বিডিজেন ডেস্ক
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার গ্রামের বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। ভাঙচুর চলার সময় ওবায়দুল কাদের কিংবা তাঁর ভাইদের পরিবারের কেউ বাড়িতে ছিলেন না।
খবর প্রথম আলোর।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ বেলা ১টার দিকে কয়েক শ বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা লাঠিসোঁটা নিয়ে ওবায়দুল কাদেরের কোম্পানীগঞ্জের বসুরহাট পৌরসভার বড় রাজাপুর গ্রামের বাড়িতে হামলা চালায়। হামলাকারীরা এ সময় ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই বসুরহাট পৌরসভার সাবেক মেয়র ও আওয়ামী লীগের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা শাখার সভাপতি আবদুল কাদের মির্জার দ্বিতল পাকা ভবনে প্রবেশ করে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়।
এর আগে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট একই বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছিল বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা। ওই ঘটনার পর কিছুদিন আগে আবদুল কাদের মির্জা তাঁর স্বজনদের মাধ্যমে বাড়িতে সংস্কারকাজ করিয়েছিলেন। সংস্কারকাজের পর আজ দ্বিতীয় দফায় ভাঙচুর চালানো হলো। তবে হামলা ও ভাঙচুরের সময় আবদুল কাদের মির্জা কিংবা তাঁর পরিবারের কোনো সদস্য বাড়িতে ছিলেন না।
হামলার সময় উপস্থিত লোকজন প্রথম আলোকে জানান, গ্রামের বাড়িতে ওবায়দুল কাদের ও তাঁর ভাই আবদুল কাদের মির্জার বাড়ির (মূল বাড়ি) পাশে পৃথক স্থানে আরেক ভাই শাহাদাত হোসেনের পাকা একতলা বাসভবন রয়েছে। বেলা ১টা থেকে ওই ২ বাড়িতে ভাঙচুর শুরু হয়ে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত চলে। এ সময় হামলাকারীদের অনেকে লেপ, তোশকসহ বাড়ির ব্যবহার্য জিনিসপত্র নিয়ে যায়। এরপর হামলাকারীরা একটি বাড়ি থেকে আসবাব বের করে একটি পুরোনো গাড়ির ওপর রেখে তাতে আগুন দেন। পাশাপাশি আগুন দেওয়া হয় ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই শাহাদাত হোসেনের বাসভবনের সামনের একটি টিনের ঘরেও।
ঘটনাস্থলে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নোয়াখালী জেলা শাখার সমন্বয়ক মো. আরিফুল ইসলাম। তিনি বলেন, কোম্পানীগঞ্জের অসংখ্য মানুষ ওবায়দুল কাদের ও তাঁর ভাই কাদের মির্জার লোকজনের হাতে অত্যাচার ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। এসব কারণে তাঁদের প্রতি যে ক্ষোভ জমেছিল, আজকের হামলা ও ভাঙচুরের মধ্য দিয়ে তার বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। এই হামলা ও ভাঙচুরে সর্বস্তরের ছাত্র–জনতা অংশগ্রহণ করেছেন। তিনি বলেন, ভবিষ্যতেও যদি কোনো সরকার রাষ্ট্র পরিচালনা করতে গিয়ে ফ্যাসিস্ট আচরণ করে, তবে তাদের পরিণতিও একই রকম হবে।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফৌয়জুল ইসলাম বেলা দেড়টায় প্রথম আলোকে বলেন, তিনি দাপ্তরিক কাজে জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে রয়েছেন। থানার পরিদর্শক (তদন্ত) খোঁজখবর নিয়েছেন। প্রাথমিকভাবে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বাড়িতে বিক্ষুব্ধ ছাত্র–জনতার হামলা ও ভাঙচুরের বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে।
সূত্র: প্রথম আলো
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার গ্রামের বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। ভাঙচুর চলার সময় ওবায়দুল কাদের কিংবা তাঁর ভাইদের পরিবারের কেউ বাড়িতে ছিলেন না।
