প্রতিবেদক, বিডিজেন
অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন ও সোহানা সাবাকে জিজ্ঞাসাবাদের পর ছেড়ে দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। এর আগে ডিবি হেফাজতে তাঁদের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
ডিএমপির গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের উপকমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান অভিনেত্রী শাওন ও সাবাকে ছেড়ে দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টার দিকে তিনি সাংবাদিকদের বলেছিলেন, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে তাঁদের দুজনকে ডিবি হেফাজতে নেওয়া হয়েছিল। বিভিন্ন বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের পর দুজনকেই নিজ নিজ পরিবাবের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
এর আগে বিকেলের দিকে তিনি জানিয়েছিলেন, মেহের আফরোজ ও সোহানা সাবাকে ডিবি হেফাজতে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় মেহের আফরোজ এবং মধ্যরাতে অভিনেত্রী সোহানা সাবাকে আটক করে ডিবি হেফাজতে নেওয়া হয়।
অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন ও সোহানা সাবাকে জিজ্ঞাসাবাদের পর ছেড়ে দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। এর আগে ডিবি হেফাজতে তাঁদের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
ডিএমপির গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের উপকমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান অভিনেত্রী শাওন ও সাবাকে ছেড়ে দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টার দিকে তিনি সাংবাদিকদের বলেছিলেন, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে তাঁদের দুজনকে ডিবি হেফাজতে নেওয়া হয়েছিল। বিভিন্ন বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের পর দুজনকেই নিজ নিজ পরিবাবের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
এর আগে বিকেলের দিকে তিনি জানিয়েছিলেন, মেহের আফরোজ ও সোহানা সাবাকে ডিবি হেফাজতে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় মেহের আফরোজ এবং মধ্যরাতে অভিনেত্রী সোহানা সাবাকে আটক করে ডিবি হেফাজতে নেওয়া হয়।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।