প্রতিবেদক, বিডিজেন
একজন সরল কিন্তু দৃঢ়চেতা নারী রুনা লায়লা। সরকারি বিদ্যুৎ অফিসে চাকরি করেন রুনা। তাঁর জীবন এক ভয়াবহ মোড় নেয়, যখন তিনি অফিসে টাকাভর্তি একটি লুকানো বাক্স পান। আকাঙ্ক্ষা ও লোভের বশবর্তী হয়ে বিপজ্জনক পরিণতির কথা ভেবে সেই বাক্স নিয়ে নেন তিনি। সেই বাক্সকে ঘিরে একের পর এক ঘটনা ঘটতে থাকে তাঁর জীবনে। ৭ পর্বের ব্ল্যাক কমেডি ঘরানার সিরিজ ‘জিম্মি’তে আশফাক নিপুণ এমনই এক রুনা লায়লার গল্প দেখিয়েছেন। ভারতীয় ওটিটিটি প্লাটফর্ম হইচইতে শুক্রবার সকালে মুক্তি পেয়েছে ‘জিম্মি’। সিরিজটিতে প্রধান চরিত্রে, অর্থাৎ রুনা লায়লা চরিত্রে রয়েছেন জয়া আহসান।
জিম্মি’ দিয়েই ওয়েব সিরিজে আত্মপ্রকাশ কেন, এমন প্রশ্নে জয়া বলেছিলেন, ‘আমি নতুন কোনো কাজ করার আগে ৩টি বিষয় সব সময় খেয়াল করি। সেটা হলো গল্প, চরিত্র ও পরিচালক। “জিম্মি”র ক্ষেত্রে এগুলো সব মনমতো মিলে গিয়েছিল, তাই আর দেরি করিনি।’
এই সিরিজে অন্য গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেছেন ইরেশ যাকের, শাহরিয়ার নাজিম জয়, রাফিউল কাদের রুবেল, প্রান্তর দস্তিদার, মাহমুদ আলম, অশোক ব্যাপারী, এরফান মেধা শিবলু, মুনিরা বেগম মিমি, শাহাদত শিশিরসহ আরও অনেকে।
জিম্মি পরিচালনা ও চিত্রনাট্যের কাজটা বেশ দক্ষ হাতে সামলেছেন আশফাক নিপুণ। তিনি বলেন, ‘আমি জিম্মি নির্মাণের মাধ্যমে নতুন রকমের গল্প বলার চেষ্টা করেছি।
এই সিরিজে সামাজিক বাস্তবতা, মানবিক অনুভূতি ও বিনোদনের মেলবন্ধন রয়েছে। এইটুকু বলতে পারি, দর্শক অবশ্যই নতুন কিছু উপভোগ করবে। হইচইতে মুক্তি পেয়ে গেছে জিম্মি, এখন জিম্মি পুরোপুরি দর্শকের জিম্মায়।’
পাবনা, কক্সবাজারসহ ঢাকার বেশ কিছু স্থানে শুটিং করা হয়েছে ‘জিম্মি’। সিনেমাটোগ্রাফি করেছেন বরকত হোসেন পলাশ। সিরিজটি সম্পাদনা করেছেন জুবায়ের আবীর পিয়াল। সংগীত ও আবহ সংগীতের দায়িত্ব সামলেছে জাহিদ নীরব। কস্টিউমের দায়িত্বে ছিলেন বিজয়া রত্নাবলী। শিল্পনির্দেশনা দিয়েছেন কনক টিটু আর মেকআপ আর্টিস্ট ছিলেন এম কে হোসেন।
একজন সরল কিন্তু দৃঢ়চেতা নারী রুনা লায়লা। সরকারি বিদ্যুৎ অফিসে চাকরি করেন রুনা। তাঁর জীবন এক ভয়াবহ মোড় নেয়, যখন তিনি অফিসে টাকাভর্তি একটি লুকানো বাক্স পান। আকাঙ্ক্ষা ও লোভের বশবর্তী হয়ে বিপজ্জনক পরিণতির কথা ভেবে সেই বাক্স নিয়ে নেন তিনি। সেই বাক্সকে ঘিরে একের পর এক ঘটনা ঘটতে থাকে তাঁর জীবনে। ৭ পর্বের ব্ল্যাক কমেডি ঘরানার সিরিজ ‘জিম্মি’তে আশফাক নিপুণ এমনই এক রুনা লায়লার গল্প দেখিয়েছেন। ভারতীয় ওটিটিটি প্লাটফর্ম হইচইতে শুক্রবার সকালে মুক্তি পেয়েছে ‘জিম্মি’। সিরিজটিতে প্রধান চরিত্রে, অর্থাৎ রুনা লায়লা চরিত্রে রয়েছেন জয়া আহসান।
জিম্মি’ দিয়েই ওয়েব সিরিজে আত্মপ্রকাশ কেন, এমন প্রশ্নে জয়া বলেছিলেন, ‘আমি নতুন কোনো কাজ করার আগে ৩টি বিষয় সব সময় খেয়াল করি। সেটা হলো গল্প, চরিত্র ও পরিচালক। “জিম্মি”র ক্ষেত্রে এগুলো সব মনমতো মিলে গিয়েছিল, তাই আর দেরি করিনি।’
এই সিরিজে অন্য গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেছেন ইরেশ যাকের, শাহরিয়ার নাজিম জয়, রাফিউল কাদের রুবেল, প্রান্তর দস্তিদার, মাহমুদ আলম, অশোক ব্যাপারী, এরফান মেধা শিবলু, মুনিরা বেগম মিমি, শাহাদত শিশিরসহ আরও অনেকে।
জিম্মি পরিচালনা ও চিত্রনাট্যের কাজটা বেশ দক্ষ হাতে সামলেছেন আশফাক নিপুণ। তিনি বলেন, ‘আমি জিম্মি নির্মাণের মাধ্যমে নতুন রকমের গল্প বলার চেষ্টা করেছি।
এই সিরিজে সামাজিক বাস্তবতা, মানবিক অনুভূতি ও বিনোদনের মেলবন্ধন রয়েছে। এইটুকু বলতে পারি, দর্শক অবশ্যই নতুন কিছু উপভোগ করবে। হইচইতে মুক্তি পেয়ে গেছে জিম্মি, এখন জিম্মি পুরোপুরি দর্শকের জিম্মায়।’
পাবনা, কক্সবাজারসহ ঢাকার বেশ কিছু স্থানে শুটিং করা হয়েছে ‘জিম্মি’। সিনেমাটোগ্রাফি করেছেন বরকত হোসেন পলাশ। সিরিজটি সম্পাদনা করেছেন জুবায়ের আবীর পিয়াল। সংগীত ও আবহ সংগীতের দায়িত্ব সামলেছে জাহিদ নীরব। কস্টিউমের দায়িত্বে ছিলেন বিজয়া রত্নাবলী। শিল্পনির্দেশনা দিয়েছেন কনক টিটু আর মেকআপ আর্টিস্ট ছিলেন এম কে হোসেন।
নাবিক ও প্রবাসী শ্রমিককল্যাণ পরিদপ্তরের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১১৯ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। পরিদপ্তরের উপপরিচালক মিঠু ভৌমিক স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
মোবাইল ফোন নিয়ে বিতণ্ডার ঘটনায় নিখোঁজের দুই দিন পর ডোবা থেকে সামছুল হক (৩৬) নামের এক প্রবাসীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার স্বল্পেরচক এলাকার একটি পুকুর থেকে রোববার (১৩ অক্টোবর) লাশটি উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।