খবর প্রথম আলোর।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ বেলা ১টার দিকে কয়েক শ বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা লাঠিসোঁটা নিয়ে ওবায়দুল কাদেরের কোম্পানীগঞ্জের বসুরহাট পৌরসভার বড় রাজাপুর গ্রামের বাড়িতে হামলা চালায়। হামলাকারীরা এ সময় ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই বসুরহাট পৌরসভার সাবেক মেয়র ও আওয়ামী লীগের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা শাখার সভাপতি আবদুল কাদের মির্জার দ্বিতল পাকা ভবনে প্রবেশ করে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়।
এর আগে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট একই বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছিল বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা। ওই ঘটনার পর কিছুদিন আগে আবদুল কাদের মির্জা তাঁর স্বজনদের মাধ্যমে বাড়িতে সংস্কারকাজ করিয়েছিলেন। সংস্কারকাজের পর আজ দ্বিতীয় দফায় ভাঙচুর চালানো হলো। তবে হামলা ও ভাঙচুরের সময় আবদুল কাদের মির্জা কিংবা তাঁর পরিবারের কোনো সদস্য বাড়িতে ছিলেন না।
হামলার সময় উপস্থিত লোকজন প্রথম আলোকে জানান, গ্রামের বাড়িতে ওবায়দুল কাদের ও তাঁর ভাই আবদুল কাদের মির্জার বাড়ির (মূল বাড়ি) পাশে পৃথক স্থানে আরেক ভাই শাহাদাত হোসেনের পাকা একতলা বাসভবন রয়েছে। বেলা ১টা থেকে ওই ২ বাড়িতে ভাঙচুর শুরু হয়ে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত চলে। এ সময় হামলাকারীদের অনেকে লেপ, তোশকসহ বাড়ির ব্যবহার্য জিনিসপত্র নিয়ে যায়। এরপর হামলাকারীরা একটি বাড়ি থেকে আসবাব বের করে একটি পুরোনো গাড়ির ওপর রেখে তাতে আগুন দেন। পাশাপাশি আগুন দেওয়া হয় ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই শাহাদাত হোসেনের বাসভবনের সামনের একটি টিনের ঘরেও।
ঘটনাস্থলে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নোয়াখালী জেলা শাখার সমন্বয়ক মো. আরিফুল ইসলাম। তিনি বলেন, কোম্পানীগঞ্জের অসংখ্য মানুষ ওবায়দুল কাদের ও তাঁর ভাই কাদের মির্জার লোকজনের হাতে অত্যাচার ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। এসব কারণে তাঁদের প্রতি যে ক্ষোভ জমেছিল, আজকের হামলা ও ভাঙচুরের মধ্য দিয়ে তার বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। এই হামলা ও ভাঙচুরে সর্বস্তরের ছাত্র–জনতা অংশগ্রহণ করেছেন। তিনি বলেন, ভবিষ্যতেও যদি কোনো সরকার রাষ্ট্র পরিচালনা করতে গিয়ে ফ্যাসিস্ট আচরণ করে, তবে তাদের পরিণতিও একই রকম হবে।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফৌয়জুল ইসলাম বেলা দেড়টায় প্রথম আলোকে বলেন, তিনি দাপ্তরিক কাজে জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে রয়েছেন। থানার পরিদর্শক (তদন্ত) খোঁজখবর নিয়েছেন। প্রাথমিকভাবে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বাড়িতে বিক্ষুব্ধ ছাত্র–জনতার হামলা ও ভাঙচুরের বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে।
সূত্র: প্রথম আলো
নির্বাচনে যারা ভয় পান, তাদের রাজনীতিতে না থেকে এনজিও বা প্রেসার গ্রুপ হিসেবে কাজ করা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে দ্রুত ও কার্যকর পদক্ষেপ নিতে নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ডায়াসপোরা অ্যালায়েন্স।
গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পদযাত্রাকে কেন্দ্র করে হামলা-সংঘর্ষের মামলায় শিশুদের গ্রেপ্তারের বিষয়ে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ। সংশ্লিষ্টদের আগামী ৫ নভেম্বরের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটি ছাড়া সব কমিটি স্থগিত করা হয়েছে। সংগঠনটির কয়েকজন নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ ওঠার পর আজ রোববার (২৭ জুলাই) সন্ধ্যায় এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত রশিদ এ ঘোষণা দেন।