প্রতিবেদক, বিডিজেন
ঢাকার মহাখালীর তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় ঘোষণার দাবিতে শিক্ষার্থীরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির সামনের সড়ক আবার অবরোধ করেছেন। এতে ওই সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে।
আজ সোমবার দুপুর ১২টা ২০ মিনিটের দিকে এই অবরোধ শুরু হয়। শিক্ষার্থীরা সড়কের উভয় পাশে বাঁশ দিয়ে অবরোধ তৈরি করে অবস্থান নিয়েছেন।
এ নিয়ে টানা পঞ্চম দিনের মতো কলেজের সামনের সড়ক অবরোধ করলেন শিক্ষার্থীরা।
আজ অবরোধ চলাকালে আন্দোলনকারী এক শিক্ষার্থীকে হাতমাইকে ঘোষণা দিতে দেখা যায়। তিনি বলেন, তারা আপাতত কলেজের সামনের সড়ক অবরোধ করছেন। পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অতিশিগগির শুরু করবেন। অ্যাম্বুলেন্সসহ অন্য জরুরি পরিষেবার যানবাহন তারা যেতে দেবেন। আর কোনো যানবাহন যেতে দেবেন না।
জানা গেছে. মোট ১০ জন শিক্ষার্থী অনশন করছেন। এর মধ্যে ৬ জন আমরণ অনশন করছেন। বাকি ৪ জন গণ-অনশন করছেন। তাদের মধ্যে ৩ জন হাসপাতালে আছেন।
এদিকে গতকাল রোববার বিকেলে শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেছেন, ‘সময় বেঁধে দিয়ে দাবির মুখে কোনো সিদ্ধান্ত নেব না। সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবি যৌক্তিক নয়।’
শিক্ষা উপদেষ্টার এই মন্তব্য প্রত্যাখ্যান করে সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে মহাখালীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা।
গতকাল রাতে শিক্ষার্থীরা সংবাদ সম্মেলন করে আজকের কর্মসূচি ঘোষণা করেন। সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় ঘোষণার দাবিতে সোমবার বেলা ১১ থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত ‘বারাসাত ব্যারিকেড টু ঢাকা নর্থ সিটি’ কর্মসূচি পালন করবেন শিক্ষার্থীরা। এ কর্মসূচির আওতাভুক্ত থাকবে মহাখালী, আমতলী, রেলগেট ও গুলশান লিংক রোড। পাশাপাশি ‘তিতুমীর বিশ্ববিদ্যালয়’-এর রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার প্রকাশসহ তিন দফা দাবি জানানো হয় সংবাদ সম্মেলনে।
গত বৃহস্পতিবার তিতুমীর কলেজের কয়েকজন শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসের মূল ফটকের সামনে অনশন ও রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন। সেদিন বেলা সাড়ে ১১টা থেকে রাত ৪টা পর্যন্ত কলেজের প্রধান ফটকের সামনের সড়ক অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা। শুক্রবারও তারা সড়ক অবরোধ করেন। শনিবারের পর গতকাল চতুর্থ দিনের মতো সড়ক অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা।
আরও পড়ুন
ঢাকার মহাখালীর তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় ঘোষণার দাবিতে শিক্ষার্থীরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির সামনের সড়ক আবার অবরোধ করেছেন। এতে ওই সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে।
আজ সোমবার দুপুর ১২টা ২০ মিনিটের দিকে এই অবরোধ শুরু হয়। শিক্ষার্থীরা সড়কের উভয় পাশে বাঁশ দিয়ে অবরোধ তৈরি করে অবস্থান নিয়েছেন।
এ নিয়ে টানা পঞ্চম দিনের মতো কলেজের সামনের সড়ক অবরোধ করলেন শিক্ষার্থীরা।
আজ অবরোধ চলাকালে আন্দোলনকারী এক শিক্ষার্থীকে হাতমাইকে ঘোষণা দিতে দেখা যায়। তিনি বলেন, তারা আপাতত কলেজের সামনের সড়ক অবরোধ করছেন। পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অতিশিগগির শুরু করবেন। অ্যাম্বুলেন্সসহ অন্য জরুরি পরিষেবার যানবাহন তারা যেতে দেবেন। আর কোনো যানবাহন যেতে দেবেন না।
জানা গেছে. মোট ১০ জন শিক্ষার্থী অনশন করছেন। এর মধ্যে ৬ জন আমরণ অনশন করছেন। বাকি ৪ জন গণ-অনশন করছেন। তাদের মধ্যে ৩ জন হাসপাতালে আছেন।
এদিকে গতকাল রোববার বিকেলে শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেছেন, ‘সময় বেঁধে দিয়ে দাবির মুখে কোনো সিদ্ধান্ত নেব না। সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবি যৌক্তিক নয়।’
শিক্ষা উপদেষ্টার এই মন্তব্য প্রত্যাখ্যান করে সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে মহাখালীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা।
গতকাল রাতে শিক্ষার্থীরা সংবাদ সম্মেলন করে আজকের কর্মসূচি ঘোষণা করেন। সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় ঘোষণার দাবিতে সোমবার বেলা ১১ থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত ‘বারাসাত ব্যারিকেড টু ঢাকা নর্থ সিটি’ কর্মসূচি পালন করবেন শিক্ষার্থীরা। এ কর্মসূচির আওতাভুক্ত থাকবে মহাখালী, আমতলী, রেলগেট ও গুলশান লিংক রোড। পাশাপাশি ‘তিতুমীর বিশ্ববিদ্যালয়’-এর রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার প্রকাশসহ তিন দফা দাবি জানানো হয় সংবাদ সম্মেলনে।
গত বৃহস্পতিবার তিতুমীর কলেজের কয়েকজন শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসের মূল ফটকের সামনে অনশন ও রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন। সেদিন বেলা সাড়ে ১১টা থেকে রাত ৪টা পর্যন্ত কলেজের প্রধান ফটকের সামনের সড়ক অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা। শুক্রবারও তারা সড়ক অবরোধ করেন। শনিবারের পর গতকাল চতুর্থ দিনের মতো সড়ক অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা।
আরও পড়ুন
ঈদুল আজহা উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সস্ত্রীক সাক্ষাৎ করেছেন নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল এম নাজমুল হাসান।
ঈদুল আজহা উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সস্ত্রীক সাক্ষাৎ করেছেন সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ঘোষণা করা নির্বাচনের সময়সমীনা নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ। একইসঙ্গে তিনি বলেছেন, নির্বাচনের আগে জুলাই সনদ ঘোষণা করতে হবে।
ডিসেম্বরে নির্বাচন করা সম্ভব, সেটাই জাতির জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ডিসেম্বরে নির্বাচন করা সম্ভব, সেটি হলে তা জাতির জন্য ভালো হবে।