোচ্চ ভোটার আনতে চান, তাহলে প্রক্সি ভোটই একমাত্র অপশন (বিকল্প)। এখনো কমিশনের অবস্থান একই আছে। কর্মশালায় প্রক্সি ভোটের দুর্বলতা অনেকে তুলে ধরেছেন। সফলতাও তুলে ধরেছেন। অন্যগুলোর ক্ষেত্রেও তাই। কোনো বিকল্পকেই তাঁরা সিঙ্গেল আউট (একটি বেছে নেওয়া) করছেন না। বাংলাদেশের জন্য কোনো একটি অপশন (বিকল্প) অ্যাপলিকেবল (প্রযোজ্য) না। কম্বাইন্ড (সমন্বিত) অপশনের দিকে যেতে হবে। তিনটা পদ্ধতিকে যদি আনা যায়, তাহলে তাঁরা তিনটা পদ্ধতিকেই আনবেন।
প্রবাসী বাংলাদেশি ভোটারদের ভোটাধিকার প্রয়োগের তিনটি বিকল্প পদ্ধতি পর্যালোচনায় বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে ‘অ্যাডভাইজারি কমিটি’ (পরামর্শক কমিটি) করছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। পোস্টাল ব্যালট, অনলাইন ভোটিং ও প্রক্সি ভোটিং—এই তিন পদ্ধতির দুর্বলতা কাটাতে কাজ করবে এই কমিটি।
আজ বুধবার (৯ এপ্রিল) রাজধানী ঢাকার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ এসব তথ্য জানান।
প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা করতে তিনটি বিকল্প পদ্ধতি নিয়ে গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি), বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ও মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির (এমআইএসটি) বিশেষজ্ঞসহ মন্ত্রণালয়, বিভাগ, সরকারি-বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধিদের নিয়ে কর্মশালা করেছিল ইসি। তারই ধারাবাহিকতায় এই কমিটি করা হচ্ছে।
আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, ইসির পরবর্তী কার্যক্রম হচ্ছে, একটা অ্যাডভাইজরি টিম গঠন করা। গতকাল যাঁরা বিশেষজ্ঞ ছিলেন, তাঁদের নিয়ে এই টিম গঠন করা হবে। তিনটি পদ্ধতির সফলতা-দুর্বলতা পর্যালোচনা করে কী করে দুর্বলতা কাটানো যায়, সে ব্যবস্থা তাঁরা (বিশেষজ্ঞ) করবেন। এরপর ইসি অংশীজনদের সঙ্গে বসবে।’
আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, ‘আমরা যা-ই করি না কেন, যে সময়টা আমরা পাব, তার মধ্যেই কাস্টমাইজ করতে হবে। তাই সময় না পেলে বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে না।’
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, প্রক্সি ভোটের বিষয়ে তাঁরা বলছেন, যদি সর্বোচ্চ ভোটার আনতে চান, তাহলে প্রক্সি ভোটই একমাত্র অপশন (বিকল্প)। এখনো কমিশনের অবস্থান একই আছে। কর্মশালায় প্রক্সি ভোটের দুর্বলতা অনেকে তুলে ধরেছেন। সফলতাও তুলে ধরেছেন। অন্যগুলোর ক্ষেত্রেও তাই। কোনো বিকল্পকেই তাঁরা সিঙ্গেল আউট (একটি বেছে নেওয়া) করছেন না। বাংলাদেশের জন্য কোনো একটি অপশন (বিকল্প) অ্যাপলিকেবল (প্রযোজ্য) না। কম্বাইন্ড (সমন্বিত) অপশনের দিকে যেতে হবে। তিনটা পদ্ধতিকে যদি আনা যায়, তাহলে তাঁরা তিনটা পদ্ধতিকেই আনবেন।
মিজানুর রহমান ১৯৯৩ সাল থেকে সৌদি আরবে কাজ করছেন। ছুটি নিয়ে সবশেষ দেশে এসেছিলেন ২০১৫ সালে। এখন তিনি দেশে ফিরতে চান, কিন্তু ফিরতে পারছেন না। নিজ থেকে ফেরার অবস্থা তাঁর নেই।
হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুরে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে ট্রাক ও পিকআপ ভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে ৪ জন নিহত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে দুজন পুরুষ ও দুজন নারী। এ ঘটনায় ৮ জন গুরুতর আহত হয়েছে। তবে হতাহত ব্যক্তিদের পরিচয় জানা যায়নি।
শুধু সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ ঈসা আলদুহাইলানের সঙ্গেই সম্পর্ক ছিল বলে আদালতের কাছে দাবি করেছেন ‘মিস আর্থ বাংলাদেশ’ ও মডেল মেঘনা আলম। তিনি বলেন, ব্যবসায়ী দেওয়ান সমিরকে তাঁর বন্ধু বলা হচ্ছে, যা সঠিক নয়। তিনি দেওয়ান সমিরকে চেনেন না।
সংবিধান সংস্কারে বিএনপি জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে লিখিতভাবে যে প্রস্তাবগুলো দিয়েছিল, গতকাল কমিশনের সঙ্গে দীর্ঘ আলোচনায় নানা যুক্তি-ব্যাখ্যায় দলটি সে অবস্থানই প্রকাশ করেছে। অর্থাৎ সংবিধান ও রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি পরিবর্তনে কমিশনের করা সুপারিশগুলোতে বিএনপির জোরালো আপত্তি রয়েছে।